রাসেল টিফিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৯ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
দেশের উত্তরাঞ্চলীয় টেঙ্গুই এলাকায় বসবাসকারী তাঁরতার পরিবারের সদস্যরা কৃষক ছিলেন। ব্যাঙ্কেট প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং হারারেতে অবস্থিত প্রিন্স এডওয়ার্ড হাইস্কুল অধ্যয়ন করেন টিফিন। সেখানে খেলার মাঠে [[উইকেট-কিপার|উইকেটরক্ষক]]-[[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যানের]] ভূমিকায় অবতীর্ণ হতেন তিনি। তিন বছর [[সামরিক বাহিনী|সামরিক বাহিনীতে]] [[চাকুরী]] করে তিনি ম্যাশোনাল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে খেললেন। এছাড়াও, [[ক্যাস্ট্রল]] জিম্বাবুয়ে দলের [[ম্যানেজার]] ছিলেন। ১৯৮৬ সালে আম্পায়ার হয়েছিলেন কিন্তু মে, ২০০২ সাল পর্যন্ত চাকুরী চালিয়ে যান। এরপর তিনি পূর্ণাঙ্গকালীন আম্পায়ার নিযুক্ত হন।
 
== আম্পায়ার জীবন ==
২০০১ সালের এপ্রিল মাসে রাসেল টিফিন [[আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকা|আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকার]] অন্যতম সদস্যরূপে মনোনীত হন। ফেব্রুয়ারি, ২০০৪ সালে [[অশোকা ডি সিলভা]] ও [[ডেভিড অর্চার্ড|ডেভিড অর্চার্ডের]] সাথে তিনিও চুক্তিনামা নবায়ণে স্বাক্ষর করেননি।<ref>[http://www.icc-cricket.com/icc-news/content/story/136519.html Umpires dropped in 2004]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> ৪৪টি টেস্টে আম্পায়ারিত্ব করেন যা যে-কোন জিম্বাবুয়ের আম্পায়ারের চেয়ে বেশী। তা সত্ত্বেও তিনি নিয়মিতভাবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ার হিসেবে খেলা পরিচালনা করে যাচ্ছেন। এপর্যন্ত শতাধিক একদিনের আন্তর্জাতিকের আম্পায়ার হয়েছেন যা বিশ্ব ক্রিকেটে তাঁকেতাকে সবচেয়ে বেশী আম্পায়ারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
 
== তথ্যসূত্র ==