শক্তি চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
0টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
|||
৪১ নং লাইন:
==প্রারম্ভিক জীবন==
শক্তি চট্টোপাধ্যায় ২৫ নভেম্বর ১৯৩৪ সালে তৎকালীন [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] (বর্তমানে [[ভারত]]) [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্যের [[দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা]] জেলার [[জয়নগর|জয়নগরে]] এক ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="চট্টোপাধ্যায়-পারভেজ">{{
১৯৪৮ সালে শক্তি কলকাতার [[বাগবাজার|বাগবাজারে]] আসেন এবং মহারাজা কাশিম বাজার পলিটেকনিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হন।<ref name="চট্টোপাধ্যায়-পারভেজ"/> সেখানে তিনি বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক দ্বারা [[মার্কসবাদ|মার্কসবাদের]] পরিচিতি লাভ করেন।<ref name="বিকাশপিডিয়া"/> ১৯৪৯ সালে তিনি প্রগতি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেন এবং "প্রগতি" নামে একটি হাতে-লেখা পত্রিকা প্রকাশ করতে শুরু করেন, যা খুব শীঘ্রই পরবর্তীতে মুদ্রিত রূপ নেয় এবং পুনরায় নাম বদনিয়ে "বহ্নিশিখা" রাখা হয়।<ref name="বিকাশপিডিয়া"/>
৪৭ নং লাইন:
১৯৫১ সালে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং [[সিটি কলেজে, কলকাতা|সিটি কলেজে]] ভর্তি হন তার এক মামার কাছে, যিনি ছিলেন একজন ব্যবসায়ী এবং তার তখনকার অভিভাবক, যিনি শক্তির হিসাবরক্ষকের চাকরি পাইয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। একই বছর তিনি [[ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি]]র (সিপিআই) সদস্য হন। ১৯৫৩ সালে তিনি উচ্চ মাধ্যমিক বানিজ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন, যদিও তিনি বাণিজ্য অধ্যয়ন ছেড়ে বাংলা সাহিত্যে স্নাতক অধ্যয়নের জন্যে প্রেসিডেন্সি কলেজ (বর্তমানে [[প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা]]) ভর্তি হন, কিন্তু পরীক্ষায় উপস্থিত হননি।<ref name="বিকাশপিডিয়া"/>
১৯৫৬ সালে, শক্তিকে তার মামার বাড়ি ছেড়ে আসতে হয়েছিল এবং তিনি তার মা ও ভাইয়ের সঙ্গে আল্টাডাঙ্গায় একটি বস্তিতে চলে যান। সে সময়ে তিনি সম্পূর্ণরূপে তার ভাইয়ের স্বল্প আয়ের ওপর নির্ভরশীল ছিলেন। দারিদ্রের কারণে শক্তি স্নাতক পাঠ অর্ধসমাপ্ত রেখে প্রেসিডেন্সি কলেজ ত্যাগ করেন এবং সাহিত্যকে জীবিকা করার উদ্দেশ্যে উপন্যাস লেখা আরম্ভ করেন।<ref name="
==কর্মজীবন==
৫৩ নং লাইন:
==ব্যক্তিগত জীবন==
শক্তি চট্টোপাধ্যায়, মীনাক্ষী চট্টোপাধ্যায়কে বিয়ে করেছিলেন, যিনি একজন ভারতীয় লেখক। ১৯৬৫ সালে আড্ডার মধ্য দিয়ে তাদের প্রথম সাক্ষাত ঘটে।<ref name="ভবঘুরে">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=দাসগুপ্ত |প্রথমাংশ1=প্রিয়াঙ্কা |শিরোনাম=Loving and living with the bohemian Shakti Chattopadhyay |অনূদিত-শিরোনাম=ভবঘুরে শক্তি চটপোপাধ্যায় সঙ্গে বসবাস |ইউআরএল=https://timesofindia.indiatimes.com/city/kolkata/loving-and-living-with-the-bohemian-shakti-chattopadhyay/articleshow/63238674.cms |সংগ্রহের-তারিখ=২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |প্রকাশক=[[দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া]] |তারিখ=১০ মার্চ ২০১৮ |ভাষা=ইংরেজি}}</ref> তাদের মেয়ে তিতি চট্টোপাধ্যায়।
==সাহিত্যকর্ম==
৫৯ নং লাইন:
মার্চ ১৯৫৬ সালে, শক্তির কবিতা "যম" [[বুদ্ধদেব বসু]] প্রকাশিত [[কবিতা (সাহিত্যপত্র)|কবিতা]] সাহিত্য পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এরপর তিনি [[কৃত্তিবাস (পত্রিকা)|কৃত্তিবাস]] এবং অন্যান্য পত্রিকার জন্য লিখতে শুরু করেন। বুদ্ধদেব বসুও তাকে নবপ্রতিষ্ঠিত [[যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়|যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে]] তুলনামূলক সাহিত্য কোর্সে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানান। শক্তি কোর্সে যোগদান করলেও সম্পূর্ণ করেন নি। ১৯৫৮ সালে শক্তি সিপিআইয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক বন্ধ করে দেন।
প্রথম উপন্যাস লেখেন '''কুয়োতলা'''।<ref name="চট্টোপাধ্যায়-পারভেজ"/> কিন্তু কলেজ - জীবনের বন্ধু [[সমীর রায়চৌধুরী]]র সঙ্গে
===১৯৬০-এর দশক===
তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'হে প্রেম, হে নৈশব্দ' ১৯৬১ সালে প্রকাশিত হয় দেবকুমার বসুর চেষ্টায়।
====হাংরি আন্দোলন====
৯৫ নং লাইন:
{{আনন্দ পুরস্কার}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:চট্টোপাধ্যায়, শক্তি}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৪-এ জন্ম]]
১০৬ ⟶ ১০৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় কবি]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় উপন্যাসিক]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় অনুবাদক]]
[[বিষয়শ্রেণী:হাংরি আন্দোলন]]
|