খাজা আহসানুল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →বহিঃসংযোগ: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান। |
|||
২৬ নং লাইন:
== দানবীর নবাব ==
নওয়াব খাজা আহসানুল্লাহ একজন দানবীর ছিলেন। হিসাব করা হয়েছে যে, তিনি বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজে অন্তত: ৫০ লক্ষাধিক টাকা দান করেছিলেন। যেমন, ঢাকার হোসেনী দালান পুনর্নির্মাণে এক লক্ষ টাকা, ঢাকার প্লেগ মহামারী নিবারণে এক লক্ষ টাকা (১৮৯৮খ্রি:), কুমিল্লা শহর উন্নয়নে (১৮৯৮) ৮০ হাজার টাকা, বড়লাটের দুর্ভিক্ষ তহবিলে ৫০ হাজার টাকা, মিটফোর্ড হাসপাতালে বিভিন্ন সময়ে দান প্রায় এক লক্ষ টাকা, ঢাকায় লেডি ডাফরিন মহিলা হাসপাতাল নির্মাণে (১৮৮৮ খ্রি:) ৫০ হাজার টাকা ইত্যাদি। প্রতি বছর ৩০-৪০ জন দরিদ্র মুসলমানকে হজে যাওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যয় তিনি বহন করতেন। এছাড়া মক্কায় ''নহরে জুবায়দা'' নামে খাল সংস্কারে তিনি ৬০ হাজার টাকা দান করেছিলেন । তিনি ঢাকার সার্ভে স্কুলটিকে ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে (বর্তমানে '''বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়''') উন্নীত করার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের স্বার্থে এক লক্ষ ১২ হাজার টাকা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। জীবদ্দশায় তা সম্ভব হয়নি।
== সামাজিক অবদান ==
১৯০১ খ্রিস্টাব্দের ৭ ডিসেম্বর তারিখে ঢাকা শহরে প্রথম বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবস্থা করা হয়। এই ব্যাপারে তিনি ছিলেন অন্যতম উদ্যোক্তা। কেবল তাই নয় এই পরিকল্পনার বাস্তবায়নের স্বার্থে তিনি সাড়ে চার লক্ষ টাকা দান করেছিলেন। তিনি ১৮৯৯ সালে ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব প্রতিষ্ঠায় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন। কলকাতার সেন্ট্রাল ন্যাশনাল মোহামেডান অ্যাসোসিয়েশন ও এশিয়াটিক সোসাইটির সদস্য ছিলেন। ঢাকায় তিনি মোহামেডান লিটারারি সোসাইটির শাখা প্রতিষ্ঠা করেন।
== সাহিত্য-সংস্কৃতি ==
খাজা আহসানুল্লাহ একাধারে গীতিকার, নাট্যকার ও কণ্ঠশিল্পী ছিলেন। তিনি বেশ কিছু ঠুমরী ঢংয়ের গীত রচনা করেন।
== মৃত্যু ==
তিনি ১৯০১ খ্রিস্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর ইন্তেকাল করেন। বেগমবাজারে পারিবারিক গোরস্থানে
== তথ্যসূত্র ==
|