আসাদ আলী (মুক্তিযোদ্ধা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩৩ নং লাইন:
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
আসাদ আলীর জন্ম [[গোপালগঞ্জ জেলা|গোপালগঞ্জ]] [[গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা|সদর উপজেলার]] ঘোষেরচর গ্রামে।
== কর্মজীবন ==
আসাদ আলী [[বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ|ইপিআরে]] চাকরি করতেন। [[১৯৭১]] সালে [[যশোর জেলা|যশোর]] সেক্টরের ৪ নম্বর উইংয়ের অধীনে যাদবপুরে কর্মরত ছিলেন। [[মুক্তিযুদ্ধ]] শুরু হলে [[মার্চ ২৭|২৭ মার্চ]] যাদবপুর ক্যাম্পে পাকিস্তানি ক্যাপ্টেন সাদেক খান এসে তাঁদের অস্ত্র জমা দিতে বলে। তখন
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
[[১৯৭১]] সালের [[নভেম্বর ৩|৩ নভেম্বর]] [[মুক্তিযুদ্ধ|মুক্তিযুদ্ধের]] চূড়ান্ত পর্যায়ে মুক্তিবাহিনীর ছোট একটি দল [[যশোর জেলা|যশোরের]] চৌগাছার [[ভারত]]-[[বাংলাদেশ]] সীমান্তে হিজলীতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি টহল দলকে অ্যামবুশ করে। আক্রমণকারী মুক্তিযোদ্ধাদের এই দলে ছিলেন আসাদ আলী।
সেখানে আছে সীমান্ত চৌকি (বিওপি)। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হিজলীতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়মিত আনাগোনা ছিল। সেদিন আসাদ আলীসহ মুক্তিযোদ্ধারা সকালে সীমান্ত অতিক্রম করে সেখানে গোপনে অবস্থান নেন। সকাল আনুমানিক নয়টার দিকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর টহল দল অ্যামবুশস্থলে হাজির হলে আসাদ আলীসহ মুক্তিযোদ্ধা সবার অস্ত্র গর্জে ওঠে। তীব্র গোলাগুলির মুখে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওই টহল দলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই সেনারা বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে। আক্রান্ত পাকিস্তানি সেনাদের জন্য পাশের ঘাঁটি থেকে দ্রুত সাহায্য চলে আসে। এরপর পাকিস্তানি সেনারাই মুক্তিযোদ্ধাদের ঘেরাও করে পাল্টা আক্রমণ চালায়। এতে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষুদ্র দলটি বেশ ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। এ সময় আসাদ আলী অত্যন্ত ধৈর্য ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেন। চরম বিপদেও তিনি ভেঙে পড়েননি। আসাদ আলী তখন সাহসিকতার সঙ্গে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আক্রমণ প্রতিহত করেন। এর মধ্যে মুক্তিবাহিনীর বয়রা সাব-সেক্টরে পৌঁছে যায় তাঁদের সংকটের খবর। সেখান থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের নতুন দল এসে তাঁদের সঙ্গে যোগ দেয়। ভারতীয় সেনাবাহিনীর আর্টিলারি সাপোর্টও
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
|