আবু তাহের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NicoScribe (আলোচনা | অবদান)
103.25.249.251 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3553696 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে ?
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩২ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
আবু তাহের আসাম প্রদেশের বাদারপুরে [[১৯৩৮]] সালের [[নভেম্বর ১৪|১৪ নভেম্বর]] জন্মগ্রহণ করেন। পরে আসাম থেকে তাঁরতার পরিবার বাংলাদেশের [[নেত্রকোনা জেলা|নেত্রকোনা জেলার]] পূর্বধলায় আসেন। তাঁরতার বাবার নাম মহিউদ্দিন আহমেদ এবং মায়ের নাম আশরাফুন্নেসা। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পড়াশোনা শেষ করেন [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামের]] প্রবর্তক বিদ্যালয় ও [[কুমিল্লা জেলা|কুমিল্লার]] ইউসুফ বিদ্যালয় থেকে। পরবর্তীতে [[১৯৫৯]] সালে [[সিলেট জেলা|সিলেটের]] [[এমসি কলেজ]] থেকে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরে তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা করেন।<ref name="bpedia"/>
 
== কর্মজীবন ==
[[১৯৬১]] সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে অফিসার হিসাবে যোগদান করেন এবং ১৯৬২ সালে কমিশনপ্রাপ্ত হন। [[১৯৬৫]] সালের [[ভারত]]-[[পাকিস্তান]] যুদ্ধে কাশ্মীর আর শিয়ালকোট সেক্টরে যুদ্ধ করেন তিনি৷ সে যুদ্ধে তিনি আহতও হন৷ একমাত্র বাঙালি অফিসার হিসাবে তাঁকেতাকে 'মেরুন প্যারাস্যুট উইং' নামক সম্মাননা প্রদান করা হয়৷
 
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
[[পাকিস্তান সেনাবাহিনী|পাকিস্তান সেনাবাহিনীর]] অফিসার হিসাবে তাহের কমান্ডো প্রশিক্ষণ লাভ করেন ও পরে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষক হিসাবে কাজ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাহের সম্মুখ সমরে আহত হন এবং এক পা হারান। কর্নেল তাহেরের সব ভাইবোন মুক্তিযুদ্ধে তাঁরতার নেতৃত্বে ১১ নং সেক্টরে যৌথভাবে যুদ্ধ করেছেন।<ref>[http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2009-11-06/news/17443 দৈনিক প্রথম আলো]</ref>
 
== মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর ভূমিকা ==
মুক্তিযুদ্ধের পরে তাহের প্রথমে [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী|বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর]] কর্নেল পদে দায়িত্ব পালন করেন, কিন্তু মতবিরোধের জন্য পদত্যাগ করেন। তিনি বামপন্থী রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ১৯৭৫ সালের [[নভেম্বর ৭|৭ই নভেম্বর]] তাঁরতার নেতৃত্বে সিপাহী বিপ্লব সংঘটিত হয়, যা [[খালেদ মোশাররফ]] সরকারের পতন ঘটায়, এবং জেনারেল [[জিয়াউর রহমান|জিয়াউর রহমানকে]] কারামুক্ত করে।
 
পরবর্তীতে দায়েরকৃত এক হত্যা মামলায় তাহেরকে সামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় এবং ১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই তাঁকেতাকে ফাঁসি দেয়া হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (দ্বিতীয় খন্ড)|শেষাংশ= |প্রথমাংশ= |লেখক-সংযোগ= |coauthors= |বছর=মার্চ ২০১৩ |প্রকাশক= প্রথমা প্রকাশন |অবস্থান= |আইএসবিএন= 9789849025375|পাতা= ৩৮|পাতাসমূহ= |সংগ্রহের-তারিখ= |ইউআরএল=}}</ref> [[২০১১]] সালের [[২২ মার্চ]] বাংলাদেশের মহামান্য হাইকোর্ট সামরিক আদালতে কর্নেল তাহেরের ফাঁসির রায়কে অবৈধ ঘোষণা করে।<ref name="বিডিনি১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.banglanews24.com/national/news/bd/33653.details#1 |শিরোনাম=আজ আমি আনন্দিত, আমি গর্বিত : লুৎফা তাহের |সংবাদপত্র=বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম অনলাইন |তারিখ=২২ মার্চ ২০১১ |সংগ্রহের-তারিখ= ২৫ জানুয়ারি ২০১৮}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==