লিন্ডসে হ্যাসেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
অপ্রয়োজনীয় বিষয়শ্রেণী বাদ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫৯ নং লাইন:
}}
 
'''আর্থার লিন্ডসে হ্যাসেট''', [[অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার|এমবিই]] ({{lang-en|Lindsay Hassett}}; [[জন্ম]]: [[২৮ আগস্ট]], [[১৯১৩]] - [[মৃত্যু]]: [[১৬ জুন]], [[১৯৯৩]]) ভিক্টোরিয়ার জিলং এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত [[অস্ট্রেলিয়া|অস্ট্রেলীয়]] আন্তর্জাতিক [[ক্রিকেট]] তারকা ছিলেন। [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের]] পক্ষে [[ব্যাটিং অর্ডার|মাঝারীসারির]] ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নামতেন। '''লিন্ডসে হ্যাসেট''' ঘরোয়া ক্রিকেটে [[ভিক্টোরিয়া ক্রিকেট দল|ভিক্টোরিয়া দলের]] প্রতিনিধিত্ব করেন। তাঁরতার ব্যাটিং সম্পর্কে [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক|উইজডেন]] মন্তব্য করে যে, ‘প্রতিটি স্ট্রোকেই প্রভূত্ব করার চেষ্টা চালাতেন তিনি। সময় সচেতনতা, চমৎকার পায়ের কারুকাজ ও শক্তিশালী কব্জির দক্ষ প্রয়োগে তিনি তাঁর [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটিংকে]] অত্যন্ত সাধারণ বিষয়ে পরিণত করেছিলেন।’<ref name=Wisden1949>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/154629.html |প্রকাশক=[[Wisden]] |বছর=1949 |কর্ম=[[Wisden Cricketers' Almanack]] |শিরোনাম=Lindsay Hassett – Cricketer of the Year |সংগ্রহের-তারিখ=2007-12-04}}</ref><ref name=h3>Haigh, p. 3.</ref>
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
বিদ্যালয় জীবনে খেলোয়াড় হিসেবে মূল্যায়িত না হলেও [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] বেশ কয়েক মৌসুমে নিয়মিত স্থান ধরে রেখেছিলেন। শুরুতে অবশ্য বিরাট [[রান (ক্রিকেট)|রান]] সংগ্রহ করতে বেশ পেতে হয়েছিল তাঁকে।তাকে। [[australian cricket team in England in 1938|১৯৩৮]] সালে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড]] সফরে একটিমাত্র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সফরের শুরুতে ধারাবাহিকভাবে তিনটি [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] করেছিলেন। [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটের]] ক্ষেত্রেও একই হয়। কিন্তু চতুর্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলের বিজয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। অস্ট্রেলিয়া ফিরে ঘরোয়া ক্রিকেটে অনেকগুলো বিরাট রান সংগ্রহ করে নিজেকে স্বরূপে প্রকাশ করেন তিনি। তৎকালীন সময়ে বিশ্বের অন্যতম সেরা [[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলার]] [[বিল ও’রিলি|বিল ও’রিলি’র]] বিপক্ষে একই খেলায় দুইবার শতকের সন্ধান পান।
 
ইংল্যান্ড সফরে দলে তাঁরতার অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে স্পষ্টতঃই নিজেকে তুলে ধরেন। ওরচেস্টারশায়ার, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, লিচেস্টারশায়ার ও [[কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট ক্লাব|কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় দলের]] বিপক্ষে যথাক্রমে ৪৩, ১৪৬, ১৪৮ ও [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ২২০* রান তুলে দলকে ইনিংসের ব্যবধানে জয়লাভে সহায়তা করেন। এরফলে নটিংহামে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে তাঁরতার অভিষেক ঘটে। কিন্তু উভয় [[ইনিংস|ইনিংসে]] তিনি মাত্র ১ ও ২ রান তোলেন। অথচ ব্যাটিং স্বর্গ হিসেবে পরিচিত ঐ মাঠে মাত্র ২৪ উইকেটের পতন ঘটে ও দেড় সহস্রাধিক রান উঠে। খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়েছিল। লর্ডসের দ্বিতীয় টেস্টে তিনি অবশ্য ৫৬ ও ৪২ রান সংগ্রহ করেছিলেন।
 
== বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ ==
কিন্তু, [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] ফলে হ্যাসেটের খেলোয়াড়ী জীবনের ব্যাঘাত ঘটে। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলা ফেলে দিয়ে সেকেন্ড অস্ট্রেলিয়ান ইম্পেরিয়াল ফোর্সে যোগ দেন ও মধ্যপ্রাচ্য এবং নিউগিনিতে চলে যান। এরপূর্বে তিনি অস্ট্রেলিয়ান সার্ভিসেস ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মনোনীত হন। এ দলটি ইউরোপ ডে উপলক্ষে ভিক্টরি টেস্ট খেলার জন্য ইংল্যান্ড সফর করে। ঐ দলে কেবলমাত্র তিনিই টেস্ট খেলোয়াড় ছিলেন। তা স্বত্ত্বেও টেস্ট খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে তাঁরতার দল ২-২ ব্যবধানে সিরিজ ড্র করে। হ্যাসেটের নেতৃত্বে দলের সফলতা বাড়তে থাকে। যুদ্ধের পর দলটি ইংল্যান্ড, [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত]] সফর করে এবং অস্ট্রেলিয়ায় খেলে ও ক্রিকেট খেলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করে।
 
== কর্মজীবন ==