ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৭ নং লাইন:
 
==সাহিত্যচর্চা==
বাদ্রিদাস মুকুলের নিকট উচ্চাঙ্গসঙ্গীত শিক্ষা গ্রহণ করেন। কিছুদিন সেতার বাজানও শিখেছিলেন। অনুবাদক হিসেবে ইন্দিরা দেবী অল্পবয়সেই খ্যাতি অর্জন করেন। কৈশোরে তিনি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] পরিচালিত ও মাতা জ্ঞানদানন্দিনী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় রাস্কিনের রচনার বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করেন। পরে ফরাসি শিখে তিনি রেনে গ্রুসের ভারতবর্ষ, পিয়ের লোতির কমল কুমারিকাশ্রম এবং মাদাম লেভির ভারতভ্রমণ কাহিনী অনুবাদ করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বহু কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধসহ জাপানযাত্রীর ডায়রী-র ইংরেজি অনুবাদও তিনি প্রকাশ করেন। পরবর্তীকালে ''বামাবোধিনী'', ''বঙ্গলক্ষ্মী'', ''সাধনা'', ''পরিচয়'', ''সবুজপত্র'' প্রভৃতি পত্রিকায় সঙ্গীত ও সাহিত্যবিষয়ে তাঁরতার অনেক মৌলিক রচনা প্রকাশিত হয়। বঙ্গণারীর শুভাশুভ বিষয়ে তাঁরতার মতামত ''নারীর উক্তি'' নামক প্রবন্ধটি ছাপানো হয়।<ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; ''[[বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান]]''; দ্বিতীয় সংস্করণ: ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা: ৮৫-৮৬, {{আইএসবিএন|984-07-4354-6}}</ref>
 
==মৌলিক রচনা==
৩৫ নং লাইন:
* ''রবীন্দ্রস্মৃতি'' (৫ খন্ড, ১৯৫৯)।
 
তাঁরতার সম্পাদিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে:-
* ''নারীর উক্তি'' (১৯২০),
* ''বাংলার স্ত্রী-আচার'' (১৯৫৬),
৪৩ নং লাইন:
 
==পদক==
১৯৪৪ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকেতাকে ‘ভুবনমোহিনী’ স্বর্ণপদক, ১৯৫৭ সালে বিশ্বভারতী ‘দেশিকোত্তম’ এবং ডি-লিট ডিগ্রী লাভ করেন এবং ১৯৫৯ সালে রবীন্দ্রভারতী সমিতি প্রথমবারের মতো ‘রবীন্দ্রপুরস্কার’-এ ভূষিত করে।
 
==মৃত্যু==