মুজিবুল হক মুজিব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৭১ নং লাইন:
 
==জনগণের প্রতিনিধি==
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের পর তিনি স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে দুর্বার গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। তিনি ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ১৯৯৬ সালে তিনি একই আসনে পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং বিপুল ভোটের ব্যবধানে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য হিসেবে ৭ম সংসদের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৮-২০০১ সালে তিনি মহান জাতীয় সংসদের হুইপ (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা সম্পন্ন) নিযুক্ত হন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে তিনি ২৫৯ কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে পুনরায় বিপুল ভোটের ব্যবধানে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে তিনি মহান জাতীয় সংসদের হুইপ (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা সম্পন্ন) নিযুক্ত হন। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকেতাকে তাঁরতার মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন এবং তাঁকেতাকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। গত ২১ শে নভেম্বর ২০১৩ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকেতাকে সর্বদলীয় সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য মনোনীত করেন এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব প্রদান করেন। ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ তিনি ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এছাড়াও তিনি সরকারী ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সদস্য মনোনীত হন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোঃ মুজিবুল হক কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) নির্বাচনী এলাকা থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ নিয়ে তিনি ৩ বার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১২ জানুয়ারি, ২০১৪ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁকেতাকে মন্ত্রিসভার সদস্য মনোনীত করেন এবং পুনরায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করেন। এ নিয়ে তিনি তিনবার মন্ত্রিসভার সদস্য হন।
 
==বৈবাহিক জীবন==
৬৭ বছর বয়সে দীর্ঘ কুমার জীবনের জীবনের ইতি টেনে ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার মিরাখলা গ্রামের হনুফা আক্তার রিক্তাকে বিয়ে করেন। তাঁরতার এই বিয়ে দেশব্যাপী বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। তিনি ২০১৬ সালের মে মাসে ৬৯ বছর বয়সে প্রথম কন্যা সন্তানের বাবা হন। ১৫ মে,২০১৮-এ রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানী ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে দুই ছেলের জন্ম দেন রেলমন্ত্রীর স্ত্রী হনুফা আক্তার ।<ref name="প্রথম-আলো">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1489221/%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%98%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%87-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A5%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A6%AE%E0%A6%9C-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87 | শিরোনাম=রেলমন্ত্রীর ঘরে দুই নতুন অতিথি, এবার যমজ ছেলে | কর্ম= দৈনিক প্রথম-আলো.কম | সংগ্রহের-তারিখ=15 মে 2018}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==