জিম পার্কস (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯০৩): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারিত রূপ!
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫৭ নং লাইন:
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
জিম পার্কস ডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও ইনসুইঙ্গার সহযোগে মিডিয়াম-পেস বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন তিনি। ১৯২৪ সালে সাসেক্স দলের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর।তার। ১৯২৭ থেকে দলের নিয়মিত সদস্যের মর্যাদা পান। ১৯৩৯ সাল বাদে প্রত্যেক বছরই সহস্রাধিক রানের সন্ধান পেয়েছেন। [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] কারণে খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তি ঘটে জিম পার্কসের। ১৯৩৫ সালে আদর্শ [[অল-রাউন্ডার]] হিসেবে সহস্রাধিক রানের পাশাপাশি শত উইকেট সংগ্রহের ন্যায় [[ডাবল (ক্রিকেট)|ডাবল]] লাভ করেছিলেন। তবে আহামরি ধরনের ছিল না তাঁরতার খেলোয়াড়ী জীবন। ১৯৩৭ সালের পূর্ব-পর্যন্ত সাধারণমানের কাউন্টি ক্রিকেটার হিসেবে তাঁরতার স্বীকৃতি ছিল। ১৯৩৭ সালে ৩,০০৩ রান তোলার সাথে সাথে ঐ মৌসুমে ১০১ উইকেটও পেয়েছিলেন তিনি।<ref name="first">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/149431.html |শিরোনাম=When Trumble made 'em tumble |সংগ্রহের-তারিখ=11 May 2017 |কর্ম=ESPN Cricinfo}}</ref> এরফলে বিরল রেকর্ড স্থাপন করেন যা নিশ্চিতরূপেই কখনো সমান হবে না।<ref name="Beard">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Ask Bearders |শেষাংশ=Frindall |প্রথমাংশ=Bill |লেখক-সংযোগ=বিল ফ্রিন্ডল |coauthors= |বছর=2009 |প্রকাশক=[[BBC Books]]|অবস্থান= |আইএসবিএন=978-1-84607-880-4 |পাতা=154|পাতাসমূহ= |ইউআরএল= }}</ref> এক ইংরেজ মৌসুমে কেবলমাত্র ১৩জন ক্রিকেটার দুই সহস্রাধিক রান ও ১০০ উইকেট পেয়েছেন। কোন ক্রিকেটারই তিন সহস্র রান ও ১০০ উইকেট পাননি। এ অবস্থায় ১১ [[শতক (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] হাঁকান ও ২১ ক্যাচও তালুবন্দী করেছিলেন জিম পার্কস। তাঁরতার এ সাফল্যে উইজডেন উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করে।
 
== টেস্ট ক্রিকেট ==
১৯৩৭ সালে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট খেলার জন্য ইংল্যান্ড দলের সদস্যরূপে টেস্ট খেলার জন্য মনোনীত হন। ২৬ জুন, ১৯৩৭ তারিখে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডসে দলের অপর অন্তর্ভূক্ত [[লেন হাটন|লেন হাটনের]] সাথে তাঁরওতারও টেস্ট অভিষেক ঘটে।<ref>[http://content-aus.cricinfo.com/ci/engine/match/62646.html Cricinfo: New Zealand in England Test Series - 1st Test, 1937 season]</ref> ঐ টেস্টে তিনি ২২ ও ৭ রান তুলেন। এছাড়াও বল হাতে নিয়ে তিন উইকেট দখল করেন। এরপর তাঁকেতাকে আর খেলার জন্য মনোনীত করা হয়নি। পরের বছর ১৯৩৮ সালে উইজডেন কর্তৃক [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটার]] হিসেবে তাঁকেতাকে পুরস্কৃত করা হয়েছিল।
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জিম পার্কস ল্যাঙ্কাশায়ারের লীগ ক্রিকেটে অংশ নেন। ১৯৬০-এর দশকে সাসেক্সের কোচের দায়িত্বে ছিলেন। ২১ নভেম্বর, ১৯৮০ তারিখে ৭৭ বছর বয়সে ইংল্যান্ডের কাকফিল্ড এলাকায় তাঁরতার দেহাবসান ঘটে।
 
তিনি '''জিম পার্কস সিনিয়র''' নামে চিহ্নিত হয়েছেন। কেননা, তাঁরতার পুত্র [[জিম পার্কস (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯৩১)|জেমস মাইকেল পার্কস]] সাসেক্স, [[সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|সমারসেট]] ও ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলে সফলতম খেলোয়াড়ী জীবন অতিবাহিত করেছিলেন। পাশাপাশি তাঁরতার সহোদর ভাই হ্যারি পার্কস সাসেক্সের পক্ষাবলম্বন করেছেন। নিজ নাতি ববি পার্কস হ্যাম্পশায়ারের ক্লাব ক্রিকেটের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন।
 
== তথ্যসূত্র ==