বিপাশা হায়াত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
→‎বহি:সংযোগ: সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৫ নং লাইন:
}}
 
'''বিপাশা হায়াত''' (জন্ম: ২৩ মার্চ, ১৯৭১) একজন [[বাংলাদেশী]] অভিনেত্রী।<ref>http://ananda-alo.com/index.php?option=com_content&view=article&id=762%3A2013-03-19-11-52-25&Itemid=8</ref> তাঁকেতাকে বাংলাদেশের টেলিভিশন, মঞ্চ ও চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি বিখ্যাত টিভি অভিনেতা [[আবুল হায়াত|আবুল হায়াতের]] কন্যা। তাঁরতার ছোট বোন নাতাশা হায়াতও একজন টিভি অভিনেত্রী। বিপাশা হায়াত জনপ্রিয় অভিনেতা নাট্য ও চলচ্চিত্র পরিচালক [[তৌকির আহমেদ|তৌকির আহমেদের]] স্ত্রী। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের মা।
 
== অভিনয় জীবন ==
নব্বই এর দশকে জনপ্রিয় অনেক টিভি নাটকে অভিনয়ই তাঁকেতাকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে । মঞ্চনাটকেও তিনি সমানভাবে সফল ছিলেন, কিন্তু বিয়ের পর মঞ্চনাটকে অভিনয় ছেড়ে দেন ।
 
== চিত্রশিল্প ==
বিপাশা হায়াত [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে চারুকলায় স্নাতক পাশ করেন ।<ref>http://www.thedailystar.net/2006/06/12/d606121401159.htm</ref> তিনি তাঁরতার আঁকা ছবি প্রদর্শন করেন না বললেই চলে । ২০০৯ সালের মে মাসে তিনি তাঁরতার আঁকা ছবি এসিড আক্রান্ত নারীদের সাহায্যার্থে আয়োজিত প্রদর্শনীতে দান করেন ।<ref>http://www.thedailystar.net/magazine/2007/03/01/end.htm</ref>
 
== চলচ্চিত্র ==
তিনি দুটি মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন - [[আগুনের পরশমণি (চলচ্চিত্র)|আগুনের পরশমণি]] ও [[জয়যাত্রা]] । তাঁরতার প্রথম ছবি ''আগুনের পরশমণি'' পরিচালনা করেছেন [[হুমায়ুন আহমেদ]] । এ ছবিতে তিনি মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা শহরে আটকে পড়া এক তরুণীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন । চরিত্রের নাম ''রাত্রি'', যিনি এক গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ''আলম''কে ([[আসাদুজ্জামান নূর]] অভিনীত) ভালোবেসে ফেলেন । আলম যুদ্ধের সময় রাত্রিদের বাড়িতে আশ্রয়ের জন্যে আসেন । আলম নামের সেই গেরিলা যোদ্ধার প্রতি রাত্রির প্রেম যুদ্ধের সময় গেরিলা যোদ্ধাদের প্রতি সাধারণ মানুষের মমতা ও সমর্থনের প্রতিফলন । [[তৌকির আহমেদ]] পরিচালিত [[জয়যাত্রা]] চলচ্চিত্রে তাঁরতার চরিত্র ভিন্ন ধরণের । এ ছবিতে পাকিস্তানি সেনাদের আক্রমণ থেকে বাঁচতে পলায়নরত এক মধ্যবয়ষ্কা নারীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যে তার সন্তানকে হারিয়ে ফেলে । দুটি চলচ্চিত্রেই তাঁরতার অভিনয় দর্শক ও সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত হয় । বিপাশা হায়াত ''আগুনের পরশমণি'' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্যে ''শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী'' হিসেবে [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] লাভ করেন ।
 
== তথ্যসূত্র ==