সিরিল ওয়াল্টার্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ অপ্রয়োজনীয় বিষয়শ্রেণী বাদ |
|||
৪৯ নং লাইন:
'''সিরিল ফ্রেডরিক ওয়াল্টার্স''' ({{lang-en|Cyril Walters}}; [[জন্ম]]: [[২৮ আগস্ট]], [[১৯০৫]] - [[মৃত্যু]]: [[২৩ ডিসেম্বর]], [[১৯৯২]]) ওয়েলসের গ্ল্যামারগনের বেডলিনগ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ ক্রিকেট তারকা ছিলেন। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ [[কাউন্টি ক্রিকেট|কাউন্টি ক্রিকেটে]] গ্ল্যামারগন ও ওরচেস্টারশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন '''সিরিল ওয়াল্টার্স'''। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যানের দায়িত্ব পালন করতেন।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে গ্ল্যামারগনের পক্ষে অভিষেক ঘটে সিরিল ওয়াল্টার্সের। তবে, গ্ল্যামারগন ত্যাগ করার পর ওরচেস্টারশায়ারের অধিনায়ক ও সাচিবিক দায়িত্ব পালনকালেই সর্বাধিক সফলতা পান তিনি। এ দায়িত্ব পালনের সময়কালে
== কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ ==
নিথ গ্রামার স্কুলে অধ্যয়ন করেন তিনি। ১৯২৩ সালে সতেরো বছর বয়সে গ্ল্যামারগনের পক্ষে প্রথম খেলতে নামেন। তবে তিনটি পূর্ণাঙ্গ মৌসুমে তিনি মাত্র একবার পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলার সৌভাগ্য লাভ করেন। গ্ল্যামারগনের ব্যাটিংয়ের মানদণ্ডে
পরের বছর জরিপকারক ও স্থপতি হিসেবে ব্যস্ততম সময় পার করেন। এরফলে মৌসুমের অর্ধেক সময় দলের বাইরে ছিলেন। তবে, দলে ফিরে ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে ১১৬ রান ও লিচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে ১১৪ রানের মনোজ্ঞ ইনিংস উপহার দেন। ঐ ইনিংসগুলোয়
তবে, ব্যবসায়িক দায়বদ্ধতার কারণে মে, ১৯২৭ সালের পর সিরিল ওয়াল্টার্স খেলার বাইরে ছিলেন। ওরচেস্টারশায়ার কর্তৃপক্ষ ১৯২৮ সালে স্থায়ীভাবে সচিব হিসেবে
পরের বছর সিরিল ওয়াল্টার্সকে ওরচেস্টারশায়ারের অধিনায়ক মনোনীত করা হয়। দলের অবস্থা নিম্নতর পর্যায়ের দিকে যেতে থাকলেও দুইটি খুবই উত্তপ্ত গ্রীষ্ম মৌসুম অতিবাহিত করেন নিজস্ব মানদণ্ড বজায় রেখে। ১৯৩২ সালে দেড় হাজারেরও বেশী রান তুলেন। তন্মধ্যে, ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে ১৯০ রান তুলেন। ১৯৩৩ সালে ওয়াল্টার্স [[ব্যাটিং অর্ডার|সম্মুখসারির]] ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় আবির্ভূত হন। ওরচেস্টারশায়ারের পক্ষে প্রথম তিন মৌসুমের প্রত্যেকটিতে একটি করে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। কিন্তু ঐ মৌসুমে নয়টি সেঞ্চুরি করে নতুন কাউন্টি রেকর্ড গড়েন।
৬৭ নং লাইন:
ভারতে অনুষ্ঠিত পরবর্তী সিরিজে সিরিল ওয়াল্টার্স নিজেকে ইংল্যান্ডের প্রথম পছন্দের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। ছয় ইনিংসে ৭১ গড়ে রান তুলেন তিনি।
১৯৩৪ সালে ট্রেন্ট ব্রিজ টেস্টে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করলেও সফলতা লাভে ব্যর্থ হন। তবে ব্যাটসম্যান হিসেবে ঠিকই সফলতা পেয়েছিলেন। উপর্যুপরী দুই মৌসুমে দুই সহস্রাধিক রান তুলেন তিনি। পাঁচ টেস্টে চার শতাধিক রান তুলেন। ১৯৩৫ সালের শুরুতে বেশ চমৎকার সময় কাটান। কিন্তু মাসখানেক পর থেকেই
সর্বোপরি আঠারো ইনিংসের ১২টিতে ৪০ ঊর্ধ্ব রান নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটে স্মরণীয় রেকর্ড গড়েন।
== অবসর ==
১৯৩৫ সালের শেষদিকে সিরিল ওয়াল্টার্স ওরচেস্টারশায়ারের সাচিবিক দায়িত্ব ও অধিনায়কত্ব করা থেকে নিজ নামকে প্রত্যাহার করে নেন। তবে, তিনি আশাবাদী ছিলেন যে, সুযোগ পেলে তিনি পুণরায় কাউন্টি দলের পক্ষে খেলতে আসবেন।<ref>Brookes, Wilfrid H. (editor); ''John Wisden's Cricketers' Almanack for 1936''; part II, page 336. Published by John Wisden & Co. Ltd</ref> কিন্তু, স্বাস্থ্যের উন্নতি হলেও
বছর শেষে কর্তৃপক্ষ জানতে পারে যে, তিনি আর ক্রিকেট মাঠে আর নামবেন না। তিনি বৈবাহিক জীবন সুন্দরভাবে কাটাচ্ছেন ও স্ত্রীর ব্যক্তিগত আয়ে বেশ ভালোভাবেই কেটে যাবে। ১৯৭৪ সালে পেজির মৃত্যু হলে তিনি নিথে ফিরে যান ও সেখানেই
== তথ্যসূত্র ==
|