বিল কপসন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারিত রূপ! |
|||
৭৪ নং লাইন:
ডার্বিশায়ারের স্টোনব্রুম এলাকায় জন্মগ্রহণকারী উইলিয়াম হেনরি কপসন খনি শ্রমিক ছিলেন। সতীর্থ বোলার [[টমি মিচেল|টমি মিচেলের]] সাথে তিনিও ১৯২৬ সালের সাধারণ ধর্মঘটের কারণে ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন। ধর্মঘটের পূর্ব-পর্যন্ত ক্রিকেট খেলায় কোনরূপ আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়নি। তবে, সহকর্মী শ্রমিকদের সহযোগিতার কারণে স্থানীয় বিনোদন মাঠে ক্রিকেট খেলায় যোগ দিতে উদ্বুদ্ধ করে।
বোলার হিসেবে গ্রহণযোগ্য মাত্রায় পেস বোলিং করতেন ও ব্যতিক্রমধর্মী সোজাভাবে বলকে ডেলিভারি করতেন। এরফলে ব্যাটসম্যানকে প্রত্যেক বলকেই মোকাবেলা করতে বাধ্য করা হতো। পরের মৌসুমে মর্টন কলিয়ারি দলের পক্ষে খেলার সুযোগ ঘটে
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
প্রথম-শ্রেণীর খেলায় ডার্বিশায়ারের পক্ষে খেলেছেন। এ সময়ে তিনি সহস্রাধিক উইকেটের সন্ধান পেয়েছেন। তন্মধ্যে, ১৯৩৬ সালের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেছেন। [[সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|সারে দলের]] বিপক্ষে অভিষেক ঘটা ঐ খেলায় সারের ব্যাটসম্যান [[অ্যান্ডি স্যান্ডহাম|অ্যান্ডি স্যান্ডহামকে]] নিজের প্রথম বলেই বিস্ময়করভাবে আউট করেন। তবে মৌসুমের বাদ-বাকী সময়
১৯৩৩ সালে কপসনকে ডার্বিশায়ার দলের নিয়মিত সদস্যের মর্যাদা লাভ করেন। স্বল্প দূরত্ব থেকে দৌঁড়ে বোলিং করলেও ফাস্ট বোলারদের ন্যায় ক্রীড়াশৈলী উপস্থাপন করতেন। গ্রীষ্মের অনুপযোগী পিচেও তিনি সফলতা পেয়েছেন। পরবর্তী দুই মৌসুমে কপসন আঘাতে জর্জরিত ছিলেন। ফলে
স্কেগনেসে শারীরিক সুস্থতার জন্য চলে যান। ফিরে আসার পর ১৯৩৬ সালে দারুণভাবে ফিরে আসেন। বাজে পিচে শক্তিশালী সারে দলের ব্যাটিংয়ের উপর খড়গ হস্ত চালিয়ে ১২/৫২ লাভ করেন যা
১৯৩৭ সালে আরও বড় ধরনের আঘাতের কবলে পড়েন তিনি। তবে, ৮/১১ নিয়ে কাউন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে সেরা বোলিং করেন। তন্মধ্যে, ধারাবাহিকভাবে ছয় বলে পাঁচটি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পান। ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে ঐ পিচে অন্য কোন বোলার
== টেস্ট ক্রিকেট ==
১৯৩৬-৩৭ মৌসুমে [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের]] প্রতিনিধিত্ব করেছেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=ACS |প্রথমাংশ= |লেখক-সংযোগ=Association of Cricket Statisticians and Historians |শিরোনাম=A Guide to First-Class Cricket Matches Played in the British Isles |বছর=1982 |প্রকাশক=ACS |অবস্থান=Nottingham |আইএসবিএন=}}</ref><ref name="CA316">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Teams/0/206/Players.html |প্রকাশক=CricketArchive |শিরোনাম=Marylebone Cricket Club Players |সংগ্রহের-তারিখ=2 January 2017}}</ref> এ সময়ে তিনি এমসিসি দলের সদস্যরূপে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড গমন করেন।
অবশেষে ১৯৩৯ সালে টেস্ট খেলার সুযোগ হয়
১৯৪৬ সালের মধ্যে পেসে সক্ষমতা হারান। অন্যদের তুলনায় সোজা বোলিং করলেও যুদ্ধের পূর্বেকার বছরগুলোর ন্যায় কার্যকর ছিল না। ১৯৪৭ সালে আরও একটি টেস্টে অংশ নেন; তবে কোন সফলতা পাননি। ১৯৪৯ সালে ৪১ বছর বয়সে অবসর গ্রহণ করেন।
৯৫ নং লাইন:
== ব্যক্তিগত জীবন ==
১৯৫৮ থেকে ১৯৬৭ সময়কালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে [[আম্পায়ার|আম্পায়ারের]] দায়িত্ব পালন করেন কপসন। তবে, ক্রমাগত স্বাস্থ্যহানীর কারণে এ দায়িত্ব থেকে দূরে সরে আসতে হয়
== তথ্যসূত্র ==
১১১ নং লাইন:
{{১৯৩৭ উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:কপসন, বিল}}▼
▲{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:কপসন, বিল}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৯০৮-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ মৃত্যু]]
|