বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন (সম্পাদনা)
০৮:৩১, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
, ৪ বছর পূর্বেবট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
DelwarHossain (আলোচনা | অবদান) |
|||
২৮ নং লাইন:
}}
'''বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের''' (বিটিসি) <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/frontpage/transit-fee-too-low-1239754|শিরোনাম=Transit fee too low|তারিখ=15 June 2016|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=27 April 2017}}</ref> স্বায়ত্ত্বশাসিত জাতীয় সংবিধিবদ্ধ কাঠামো যা আমদানির উপর শুল্ক স্থাপন, গার্হস্থ্য শিল্পের সুরক্ষা, এবং বাংলাদেশ বিদেশি পণ্যের ডাম্পিং নিয়ন্ত্রণ করে। [[ঢাকা]], [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] অবস্থিত। <ref name="
== ইতিহাস ==
বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন পূর্ব নাম পাকিস্তান ট্যারিফ কমিশন। এটি [[পূর্ব পাকিস্তান]] আমলে আবিষ্কার করা হয়। কমিশনটি ১৯৭৩ সালের ২ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কমিশন দেশীয় শিল্প সুরক্ষা এবং আমদানি নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়বদ্ধ। <ref name="tcb2"
==কার্যক্রম==
বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের প্রধান কাজ দেশীয় শিল্পের স্বার্থ সংরক্ষণ। সংস্থাটি আন্তর্জাতিক , দ্বি-পাক্ষিক, আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পর্কে আলোচনা এবং বাস্তবায়নে সরকারকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিওটিও)’র শর্তাবলীর আলোকে কমিশন স্থানীয় শিল্প রক্ষা, উন্নয়ন এবং সম্প্রসারণে কাজ করে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার ও অবাধে মানব সম্পদ প্রবেশাধিকারের লক্ষ্যে কর্মপন্থা প্রণয়নে সরকারকে সহায়তা করে। শিল্প প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের আবেদন অনুযায়ী পণ্যের উৎপাদন খরচ, কাঁচামালের আমদানি ব্যয়, সম্পূর্ণায়িত পণ্যের আমদানি ব্যয়, জনবল, উৎপাদন ক্ষমতা, মূল্য সংযোজন, উৎপাদিত পণ্যের গুনগতমান ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে কমিশন সুপারিশ প্রণয়ন করে। তথ্য বিশ্লেষণের কাজে কমিশন কতগুলি অর্থনৈতিক নির্দেশক ব্যবহার করে থাকে।
==মনিটরিং সেল==
বিটিসি বাজার অর্থনীতি, অর্থনৈতিক পরিবেশ, দ্বি-পাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ও শুল্ক চুক্তি বিবেচনায় এনে সুপারিশ প্রদান করে থাকে। প্রয়োজনে কমিশন গণশুনাণির আয়োজন করে থাকে। বাজারের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে কমিশনের ‘মনিটরিং সেল’ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন প্রেরণ করে। ট্যারিফ কমিশনের "মনিটরিং সেল" বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। এ পদ্ধতির সাথে চিনি ও ভোজ্যতেল প্রাথমিকভাবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।
১৫ জুলাই ২০১২ তারিখে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় [[পিঁয়াজ]], [[রসুন]], [[মশুর ডাল]], [[ছোলা]], সব ধরণের [[মশলা]] এবং খাবার [[লবণ]] কে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য হিসেবে ঘোষণা করে। এসব পণ্যেরও আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় মূল্য পর্যালোচনা করে মতামত প্রণয়ন করে।
==তথ্যসূত্র==
৪৮ নং লাইন:
{{বাংলাদেশের মন্ত্রণালয়}}
{{বাংলাদেশের বিষয়াবলী}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি কমিশন]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সরকারি সংস্থা]]
|