পিটার কার্স্টেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
অপ্রয়োজনীয় বিষয়শ্রেণী বাদ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৯৯ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
পূর্ব লন্ডনের সেলবোর্ন প্রাইমারিতে অধ্যয়ন করেন কার্স্টেন। ১৯৬৬ সালে মাত্র দশ বছর বয়সে তিনি তাঁরতার প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকান। ১৯৬৭ সালে তাঁরতার পরিবার কেপ টাউনে চলে যায়। দেশের প্রাচীনতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাউথ আফ্রিকা কলেজ স্কুলে পড়েন। বিদ্যালয় পর্যায়ে রাগবি ও ক্রিকেটে অংশ নেন তিনি। বিদ্যালয়ে অবস্থানকালেই ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেন। অভিষেক খেলার দ্বিতীয় ইনিংসে ৭২ রান তোলেন। ১৯৭৩ সালের নাফিল্ড সপ্তাহে সাউথ আফ্রিকান স্কুলস দলে খেলার জন্য মনোনীত হন। [[Northern Transvaal cricket team|নর্দার্ন ট্রান্সভালের]] বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন। এরফলে বিদ্যালয়ের ছাত্র অবস্থাতেই পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন তিনি।
 
== ঘরোয়া ক্রিকেট ==
১০৫ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
[[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কনফারেন্স]] কর্তৃক ১৯৯১ সালের শেষদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে পুণরায় [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] অঙ্গনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়। [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতে]] দলটি প্রথমবারের মতো সফর করে। কার্স্টেন তিনটি ওডিআইয়ের সবগুলোতেই অংশ নেন। চূড়ান্ত খেলায় তিনি [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ৮৬* রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। কিন্তু [[১৯৯২ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৯২]] সালের [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|ক্রিকেট বিশ্বকাপে]] দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাথমিক দলে [[ক্লাইভ রাইস]], [[জিমি কুক|জিমি কুকসহ]] তিনি দলে ডাক পাননি। পরবর্তীতে অবশ্য তাঁকেতাকে দলে খেলার জন্য মনোনীত করা হয়। ঐ [[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতায়]] দলের সবচেয়ে বেশী রান সংগ্রহকারী ছিলেন তিনি।
 
১৯৯২ সালে ৩৬ বছর ৩৪০ দিন বয়সে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে তাঁরতার টেস্ট অভিষেক ঘটে। অভিষেক টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৫২ রান করেছিলেন তিনি। ১৯৯৪ সালে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড]] সফরে [[হেডিংলি স্টেডিয়াম#Headingley Carnegie Cricket Ground|লিডসে]] তিনি তাঁরতার একমাত্র টেস্ট [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] করেছিলেন।
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
বর্তমানে তিনি এসএবিসি স্পোর্টসের পক্ষে ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হিসেবে কর্মরত আছেন। ১৯৮৩ সালে ‘টাফি’ নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন কার্স্টেন। ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেয়ার পর টেলফোর্ড ভাইসের সাথে যৌথভাবে ‘ইন দ্য নিক অব টাইম’ শিরোনামে আত্মজীবনী গ্রন্থ লিখেন।
 
কার্স্টেন এক ক্রীড়ানুরাগী পরিবার থেকে এসেছেন। তাঁরতার বাবা নোয়েল কার্স্টেন বর্ডারের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেছেন। ছোট ভাই অ্যান্ডি কার্স্টেন ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের পক্ষে খেলেছেন। তাঁরতার সৎভাই [[Paul Kirsten|পল কার্স্টেনও]] একই দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এছাড়াও অন্য সৎভাই [[গ্যারি কার্স্টেন]] দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দলে খেলেছেন।
 
== তথ্যসূত্র ==