সতীশচন্দ্র সামন্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২ নং লাইন:
 
== জীবনী ==
[[বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি|শিবপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে]] দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় সতীশচন্দ্র পাঠ অসমাপ্ত রেখেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে। লক্ষ্য ছিল দেশ থেকে বিদেশি ব্রিটিশ শাসনের উচ্ছেদ সাধন। [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের]] স্থানীয় শাখার মাধ্যমে তিনি বিপ্লবাত্মক কাজকর্ম সংগঠিত করতে থাকেন। পরে তিনি তমলুক কংগ্রেস কমিটির সভাপতি হন এবং কয়েক দশক ধরে কংগ্রেসের সক্রিয় সদস্য থাকেন। তাঁরতার সুদক্ষ নেতৃত্ব ও অন্যান্য গঠনমূলক কাজের জন্য তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তাঁরতার নেতৃত্বের দক্ষতার পরিচয় পাওয়া যায় [[ভারত ছাড়ো আন্দোলন|ভারত ছাড়ো আন্দোলনের]] সময় [[তমলুক|তমলুকে]] স্থাপিত "[[তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার]]" নামে এক সমান্তরাল সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে। ১৯৪২ সালের ১৭ই ডিসেম্বর এই সরকার গঠিত হয়েছিল। ১৯৪৩ সালের জুন মাসে গ্রেফতারবরণের পূর্বাবধি সতীশচন্দ্র এই সরকার পরিচালনা করেছিলেন। ১৯৪৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত সফলভাবে কাজ করেছিল তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকার। ঘূর্ণিঝড়-বিধ্বস্ত এলাকায় ত্রাণকার্য, বিদ্যালয় অনুদান প্রদান ও ''বিদ্যুৎ বাহিনী'' নামে একটি সশস্ত্র বাহিনী গঠন ছিল এই সরকারের প্রধান উল্লেখযোগ্য কীর্তি।<ref>Chandra, Bipan and others (1998). ''India's Struggle for Independence'', New Delhi:Penguin, {{আইএসবিএন|0-14-010781-9}}, p.466</ref>
 
রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি সতীশচন্দ্র গণস্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টির কাজেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। [[ম্যালেরিয়া]] রোগ নিবারণে রাস্তাঘাট পরিষ্কার করা, [[কলেরা]] রোগীদের শুশ্রুষার ব্যবস্থা করা, বিনামূল্যে স্বাস্থ্যশিবির আয়োজন করা, অনগ্রসর এলাকায় শিক্ষা ও সাক্ষরতার প্রসারে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষিত করে তোলার কাজে তিনি ছিলেন নিরলস। স্বাধীনতার পর তিন দশকেরও বেশি সময় তিনি থেকেছেন লোকসভার সদস্য। ১৯৫২ সালে [[প্রথম লোকসভা|প্রথম লোকসভায়]] [[তমলুক লোকসভা কেন্দ্র|তমলুক কেন্দ্র]] থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন সতীশচন্দ্র। এরপর ১৯৫৭, ১৯৬২, ১৯৬৭ ও ১৯৭১ সালেও একই কেন্দ্র থেকে পুনর্নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।<ref name=stamp>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল =http://www.geocities.com/dakshina_kan_pa/art24/sep.htm| শিরোনাম =Stamps issued in 2001| সংগ্রহের-তারিখ =2009-08-22| শেষাংশ =| প্রথমাংশ =| কর্ম =Satis Chandra Samanta| প্রকাশক =| আর্কাইভের-ইউআরএল =https://web.archive.org/web/20090807132151/http://geocities.com/dakshina_kan_pa/art24/sep.htm| আর্কাইভের-তারিখ =২০০৯-০৮-০৭| অকার্যকর-ইউআরএল =হ্যাঁ}}</ref>