চার্লস ভিন্টসেন্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৫২ নং লাইন:
কেপটাউনে পড়াশুনো শেষে ১৮৮০ থেকে ১৮৮৪ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের চার্টারহাউজ স্কুলে অধ্যয়ন করেন। বিদ্যালয় জীবনেই সর্বক্রীড়ায় দক্ষতা প্রদর্শনে অগ্রসর হন। শেষ দুই বছর বিদ্যালয়ের ফুটবল একাদশে খেলেন। ১৮৮৪ সালে অ্যাথলেটিক চ্যালেঞ্জ কাপে বিজয়ী হন। ১৮৯০ সালে ট্রান্সভাল ফুটবল একাদশের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন ও ট্রান্সভাল রাগবি ফুটবল পঞ্চদশের পক্ষে খেলেন। একই বছরে ১০০ গজ দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন ট্রান্সভাল মনোনীত হন।
মোসেল বে এলাকায় চার্লস ভিন্টসেন্টের জন্ম। সন্দেহাতীতভাবে তিনি
১৮৮৯ থেকে ১৮৯১ সাল পর্যন্ত ১০০ গজ থেকে শুরু করে ৪৪০ গজ দৌড়ের স্প্রিন্টে ট্রান্সভাল চ্যাম্পিয়ন ছিলেন। এর পাশাপাশি দীর্ঘলম্ফ ও উচ্চ লম্ফেও
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন চার্লস ভিন্টসেন্ট। ১২ মার্চ, ১৮৮৯ তারিখে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে
১৮৯১-৯২ মৌসুমে দ্বিতীয়বারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ইংরেজ দলের একমাত্র টেস্টে অংশ নেয়ার সুযোগ পান। কিম্বার্লীর বিপক্ষে দূর্দান্ত খেলা প্রদর্শন করেন। সফরের পঞ্চম খেলাটিতে সেঞ্চুরি থেকে ১৩ রান দূরে ও খেলায় ঊননব্বুই ওভার বোলিং করে ১০৫ রান খরচায় নয় উইকেট পান। তবে, এ ধরনের খেলা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে পারেননি। টেস্ট খেলায়ও তার কোন প্রভাব পড়েনি। সে তুলনায় প্রাদেশিক ক্রিকেটে দীর্ঘ সময় ধরে উপভোগ করেছেন।
[[সানফয়েল সিরিজ|কারি কাপের]] শুরুরদিকে বাইশ মৌসুম ট্রান্সভালের পক্ষে খেলেছন। এরপর তিনি সাউদার্ন কেপে চলে যান। প্রাদেশিক পর্যায়ে একটি খেলায় দলের অধিনায়কত্ব করার সুযোগ পান। তখন
== ব্যক্তিগত জীবন ==
লিলিয়ান জ্যাকসন নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন ও তাঁদের তিন সন্তান ছিল। তন্মধ্যে, নেভিল ভিন্টসেন্ট, ডিএফসি এয়ার ইন্ডিয়ার যুগ্ম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। সন্তান জন্মদানে
২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৩ তারিখে ৭৭ বছর বয়সে কেপ প্রদেশের জর্জে চার্লস ভিনসেন্টের দেহাবসান ঘটে।
|