অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
৩৯ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
ডাঃ কাজী আনোয়ারা মনসুর, ইউরোপের মার্গারেট ব্র্যাডলি এবং বনি শাটার ১৯৫৪ সালে শিক্ষা-সম্পর্কিত দল মহিলা স্বেচ্ছাসেবক সমিতি-তে কাজ করেছিলেন। তারা অনুধাবন করতে পারেন যে যে দক্ষিণ এশিয়ার এই অঞ্চলে নারী শিক্ষা বিস্তৃত নয়। তাদের অনুধাবনকে বাস্তবে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব নিয়েছিলেন ড. কাজী আনোয়ারা মনসুর এবং তার প্রচেষ্টায় ১৯৫৭ সালের ২১ জানুয়ারি তারিখে একটি মিলাদ মাহফিল আয়োজনের পর তাবুর মধ্যে ১৪ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে যাত্রা শুরু করে 'অগ্রণী কিন্ডার গার্টেন'।
 
কাজী আনোয়ারা মনসুরকে আরও কিছু লোক সহায়তা করেন, যাদের মধ্যে আছে, নাইমুন্নেছা চৌধুরী, রাবেয়া খাতুন, আমেনা বাহার, হোসনে আরা বেগম এবং ইঞ্জিনিয়ার এম এ জব্বার। বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর কাজী আনোয়ারা মসুরই প্রধান শিক্ষিকা দায়িত্ব নেন। তিনি বেশিরভাগই ছাত্রদের কাছে 'বড় আপা' নামে পরিচিত ছিলেন, তিনি বিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের পড়িয়েছেন।
 
১৯৬৭ সালে বিদ্যালয়টি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হয় ও তখন এর নামকরণ হয় “অগ্রণী বালিকা বিদ্যালয়”। শুরুতে ইংরেজি মাধ্যম হিসেবে শুরু করলেও এ সময় থেকে বিদ্যালয়ে শিক্ষার মাধ্যম হিসাবে বাংলা প্রচলিত হয়। ১৯৯৪ সালে বিদ্যালয়ে কলেজ শাখা খোলা হয় ও বিদ্যালয়ের নামকরণ হয় “অগ্রণী স্কুল ও কলেজ”। শুরু থেকে কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে মানবিক, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান শাখা চালু করা হয়।
 
==তথ্যসূত্র==
৫১ ⟶ ৫৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলার বিদ্যালয়]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫৭-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫৭-এ পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]]