কেন জেমস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৫৮ নং লাইন:
১৯২৩-২৪ মৌসুম থেকে ১৯৪৬-৪৭ মৌসুম পর্যন্ত কেন জেমসের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। উইকেট-রক্ষক ও কার্যকরী ব্যাটসম্যান ছিলেন কেন জেমস। ১৯২৩ সালে ওয়েলিংটনের পক্ষে প্রথমবারের মতো খেলতে নামেন।
[[New Zealand cricket team in England in 1927|১৯২৭]] সালে নিউজিল্যান্ড দলের অন্যতম সদস্যরূপে ইংল্যান্ড গমন করেন। শুরুতে
১৯৩২-৩৩ মৌসুমের [[প্লাঙ্কেট শীল্ড|প্লাঙ্কেট শীল্ডে]] দূর্দান্ত খেলেন। ৪৪.৮৩ গড়ে ২৬৯ রান তুলে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের মর্যাদা পান।
৬৪ নং লাইন:
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১১ [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করার সুযোগ লাভ করেছিলেন কেন জেমস। [[১৯২৯-৩০ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর|১৯২৯-৩০]] মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসের প্রথম টেস্টে সন্দেহাতীতভাবে প্রথম পছন্দের উইকেট-রক্ষক হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হয়েছিলেন কেন জেমস। ১০ জানুয়ারি, ১৯৩০ তারিখে ক্রাইস্টচার্চে সফরকারী [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে
অভিষেক টেস্টে ব্যাটিংয়ে নেমে মোটেই সুবিধে করতে পারেননি তিনি। প্রথম ইনিংসে [[মরিস অলম|মরিস অলমের]] বলে [[টিচ কর্নফোর্ড|টিচ কর্নফোর্ডের]] গ্লাভসে ১ বল মোকাবেলান্তে [[শূন্য রান]] ও দ্বিতীয় ইনিংসে [[স্ট্যান ওয়ার্থিংটন|স্ট্যান ওয়ার্থিংটনের]] এলবিডব্লিউর শিকারে পরিণত হন আবারও শূন্য রানে। ঐ খেলায়
[[New Zealand cricket team in England in 1931|১৯৩১]] সালে ইংল্যান্ড গমনে আবারও এ দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৩১-৩২ মৌসুমে নিজ দেশে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে খেলার পর পরবর্তী মৌসুমে পুণরায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছেন তিনি। সর্বমোট ১১ টেস্টে ১৬টি ডিসমিসাল ঘটিয়েছিলেন। তবে, ব্যাট হাতে বেশ দূর্বলতার পরিচয় দিয়েছেন। সর্বমোট ৫২ রান করতে পেরেছিলেন কেন জেমস।
৭৩ নং লাইন:
ইংল্যান্ডে চলে যান ও নর্দাম্পটনশায়ারের পক্ষে কাউন্টি খেলোয়াড় হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত নিয়মিত উইকেট-রক্ষক হিসেবে স্বীয় প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। অত্যন্ত দূর্বলমানের কাউন্টি দল হিসেবে মে, ১৯৩৫ সাল থেকে পরবর্তী চার বছর কোন খেলায় [[ফলাফল (ক্রিকেট)|জয়লাভে]] সক্ষমতা দেখায়নি। ঐ দলটিতে শুধুমাত্র উইকেট-রক্ষক হিসেবেই তিনি সম্যক ভূমিকা রাখেননি; বরং, ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেছিলেন। ১৯৩৮ সালে দুই [[শতক (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] সহযোগে সহস্র রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=First-class batting and fielding in each season by Ken James|ইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Players/0/527/f_Batting_by_Season.html|ওয়েবসাইট=CricketArchive|সংগ্রহের-তারিখ=7 May 2016}}</ref>
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]] চলাকালে [[Royal New Zealand Air Force|রয়্যাল নিউজিল্যান্ড এয়ার ফোর্সে]] যোগ দেন।<ref name="WCA"/> নিউজিল্যান্ডে ফিরে তিনি আরও একটি [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর খেলায়]] অংশ নিয়েছিলেন। নিজস্ব ৪৩তম [[জন্মদিন|জন্মদিনের]] পূর্বে ১৯৪৬-৪৭ মৌসুমের প্লাঙ্কেট শীল্ডে ওয়েলিংটনের [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] দায়িত্বে থেকে [[Auckland cricket team|অকল্যান্ডের]] বিপক্ষে খেলেন। এরপর [[Hawke Cup|হক কাপে]] হাট ভ্যালির পক্ষে কয়েকটি খেলায়ও অংশগ্রহণ ছিল
== ব্যক্তিগত জীবন ==
|