পিটার কার্স্টেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ অপ্রয়োজনীয় বিষয়শ্রেণী বাদ |
|||
৯৯ নং লাইন:
== প্রারম্ভিক জীবন ==
পূর্ব লন্ডনের সেলবোর্ন প্রাইমারিতে অধ্যয়ন করেন কার্স্টেন। ১৯৬৬ সালে মাত্র দশ বছর বয়সে তিনি
== ঘরোয়া ক্রিকেট ==
১০৫ নং লাইন:
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
[[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কনফারেন্স]] কর্তৃক ১৯৯১ সালের শেষদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে পুণরায় [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] অঙ্গনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়। [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতে]] দলটি প্রথমবারের মতো সফর করে। কার্স্টেন তিনটি ওডিআইয়ের সবগুলোতেই অংশ নেন। চূড়ান্ত খেলায় তিনি [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ৮৬* রান করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। কিন্তু [[১৯৯২ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৯২]] সালের [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|ক্রিকেট বিশ্বকাপে]] দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাথমিক দলে [[ক্লাইভ রাইস]], [[জিমি কুক|জিমি কুকসহ]] তিনি দলে ডাক পাননি। পরবর্তীতে অবশ্য
১৯৯২ সালে ৩৬ বছর ৩৪০ দিন বয়সে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে
== ব্যক্তিগত জীবন ==
বর্তমানে তিনি এসএবিসি স্পোর্টসের পক্ষে ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হিসেবে কর্মরত আছেন। ১৯৮৩ সালে ‘টাফি’ নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন কার্স্টেন। ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর নেয়ার পর টেলফোর্ড ভাইসের সাথে যৌথভাবে ‘ইন দ্য নিক অব টাইম’ শিরোনামে আত্মজীবনী গ্রন্থ লিখেন।
কার্স্টেন এক ক্রীড়ানুরাগী পরিবার থেকে এসেছেন।
== তথ্যসূত্র ==
|