গিলবার্ট জেসপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
|||
৬৫ নং লাইন:
== কাউন্টি ক্রিকেট ==
১৮৯৪ থেকে ১৯১৪ সময়কালে দীর্ঘ ২০ বছর প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল গিলবার্ট জেসপের। ১৮৯৪ সালে প্রথমবারের মতো [[গ্লুচেস্টারশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|গ্লুচেস্টারশায়ারের]] পক্ষে খেলতে নামেন। ৩০ রানের স্বল্পমানের ইনিংস খেললেও [[আর্থার মোল্ড]] ও [[জনি ব্রিগস|জনি ব্রিগসের]] ন্যায় উদীয়মান খেলোয়াড়ের মারাত্মক বোলিং মোকাবেলা করতে হয়েছিল
১৮৯৭ সালটি গিলবার্ট জেসপের স্বর্ণালী বছর ছিল। ১০০০ রান ও ১০০ [[উইকেট]] লাভের ন্যায় [[ডাবল (ক্রিকেট)|ডাবলের]] কৃতিত্ব লাভ করেন। ফলশ্রুতিতে, ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৮৯৮ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটারের]] সম্মাননা লাভ করেন তিনি।<ref>[http://www.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/154838.html John Wisden’s Cricketers Almanac, 1898]. cricinfo.com</ref> দুই বছর বাদে বেডফোর্ডে [[ইয়র্কশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ইয়র্কশায়ারের]] বিপক্ষে মধ্যাহ্নভোজনের পূর্বেই সেঞ্চুরি করার গৌরব অর্জন করেন। প্রথম ইনিংসে মাত্র চল্লিশ মিনিটে ১০৪ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১৩৯ রান করেন। এক ঘন্টারও কম সময়ে এ অর্জনের সাথে নিজ নামকে সংশ্লিষ্ট করেছিলেন তিনি।
দুইটি মাঝারিমানের বছর কাটানোর পর ১৮৯৯ সালে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট অভিষেক পর্ব]] সম্পন্ন হয়
১৯০৩ সালে খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বোচ্চ ইনিংসের দেখা পান। সাসেক্সের বিপক্ষে ১৮০ মিনিটে ২৮৬ রান তুলেন। পাশাপাশি গ্লুচেস্টারশায়ারের প্রধান ব্যাটিং মেরুদণ্ডের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। তবে, ১৯০১ সালের পর খুব কমই দ্রুততর পেস বোলিং কার্যে অগ্রসর হতেন। ১৯০৯ সালে মারাত্মক আঘাতের কারণে দুই মাসেরও অধিক সময় মাঠের বাইরে অবস্থান করতে হয়েছিল
== টেস্ট ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১৮টি টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ হয়
আগস্ট, ১৯০২ সালে [[দি ওভাল|ওভালে]] অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের পঞ্চম টেস্টে দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনে স্বীয় সক্ষমতা দেখান। ঐ খেলাটি ‘জেসপের খেলা’ নামে ব্যাপক পরিচিতি পায়। খুবই দ্রুততার সাথে খেলে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলকে অপ্রত্যাশিতভাবে এক উইকেটে জয় এনে দিয়েছিলেন। সফরকারী [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া দল]] ইংল্যান্ডকে ২৬৩ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য্য করে। এক পর্যায়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ৪৮/৫ থাকা অবস্থায় তিনি মাঠে নামেন। ৪৩ মিনিট ৫০ রান ও ৭৫ মিনিটে সেঞ্চুরি করেন। ৭৭ মিনিটে ১০৪ রান তুলে আউট হন।
[[File:Gilbert Jessop c1905.jpg|thumb|right|আনুমানিক ১৯০৫ সালে গিলবার্ট জেসপ]]
৮২ নং লাইন:
গ্লুচেস্টারশায়ারের চেল্টেনহামে জন্মগ্রহণকারী গিলবার্ট জেসপ ‘ক্রুচার’ ডাকনামে ভূষিত হয়েছিলেন। ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি ও ১১ স্টোন ওজনের মজবুত গড়ন থাকা সত্ত্বেও ক্রিজে অস্বাভাবিকভাবে ব্যাট ধরে বল মোকাবেলা করতেন। এ উচ্চতা নিয়েও সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে [[ফাস্ট বোলিং|ফাস্ট বোলারের]] মর্যাদা পান। আক্রমণধর্মী ব্যাটিংয়ে ড্রাইভ, কাট ও হুক শটের সংমিশ্রণ ছিল। দ্রুতলয়ে রান সংগ্রহের কারণে বেশ পরিচিত ছিলেন তিনি।
প্রকৃত অল-রাউন্ডার ছিলেন গিলবার্ট জেসপ। খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুর দিনগুলোয় তিনি পর্যাপ্ত মাত্রায় পেস বোলিং করতেন। সেলক্ষ্যে প্রচুর দম ধরে রাখতেন। তবে, টেস্ট অভিষেকেই পিঠের ব্যথায় কাবু হয়ে যান। এরফলে
== অর্জনসমূহ ==
৯০ নং লাইন:
== মূল্যায়ন ==
বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার [[রিচি বেনো]] মন্তব্য করেছিলেন যে, একদিনের খেলায় নিঃসন্দেহে সেরা খেলোয়াড় হতেন। তবে, দূর্ভাগ্যবশতঃ ঐ ধরনের ক্রিকেট খেলায় অংশ নেয়ার সুযোগ পাননি তিনি। স্যার [[জ্যাক হবস|জ্যাক হবসের]] মতে, সন্দেহাতীতভাবে ধারাবাহিকভাবে সর্বাপেক্ষা দ্রুততম রান সংগ্রাহকের ভূমিকায় আসীন ছিলেন তিনি। বড় ধরনের মারে অভ্যস্ত ছিলেন। খুব কম বলই
== অন্যান্য ক্রীড়ায় অংশগ্রহণ ==
|