সোমাচন্দ্র ডি সিলভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারিত রূপ!
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১০ নং লাইন:
| family = ডি. এইচ. ডি সিলভা (ভ্রাতা) ও ডি. পি. ডি সিলভা (ভ্রাতা)
| heightft =
| heightinch =
 
| batting = ডানহাতি
৩৩ নং লাইন:
| lastodiyear = ১৯৮৫
| lastodiagainst = ওয়েস্ট ইন্ডিজ
| odishirt =
 
| deliveries = overs
৭০ নং লাইন:
'''দান্দিনিয়াগে সোমাচন্দ্র ডি সিলভা''' ({{lang-ta|டி. எஸ். டி சில்வா}}; [[জন্ম]]: [[১১ জুন]], [[১৯৪২]]) গালে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কার প্রথিতযশা ও সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। নিয়মিত অধিনায়ক [[দিলীপ মেন্ডিস|দিলীপ মেন্ডিসের]] অনুপস্থিতিতে দলকে দুই টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দলে তিনি [[অল-রাউন্ডার]] হিসেবে ছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিংসহ ডানহাতে লেগ স্পিন বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন '''সোমাচন্দ্র ডি সিলভা'''। মাইনর কাউন্টি ক্রিকেটে লিঙ্কনশায়ার ও শ্রপশায়ারের পক্ষে খেলেছেন তিনি।
 
গালের মহিন্দ কলেজ ও মোরাতুয়ার প্রিন্স অব ওয়েলস কলেজে অধ্যয়ন করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.island.lk/2007/12/25/sports1.html |শিরোনাম=DS to take on Jaffna lads! |সংগ্রহের-তারিখ= |প্রকাশক=island.lk |ভাষা=en}}</ref> তাঁরতার বড় দুই ভাই ডি. এইচ. ডি সিলভা ও ডি. পি. ডি সিলভা সিলনের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটার ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.dailynews.lk/?q=sports/d-h-was-best-sporting-municipal-comissioner-kandy |শিরোনাম=D H was the best sporting Municipal Comissioner of Kandy |সংগ্রহের-তারিখ= |প্রকাশক=dailynews.lk |ভাষা=en |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140502032200/http://www.dailynews.lk/?q=sports%2Fd-h-was-best-sporting-municipal-comissioner-kandy |আর্কাইভের-তারিখ=২ মে ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
[[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড]] সফরের পূর্বে দিলীপ মেন্ডিস আহত হলে দলের দায়িত্বভার তাঁরতার উপর বর্তায়। ঐ সফরে দু’টি অর্ধ-শতকসহ তিন উইকেট পান তিনি। তা স্বত্ত্বেও দল ২-০ ব্যবধানে সিরিজে [[ফলাফল (ক্রিকেট)|পরাজিত]] হয়। চল্লিশ বছরের কাছাকাছি বয়সে শ্রীলঙ্কা দল টেস্টের মর্যাদা পায়। এ বয়সে এসেও তিনি প্রথম ১২ টেস্টে শ্রীলঙ্কার পক্ষে খেলেন। এরপর ৪২ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। [[অল-রাউন্ডার]] হিসেবে দলে ভূমিকা রাখলেও তাঁরতার চেয়ে দশ বছর কমবয়সী [[রবি রত্নায়েকে]] শ্রীলঙ্কার প্রথম প্রকৃত অল-রাউন্ডারের মর্যাদা পেয়েছেন।
 
[[১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৭৯]] সালের [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|ক্রিকেট বিশ্বকাপে]] শ্রীলঙ্কা প্রথমবারের মতো টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে জয় পায়। দলটি [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতকে]] ৪৭ রানে পরাভূত করে। ঐ খেলায় তিনি [[দিলীপ বেঙ্গসরকার]], [[ব্রিজেশ প্যাটেল]] ও [[মহিন্দর অমরনাথ|মহিন্দর অমরনাথের]] [[উইকেট]] নেন ২৯ রানের বিনিময়ে।<ref name="score">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|প্রথমাংশ= |শেষাংশ=|শিরোনাম =Prudential World Cup 1979, fifth Group B match, INDIA v SRI LANKA | ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/150318.html|তারিখ =|সংগ্রহের-তারিখ = 8 June 2015|প্রকাশক= [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক|WISDEN]] |ভাষা=en}}</ref> এরফলে ভারত দল ১৯১ রানে অল-আউট হয়।