নুরুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫৩ নং লাইন:
}}
 
'''জাতীয় অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলাম''' ([[১ এপ্রিল]] [[১৯২৮]] - [[২৪ জানুয়ারি]] [[২০১৩]]) হলেন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একজন প্রথিতযশা চিকিৎসক যিনি চিকিৎসাশাস্ত্র ও অধ্যাপনা জন্য বিশেষ খ্যাতিমান ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক দেশের [[জাতীয় অধ্যাপক]] নির্বাচিত হয়েছিলেন।<ref>[http://www.cabinet.gov.bd/view_award.php?award_person_id=79&lang=en কেবিনেট ডট গভ ডট বিডি]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের]] ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে তাঁকেতাকে [[স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার]] প্রদান করা হয়।
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
ডা. নুরুল ইসলামের জন্ম [[১৯২৮]] সালের [[এপ্রিল ১|১ এপ্রিল]] [[চট্টগ্রাম জেলা|চট্টগ্রাম জেলার]] [[চন্দনাইশ]] থানার মোহাস্মদপুর গ্রামে। তাঁরতার পিতার নাম সৈয়দুর রহমান মায়ের নাম গুলমেহের। তিন ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট৷ গাছবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে তিনি [[১৯৪৩]] সালে এসএসসি পরীক্ষা দেন৷ এমবিবিএস পরীক্ষা দেন [[১৯৫০]] সালে৷
 
== পরিবার ==
৬২ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
নুরুল ইসলাম পিএসসির ইন্টারভিউ দিয়ে [[১৯৫২]] সালে মেধা তালিকার শীর্ষে থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বক্ষব্যাধি বিভাগের আউটডোরে নিয়োগ পান৷ [[১৯৫৪]] সালের পয়লা এপ্রিল লন্ডনের হুইটিংটন হাসপাতালে এমআরসিপি কোর্স শুরু হয়৷ মেডিসিনে প্রশিক্ষণ পাওয়ার পর [[১৯৫৫]] সালের জানুয়ারি মাসে ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে টিডিডি কোর্সে যোগদান করেন ও সে বছর জুনে পরীক্ষা দেন৷ [[১৯৫৬]] সালের মার্চ মাসে তিনি দেশে ফিরে আসেন৷ [[ঢাকা মেডিকেল কলেজ|ঢাকা মেডিকেল কলেজের]] বহির্বিভাগে সুপি ডিউটিতে পোস্টিং করা হলো৷ ছয়মাস এভাবে কাজ করার পর মিটফোর্ড মেডিকেল স্কুলে মেডিসিনের লেকচারার হিসেবে তিনি নিযুক্ত হন৷ একই সাথে টিবি ওয়ার্ডের দায়িত্বও পালন করেন তিনি। [[১৯৫৮]] সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পান৷ [[১৯৬২]] সালে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নিয়োগ পান। চিকিত্‍সা বিজ্ঞানে তত্‍কালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে তিনি সর্বপ্রথম 'নাফিল্ড স্কলারশিপ' পাওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেন [[১৯৬৩]] সালে৷ ভিজিটিং অধ্যাপক হিসেবে বিলাতে কাজ করে [[১৯৬৪]] সালের মাঝামাঝি দেশে ফিরে আসেন৷ চাকরি জীবনের অল্প সময় (দুবছর) নিজ জেলা চট্টগ্রামে অবস্থান করলেও সেখানকার স্মৃতি তাঁরতার কাছে মধুময় ও অম্লান রয়েছে৷ [[১৯৬৫]] সালে পোস্ট গ্রাজুয়েট চিকিত্‍সা মহাবিদ্যালয়ে যুগ্ম পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান৷ [[১৯৮৭]] সালে [[পোস্ট গ্রাজুয়েট ইনস্টিটিউটের]] পরিচালক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন৷ দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে তিনি প্রতিষ্ঠানটিকে নিজের মেধা, শ্রম ও মনন দিয়ে এমনভাবে গড়ে তোলেন যে এটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশেষ অবদানের জন্য প্রশংসিত হয়েছে।
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
* প্রেসিডেন্টস গোল্ড মেডেল, ([[১৯৬৩]])