অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
|||
৫৯ নং লাইন:
অঞ্চলকে প্রধান তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়, যথা- প্রথাগত (formal), কার্মিক (functional) ও উপলব্ধিগত বা উপভাষা (perceptual/vernacular)।
== '''প্রথাগত বা নিয়মানুগ বা আনুষ্ঠানিক অঞ্চল'''
ভৌগোলিক দিক থেকে প্রথাগত বা নিয়মানুগ অঞ্চল হচ্ছে এমন একটি ভৌগোলিক এলাকা যার প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত নির্দিষ্ট সীমানা রয়েছে। যেমন, শহর, জেলা, অঙ্গরাজ্য ও দেশের জন্য সীমানা দ্বারা প্রথাগত অঞ্চল গঠিত হয়। এ অঞ্চলগুলোকে প্রায়শ সাধারণ জ্ঞান হিসেবে গণ্য করা হয় এবং এগুলোর সীমানা স্থানীয় বা জাতীয় সরকার দ্বারা নির্ধারিত হয়। একটি অঞ্চলের রূপ দানের জন্য বিভিন্ন মানদণ্ড ব্যবহার করা হয়। প্রাতিষ্ঠানিক অস্তিত্বের কতিপয় মানদণ্ড, যেমন- রাজনৈতিক অধিভুক্তি, জাতীয়তা, সংস্কৃতি, সাধারণ ভাষা, ধর্ম, ভৌগোলিক অবয়ব ইত্যাদি অঞ্চল সৃজনে ব্যবহার করা যেতে পারে।
৮৬ নং লাইন:
মানদণ্ড নির্বাচনের ওপর একটি প্রথাগত বা আনুষ্ঠানিক অঞ্চল নির্ধারণ সহজ বা কঠিন হতে পারে। যখন একটি ভৌগোলিক অঞ্চল ভূভাগের স্থির অবয়বের বদলে অধিক পরিবর্তনশীল মানবীয় উপাদানের (যেমন- ভাষা) ওপর নির্ভর করে, সেখানে অঞ্চল নির্ধারণ কঠিন হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একটি অঞ্চলের প্রতিবেশীদের মধ্যে ৫০% ইংরেজিতে কথা বলে, এ জনসংখ্যা সারা বছরই একই ধরনের না-ও থাকতে পারে, বরং সময়ে সময়ে পরিবর্তিত হয়ে কম-বেশি হতে পারে। তবু, নীতিগতভাবে, প্রতিটি প্রথাগত অঞ্চল কতিপয় গণনাযোগ্য চলকের ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়।
=== '''প্রথাগত বা নিয়মানুগ অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য'''
'''১. প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য''' (Physical Characteristics) : যেকোনো প্রথাগত অঞ্চলকে প্রাথমিকভাবে প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে চিহ্নিত করা হয়। যেমন- সুন্দরবন, ভ‚মধ্যসাগরীয় অঞ্চল।
|