সৈয়দ মুজতবা আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৯ নং লাইন:
}}
 
'''সৈয়দ মুজতবা আলী''' ([[১৩ সেপ্টেম্বর]] [[১৯০৪]] - [[১১ ফেব্রুয়ারি]] [[১৯৭৪]]) একজন বিংশ শতকী বাঙালি সাহিত্যিক। তিনি আধুনিক [[বাংলা সাহিত্য|বাংলা সাহিত্যের]] অন্যতম ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, অনুবাদক ও রম্যরচয়িতা। তিনি তাঁরতার ভ্রমণকাহিনীর জন্য বিশেষভাবে জনপ্রিয়। বহুভাষাবিদ সৈয়দ মুজতবা আলীর রচনা একই সঙ্গে পাণ্ডিত্য এবং রম্যবোধে পরিপুষ্ট।
 
== জন্ম ==
সৈয়দ মুজতবা আলী জন্মগ্রহণ করেন [[১৯০৪]] খ্রিষ্টাব্দের [[সেপ্টেম্বর ১৩|১৩ সেপ্টেম্বর]] অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতে আসামের অন্তর্ভুক্ত [[সিলেট|সিলেটের]] [[করিমগঞ্জ উপজেলা|করিমগঞ্জে]]। পিতা [[খান বাহাদুর]] সৈয়দ সিকান্দার আলী সাব-রেজিস্ট্রার ছিলেন।<ref name=rebel>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/literature/syed-mujtaba-ali-rebel-5464|শিরোনাম=Syed Mujtaba Ali as a Rebel|লেখক=Abdulla Shibli|প্রকাশক=The Daily Star|তারিখ=March 13, 2015}}</ref> তাঁরতার পৈতৃক ভিটা [[মৌলভীবাজার]], সিলেট। <ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; [[বাংলা একাডেমী]] চরিতাভিধান; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ৪২২।</ref>
 
== শিক্ষাজীবন ==
৩১ নং লাইন:
 
== লেখালেখি ==
[[শান্তিনিকেতন|শান্তিনিকেতনে]] পড়ার সময় সেখানের বিশ্বভারতী নামের হস্তলিখিত ম্যাগাজিনে মুজতবা আলী লিখতেন। পরবর্তীতে তিনি ‘সত্যপীর’, ‘ওমর খৈয়াম’, ‘টেকচাঁদ’, ‘প্রিয়দর্শী’ প্রভৃতি ছদ্মনামে বিভিন্ন পত্রিকায়, যেমন : [[দেশ (পত্রিকা)|দেশ]], [[আনন্দবাজার পত্রিকা|আনন্দবাজার]], [[বসুমতী (পত্রিক)|বসুমতী]], [[সত্যযুগ (পত্রিকা)|সত্যযুগ]], [[মোহাম্মদী (পত্রিকা)|মোহাম্মদী]] প্রভৃতিতে কলাম লিখেন। তাঁরতার বহু দেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন ভ্রমনকাহিনী। এছাড়াও লিখেছেন ছোটগল্প, উপন্যাস, রম্যরচনা। বিবিধ ভাষা থেকে [[শ্লোক]] ও রূপকের যথার্থ ব্যবহার, হাস্যরস সৃষ্টিতে পারদর্শিতা এবং এর মধ্য দিয়ে গভীর জীবনবোধ ফুটিয়ে তোলার ক্ষমতা তাঁকেতাকে বাংলা সাহিত্যে এক বিশেষ মর্যাদার আসনে বসিয়েছে। তাঁরতার একটি বিখ্যাত উক্তি হল, "বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না।" তাঁরতার রচিত বইয়ের সংখ্যা ৩০।
 
== প্রকাশনা ==
৭৫ নং লাইন:
 
== পুরস্কার ==
[[১৯৪৯]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[নরসিং দাস পুরস্কার]] লাভ করেন। [[১৯৬১]] খ্রিষ্টাব্দে তাঁকেতাকে [[আনন্দ পুরস্কার]] প্রদান করা হয়। সাহিত্য ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় বাংলাদেশ সরকার ২০০৫ সালে তাঁকেতাকে মরণোত্তর [[একুশে পদক|একুশে পদকে]] ভূষিত করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/2005/02/18/d50218011817.htm|শিরোনাম=14 to get Ekushey Padak|প্রকাশক=The Daily Star|তারিখ=February 18, 2005}}</ref>
 
== মৃত্যু ==