শর্মিলা ঠাকুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abu Bakkar Siddiki (Shobuz) (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৬ নং লাইন:
| religion = [[ইসলাম]] (ধর্মান্তরিত)
}}
'''শর্মিলা ঠাকুর''' (জন্ম: ৮ ডিসেম্বর, ১৯৪৪) একজন বিখ্যাত ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী। তাঁরতার প্রথম সিনেমা [[সত্যজিৎ রায়|সত্যজিৎ রায়ের]] পরিচালনায় [[অপুর সংসার]]। তিনি ১৯৭০-এর দশকের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক গ্রহীতা অভিনেত্রীদের একজন। তিনি দুইবার [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] অর্জন করেন; প্রথমবার ''[[মৌসম (১৯৭৫-এর চলচ্চিত্র)|মৌসম]]'' (১৯৭৫) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত)|শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী]] বিভাগে এবং দ্বিতীয়বার ''[[আবার অরণ্যে]]'' (২০০৩) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত)|শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী]] বিভাগে। এছাড়া তিনি ''[[আরাধনা (১৯৬৯-এর চলচ্চিত্র)|আরাধনা]]'' (১৯৬৯) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]] অর্জন করেন।
 
শর্মিলা বিখ্যাত [[ক্রিকেটার]] [[মনসুর আলি খান পাতৌদি]]র স্ত্রী। তাঁরতার ছেলে [[সইফ আলি খান]] একজন হিন্দি চলচ্চিত্রের সফল অভিনেতা এবং তাঁরতার মেয়ে [[সোহা আলি খান]] একজন হিন্দি চলচ্চিত্রের [[অভিনেত্রী]]। তিনি ২০০৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০১১ সালের মার্চ পর্যন্ত ভারতীয় চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের প্রধান ছিলেন। ২০০৫ সালের ডিসেম্বরে তিনি [[ইউনিসেফ]]ের শুভেচ্ছাদূত নির্বাচিত হন। তিনি ২০০৯ সালের [[কান চলচ্চিত্র উৎসব]]ের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার জুরি সদস্যদের একজন ছিলেন। ২০১৩ সালে [[ভারত সরকার]] তাকে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা [[পদ্মভূষণ]]ে ভূষিত করে।
 
== আরাধনা (চলচ্চিত্র) ==
১৯৬৯ সালে [[শক্তি সামন্ত|শক্তি সামন্তের]] পরিচালনায় বলিউডে [[আরাধনা (১৯৬৯-এর চলচ্চিত্র)|আরাধনা চলচ্চিত্রটি]] নির্মিত হয় ও মুক্তি পায়। এতে তিনি ভারতীয় চলচ্চিত্র জগৎ বা [[বলিউড|বলিউডের]] অন্যতম ব্যক্তিত্ব [[রাজেশ খান্না|রাজেশ খান্নার]] বিপরীতে নায়িকার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। চলচ্চিত্রটি ১৯৪৬ সালে [[হলিউড|হলিউডে]] 'টু ইচ হিস অউন' শিরোনামে সর্বপ্রথম নির্মিত হয়েছিল যা পরবর্তীতে হিন্দিতে 'আরাধনা' নামে নতুন করে নির্মিত হয়। বছরের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে এটি [[ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]] লাভ করে। শর্মিলা ঠাকুরও ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন যা হলিউড চলচ্চিত্রে একই ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে [[অলিভিয়া দ্য হ্যাভিল্যান্ড]] তাঁরতার [[একাডেমি পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী)|সেরা অভিনেত্রী হিসেবে একাডেমি পুরস্কার]] লাভ করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://specials.rediff.com/movies/2008/jun/19slide2.htm |শিরোনাম=rediff.com: Dial D for Darjeeling |প্রকাশক=Specials.rediff.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=2012-01-14}}</ref>
 
[[হিন্দি ভাষা|হিন্দিতে]] প্রথমে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হলেও পরবর্তীতে [[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়ও]] এটি [[ডাবিং]] করা হয়। আরাধনা চলচ্চিত্রের ব্যাপক ব্যবসায়িক সাফল্যে আরো দু'টি ভাষা - [[তামিল ভাষা|তামিল]] ও [[তেলেগু ভাষা|তেলেগু ভাষায়]] যথাক্রমে ''সিবকামিইন সেলভান'' (১৯৭৪) ও ''কন্যাবাড়ি কালাউ'' (১৯৭৪) নামে পুনরায় নির্মিত হয় যাতে শর্মিলা ঠাকুর ''বনশ্রী'' চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।<ref>[http://www.sundaytimes.lk/980222/mirror2.html The Sunday Times On The Web - Mirror Magazine<!-- Bot generated title -->]</ref>