প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[File:Prajnasundari Bezbaroa.jpg|thumb|প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী]]
'''প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী''' (জন্ম ১৮৮৪ – মৃত্যু ১৯৫০) একজন ভারতীয় রন্ধন প্রণালী বিষয়ক গ্রন্থ লেখিকা ও পত্রিকা সম্পাদক ছিলেন। ১৯০২ সালে প্রকাশিত তাঁরতার ''আমিষ ও নিরামিষ আহার'' [[বাংলা সাহিত্য]]ের একটি তাৎপর্যপূর্ণ রন্ধন প্রণালী বিষয়ক গ্রন্থ।<ref>Utsa Ray, [https://books.google.com/books?id=fDXJBAAAQBAJ&lpg=PA63&ots=90R859jgYR&dq=Pragna%20Sundari%20Devi&pg=PA63#v=onepage&q&f=false ''Culinary Culture in Colonial India''] (Cambridge University Press 2015): 63.</ref><ref>Pragyasundari Devi, [https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.336370 ''Amish O Niramish Ahar''] (1902), via Archive.org {{open access}}</ref> ১৮৯৭ সালের প্রারম্ভ থেকে প্রজ্ঞাসুন্দরী ''পুণ্য'' নামের একটি পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন।<ref>Utsa Ray, [https://doi.org/10.1080/19472490903387217|"Aestheticizing Labour: An affective discourse of cooking in colonial Bengal"] ''South Asian History and Culture'' 1(1)(January 2010): 60-70.</ref>
 
==প্রারম্ভিক জীবন==
প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী বিজ্ঞানী [[হেমেন্দ্রনাথ ঠাকুর]] তথা পূর্ণিমা দেবীর কন্যা। তাঁরতার পিতামহ [[দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ছিলেন একজন দার্শনিক এবং প্রপিতামহ [[দ্বারকানাথ ঠাকুর]] ছিলেন একজন উদ্যোগপতি। নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সাহিত্যিক তথা কবি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] ছিলেন তাঁরতার কাকা।<ref name="Roy">Devapriya Roy, [http://indianexpress.com/article/lifestyle/books/cooking-with-pragyasundari-a-woman-of-the-tagore-household-tells-you-how-to-make-bhapa-ilish-4878079/ "Cooking with Pragyasundari: A woman of the Tagore household tells you how to make bhapa ilish"] ''The Indian Express'' (October 8, 2017).</ref>
 
==ব্যক্তিগত জীবন==
১৮৯১ সালে প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী [[লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া|রসরাজ লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া]]র সাথে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন। তাঁরাতারা চারটি সন্তানের পিতা-মাতা ছিলেন যদিও একজন খুব কম বয়সে মারা যায়। উল্লেখযোগ্য যে, লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবীকে তাঁরতার রন্ধন প্রণালীগুলি বই আকারে প্রকাশ করতে উৎসাহিত করেন।<ref>Chitra Deb, [https://books.google.com/books?id=HvU6CwAAQBAJ&lpg=PT292&dq=Pragyasundari%20Devi&pg=PT290#v=onepage&q=Pragyasundari%20Devi&f=false ''Women of the Tagore Household''] (Penguin UK 2010)</ref> ১৯৫০ সালে প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী ইহলীলা সম্বরণ করেন।
 
==আরও দেখুন==