নিক নাইট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬৭ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
টেস্ট ক্রিকেটে তাকে বেশ কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। ১৭ টেস্টে অংশ নিয়ে তিনি মাত্র একটিমাত্র [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] সন্ধান পেয়েছেন। ১৯৯৬ সালে [[হেডিংলি ক্রিকেট গ্রাউন্ড|হেডিংলিতে]] [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে ১১৩ রান তুলেছিলেন তিনি। পরবর্তী সেরা সংগ্রহ ছিল ৯৬ যা তিনি ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে বুলাওয়েতে [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ের]] বিপক্ষে ড্র হওয়া টেস্টে করেছিলেন। বৃহৎ রান সংগ্রহ না করার অন্যতম কারণ ছিল তাঁরতার ব্যাটিং কৌশল। প্রকৃত [[ফাস্ট বোলিং|ফাস্ট বোলারদের]] মুখোমুখি হতে তিনি কখনো ভয় পাননি। শর্ট বলেই তিনি অধিকাংশ সময় আউট হয়েছেন। স্লিপে কিংবা উইকেট-রক্ষকের হাতে আউট হতে হয়েছে তাকে। ফিল্ডিং খুব সুন্দর ছিল তার এবং কঠোর পরিশ্রমী হওয়া স্বত্ত্বেও ইংল্যান্ড দলে বেশীদিন খেলতে পারেননি। অথচ ঐ সময় ইংল্যান্ড দলে তেমন ভাল ব্যাটসম্যান ছিল না। [[মাইকেল অ্যাথারটন]] ও [[মার্ক বুচার|মার্ক বুচারের]] সাথেই অধিকাংশ সময় দলে একত্রে কাটিয়েছেন। অ্যাথারটনের [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্বে]] ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত স্বয়ংক্রিয়ভাবে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানরূপে মাঠে নেমেছেন তিনি।
 
১৯৯৬ সালে ওডিআই অভিষেক ঘটে তার। নিজস্ব দ্বিতীয় ও তৃতীয় ওডিআইয়ে [[ওয়াসিম আকরাম]] এবং [[ওয়াকার ইউনুস|ওয়াকার ইউনুসের]] ন্যায় পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণ প্রতিহত করে ধারাবাহিকভাবে দু’টি শতরান তুলেছেন। টেস্টের তুলনায় একদিনের আন্তর্জাতিকে অধিকত সফলকাম ছিলেন ও দলের নিয়মিত সদস্যরূপে অংশ নিয়েছেন। তার সমসাময়িক [[মাইকেল বেভান]] যেরূপ সফলতা পেয়েছেন, নাইটও একই ধরনের দলের ইনিংস শেষ করতে সক্ষম হয়েছেন। অথচ, তার তুলনায় ইংল্যান্ডের পক্ষে অধিক ওডিআইয়ে অংশ নিয়েছেন নাইট।