|
'''গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র''' [[আফ্রিকা মহাদেশ|আফ্রিকা মহাদেশের]] একটি [[রাষ্ট্র]]। পূর্বে এটি জায়ার নামে পরিচিত ছিল।
== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==...... কঙ্গোর গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসাবে পরিচিত ভৌগলিক অঞ্চলটি প্রায় 90,000 বছর আগে আদিপুষ্ট ছিল, 1988 সালে কাটান্দার সেমলিকি হার্পুনের আবিষ্কার দ্বারা দেখা গেছে, এটি প্রাচীনতম কাঁটাতারের বীজগুলির মধ্যে একটি, যা ধরা হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়েছিল দৈত্য নদী ক্যাটফিশ
বান্টু লোকেরা খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের সময় কোনও এক সময় মধ্য আফ্রিকায় পৌঁছেছিল, পরে ধীরে ধীরে দক্ষিণে প্রসারিত হতে শুরু করে। যাজকবাদ এবং লৌহযুগ কৌশল গ্রহণের মাধ্যমে তাদের প্রচার ত্বরান্বিত হয়েছিল। দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে বসবাসকারী লোকেরা গোষ্ঠীভুক্ত গোষ্ঠী ছিল, যাদের প্রযুক্তি শুধুমাত্র ধাতব প্রযুক্তির ন্যূনতম ব্যবহারের সাথে জড়িত। এই সময়কালে ধাতব সরঞ্জামগুলির বিকাশ কৃষি এবং পশুপালনে বিপ্লব ঘটায়। এর ফলে পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে শিকারী সংগ্রহকারী দলগুলি স্থানচ্যুত হয়েছিল। বান্টু সম্প্রসারণের চূড়ান্ত তরঙ্গ দশম শতাব্দীর মধ্যে সম্পূর্ণ হয়েছিল, তার পরে বান্টু রাজ্যগুলির প্রতিষ্ঠা ঘটে, যার ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খুব শীঘ্রই সম্ভব হয়েছিল জটিল, স্থানীয়, আঞ্চলিক এবং বিদেশী বাণিজ্যিক নেটওয়ার্ক যা বেশিরভাগ দাস, লবণ, লোহা এবং তামা বাণিজ্য করে।
কঙ্গো ফ্রি স্টেট (1877–1908)
প্রধান নিবন্ধ: কঙ্গো এবং কঙ্গো ফ্রি স্টেটের Colonপনিবেশিকরণ
আরও দেখুন: কঙ্গো ফ্রি স্টেট এবং কঙ্গো আরব যুদ্ধে নৃশংসতা
কঙ্গো আরব যুদ্ধের সময় একটি বেলজিয়ান অভিযানের সমসাময়িক চিত্র
1884 সালে লিওপোল্ডভিল স্টেশন এবং বন্দরের দৃশ্য
বেলজিয়ামের অনুসন্ধান এবং প্রশাসন ১৮70০ এর দশক থেকে শুরু করে 1920 এর দশক পর্যন্ত। প্রথম নেতৃত্বে ছিলেন স্যার হেনরি মর্টন স্ট্যানলি, যিনি বেলজিয়ামের দ্বিতীয় রাজা লিওপোল্ডের স্পনসরশিপে তাঁর অনুসন্ধান চালিয়েছিলেন। পূর্ববর্তী কঙ্গোর পূর্ব অঞ্চলগুলি ধ্রুবক দাস অভিযানের ফলে ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়, মূলত আরব-সোয়াহিলিয়ান দাস ব্যবসায়ী যেমন স্ট্যানলির কাছে সুপরিচিত কুখ্যাত টিপ্পু টিপের মতো।
উপনিবেশ হিসাবে কঙ্গো কী হবে সে সম্পর্কে লিওপোল্ডের নকশা ছিল। আলোচনার পরপর, লিওপল্ড, সামনের সংস্থা অ্যাসোসিয়েশন ইন্টার্নেশনেল আফ্রিকারিনের চেয়ারম্যান হিসাবে তার সামর্থ্যে মানবিক উদ্দেশ্যগুলি অনুমান করে, একজন অন্যের বিরুদ্ধে আসলে একটি ইউরোপীয় প্রতিদ্বন্দ্বী খেলেছিলেন। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
লিওপল্ড 1885 সালে বার্লিনের সম্মেলনে কঙ্গো অঞ্চলের আনুষ্ঠানিক অধিকার অর্জন করে এবং এই জমিটিকে তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসাবে পরিণত করে। তিনি এর নাম দিয়েছিলেন কঙ্গো মুক্ত রাজ্য। লিওপোল্ডের শাসনব্যবস্থা বিভিন্ন অবকাঠামোগত প্রকল্প শুরু করেছিল, যেমন উপকূল থেকে লেওপল্ডভিলের রাজধানী (বর্তমানে কিনশাসা) পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ, যা শেষ হতে আট বছর লেগেছিল। প্রায় সমস্ত এ ধরনের অবকাঠামোগত প্রকল্পগুলির লক্ষ্য ছিল যে লিওপল্ড এবং তার সহযোগীরা কলোনী থেকে উত্তোলন করতে পারে সেই সম্পদ বাড়ানো আরও সহজ করে তোলা।
ফ্রি স্টেটে, উপনিবেশবাদীরা স্থানীয় জনগণকে রাবার উত্পাদন করতে বাধ্য করেছিল, যার জন্য অটোমোবাইলগুলির বিস্তার এবং রাবারের টায়ারের বিকাশ একটি ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক বাজার তৈরি করেছিল। রাবার বিক্রয় লিওপল্ডের জন্য ভাগ্য তৈরি হয়েছিল, যিনি নিজেকে এবং তার দেশের সম্মানের জন্য ব্রাসেলস এবং ওসেটে বেশ কয়েকটি ভবন নির্মাণ করেছিলেন। রাবারের কোটা প্রয়োগের জন্য, সেনাবাহিনী, ফোর্স পাবলিককে ডেকে আনা হয়েছিল এবং স্থানীয়দের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কেটে ফেলার বিষয়টি নীতি হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল।
1885-1908 সময়কালে, শোষণ এবং রোগের ফলে লক্ষ লক্ষ কঙ্গোলিয় মারা গিয়েছিলেন। কিছু অঞ্চলে জনসংখ্যা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে - অনুমান করা হয় যে ঘুমন্ত অসুস্থতা এবং গুটিপোকা নীচের কঙ্গো নদীর আশেপাশের অঞ্চলে প্রায় অর্ধেক লোককে হত্যা করেছে।
গালিগালাজের খবর প্রচার হতে থাকে। ১৯০৪ সালে কঙ্গোর বোমার ব্রিটিশ কনসাল, রজার কেসমেন্টকে তদন্তের জন্য ব্রিটিশ সরকার নির্দেশ দেয়। তাঁর রিপোর্ট, কেসমেন্ট রিপোর্ট বলে মানবতাবাদী নির্যাতনের অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেছে। বেলজিয়ামের সংসদ দ্বিতীয় লিওপল্ডকে তদন্তের একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করতে বাধ্য করেছিল। এর অনুসন্ধানগুলি ক্যাসামেন্টের আপত্তিজনক রিপোর্টের সত্যতা নিশ্চিত করেছে এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এই সময়ের মধ্যে কঙ্গোর জনসংখ্যা "অর্ধেক কমেছে"। সঠিক রেকর্ডের অস্তিত্ব না থাকায় কত লোক মারা গিয়েছিল তা সুনির্দিষ্টভাবে নির্ধারণ করা অসম্ভব।
== রাজনীতি ==
== প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ ==
| 