মোহাম্মদ রফি খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
কলামের তালিকা ও/বা div col টেমপ্লেট সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৫ নং লাইন:
}}
 
'''এম আর খান''' ([[১ আগস্ট]] [[১৯২৮]] - [[৫ নভেম্বর]] [[২০১৬]]) বাংলাদেশের প্রকজন প্রথিতযশা অধ্যাপক, চিকিৎসক, শিশুবিশেষজ্ঞ। এম আর খান নামে তিনি সর্বাধিক পরিচিত হলেও তাঁরতার পুরো নাম মো. রফি খান। বাবা মা, প্রতিবেশী সকলের কাছে খোকা নামে বেশী পরিচিত ছিলেন তিনি। তিনি সরকার কর্তৃক দেশের [[জাতীয় অধ্যাপক]] নির্বাচিত হয়েছেন।
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
২৪ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
[[১৯৫২]] সালে কলিকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করার পর সাতক্ষীরায় ফিরে আসেন এম আর খান। উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য [[১৯৫৬]] সালে তিনি সস্ত্রীক বিদেশে পাড়ি জমান। বিদেশে পড়াশুনা শেষ করে তিনি [[১৯৫৭]] থেকে [[১৯৬২]] সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার কেন্ট এবং এডিনবার্গ গ্রুপ হাসপাতালে যথাক্রমে সহকারী রেজিস্টার ও রেজিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। [[১৯৬২]] সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। [[১৯৬৩]] সালে তিনি [[ঢাকা মেডিকেল কলেজ]] হাসপাতালে এসোসিয়েট প্রফেসর অব মেডিসিন পদে যোগ দেন। [[১৯৬৪]] সালে [[রাজশাহী মেডিকেল কলেজ|রাজশাহী মেডিকেল কলেজে]] মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক (শিশুস্বাস্থ্য) পদে যোগদান করেন। [[১৯৬৯]] সালে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগে যোগ দেন এবং এক বছরের মধ্যেই অর্থাৎ [[১৯৭০]] সালে তিনি অধ্যাপক হিসাবে পদোন্নতি পান। [[১৯৭১]] সালে তিনি ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট মেডিসিন এন্ড রিসার্চ (আইপিজিএমআর)-এর অধ্যাপক ও [[১৯৭৩]] সালে এই ইনস্টিটিউটের যুগ্ম-পরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। [[১৯৭৮]] সালের নভেম্বরে তিনি ঢাকা শিশু হাসপাতালে অধ্যাপক ও পরিচালকের পদে যোগদান করেন। একই বছরে পুনরায় তিনি আইপিজিএমআর-এর শিশু বিভাগের অধ্যাপক নিযুক্ত হন এবং দক্ষতা ও সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। [[১৯৮৮]] সালে অধ্যাপক ডা. এম আর খান তাঁরতার সুদীর্ঘ চাকুরী জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
 
== পুরস্কার প্রদান ==