সুধীরলাল চক্রবর্তীর জন্ম [[গোপালগঞ্জ জেলা|গোপালগঞ্জ জেলার]] [[কোটালীপাড়া উপজেলা|কোটালিপাড়া উপজেলার]] বালিয়াডাঙ্গা গ্রামে। কালেক্টর অফিসের কর্মী গঙ্গাধর চক্রবর্তী ছিলেন তাঁরতার পিতা। তিনি কৈশোরে [[কলকাতা|কলকাতায়]] এসে তৎকালীন শাস্ত্রীয় সঙ্গীতাচার্য [[গিরিজাশঙ্কর চক্রবর্তী|গিরিজাশঙ্কর চক্রবর্তীর]] শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষার পাশাপাশি সুর রচনাতেও তাঁরতার যথেষ্ট উৎসাহ ছিলো। সেখানে তিনি পাঁচ বছর তালিম নেন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৭৯৭, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
==কর্মজীবন==
আধুনিক বাংলা গান, রাগপ্রধান, [[গজল]], ঠুমরী প্রভৃতি গানে পারদর্শী এবং একজন সুদক্ষ সুরকার ছিলেন। ১৯৪৩-৪৫ সাল পর্যন্ত ঢাকা বেতারকেন্দ্রের সংগীত পরিচালক। তাঁরতার গাওয়া ও সুরারোপিত বহু গ্রামোফোন রেকর্ড বের হয়েছে।<ref name="একাডেমী">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান; ঢাকা, এপ্রিল, ২০০৩; পৃষ্ঠা-৪০৭-৮।</ref> তাঁরতার কাছে [[শ্যামল মিত্র]], [[উৎপলা সেন]], নীতা সেন এবং আরও অনেক সংগীতশিল্পীরা তালিম নিয়েছিলেন।<ref name="সুমনামি">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | শিরোনাম=সুমনামি | ইউআরএল=http://archives.anandabazar.com/archive/1130421/21rabipro4.html | সংগ্রহের-তারিখ=21 April 2013 | সংবাদপত্র=আনন্দবাজার পত্রিকা}}</ref> শিল্পী [[কবীর সুমন|কবীর সুমনের]] মতে "সূক্ষ্ম অলংকারসমৃদ্ধ আধুনিক সুররচনায় [[কাজী নজরুল ইসলাম]] ও [[হিমাংশু দত্ত|হিমাংশু দত্তর]] পর তিনিই শেষ সম্রাট।"<ref name="সুমনামি"/> ‘মধুর আমার মায়ের হাসি চাঁদের বুকে ঝরে, মাকে মনে পড়ে আমার, মাকে মনে পড়ে’ গানটিকে অমর করেছিলেন তিনি।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | শিরোনাম=আপনার রাশি | ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/print/news/218089 | সংগ্রহের-তারিখ=২১ জানুয়ারি ২০১২ | সংবাদপত্র=প্রথম আলো}}</ref>‘
