অলিভিয়া পূর্বাণী হোটেলের রিসেপশনিস্ট থাকা অবস্থায় কয়েকটি বিজ্ঞাপন চিত্রে অভিনয় করেন।<ref name="oliviaaaaa"/> ১৯৭২ সালে অলিভিয়া এস এম শফি পরিচালিত ''ছন্দ হারিয়ে গেল'' নামক ছবিতে প্রথম অভিনয় করেন। যদিও [[জহির রায়হান]] তাঁরতার ছবি ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ সিনেমাতে এবং বেবী ইসলাম ‘সঙ্গীতা’ নামের চলচ্চিত্রে তাঁকেতাকে নিতে চেয়েছিলেন। পরে তিনি অজানা কারণে বাদ পড়েন।<ref>দৈনিক কালের কণ্ঠ, জানেন কি?, মুদ্রিত সংস্করণ, ১০ মে, ২০১২, পৃষ্ঠা-১</ref> ‘মাসুদ রানা’ নামের একটি সিনেমাতে প্রথম অলিভিয়াকে দেখা যায় হাঁটুর ওপর [[বস্ত্র]] পরিধান করতে যা আসলে এই দেশীয় চলচ্চিত্রে ছিল নতুন ও সাহসী ব্যাপার। তাই পরিচালকেরা তাঁকেতাকে গ্ল্যামার গার্ল জাতীয় হিসেবে চিহ্নিত করেন এবং ঐ জাতের সিনেমাতে তাঁকেতাকে কাস্ট করতে থাকেন। যদিও অলিভিয়া পোশাকী, ফ্যান্টাসী এবং সামাজিক সব ধরনের সিনেমাতেই অভিনয় করেছিলেন কিন্তু [[দর্শক|দর্শকেরা]] তাঁকেতাকে সামাজিক ছবিতে ভালোভাবে নেয়নি। ১৯৭৬ সালে ‘দি রেইন’ ছবিতে অভিনয় করে অসম্ভব খ্যাতি লাভ করেন।<ref name="oliviar"/> ১৯৭৬ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত অলিভিয়া-[[ওয়াসিম]] জুটি অসম্ভব জনপ্রিয় হয়েছিল।<ref name="oliviaaaaa">{{ওয়েব উদ্ধৃতি
অলিভিয়ার স্বামী এস এম শফি তাঁরতার গ্ল্যামার এবং যৌন আবেদনকে ব্যবহার করতে কার্পণ্য করেননি। তবে অলিভিয়া শক্তিশালী অভিনয়ের পরিচয় দেন [[রাজ্জাক|রাজ্জাকের]] বিপরীতে ‘যাদুর বাঁশী’ ছবিতে। উল্লেখ্য [[ববিতা|ববিতা'র]] পর অলিভিয়াই ছিলেন দ্বিতীয় নায়িকা যিনি [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] চলচ্চিত্র ‘বহ্নিশিখা’ ছবিতে অভিনয় করেন। ক্যারিয়ার এবং অভিনয়ের ব্যাপারে অলিভিয়া ছিলেন খামখেয়ালী, তাই তিনি বেশী দূর যেতে পারেননি। অনেকদিন বিরতির পর আশির দশকের শেষের দিকে তিনি আবার ফিরে আসতে চেয়েছিলেন চলচ্চিত্র জগতে কিন্তু তাঁরতার স্বামী এস এম শফির অকাল মৃত্যুতে তা সম্ভব হয়নি। <ref name="oliviar">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |শেষাংশ১= রহমান |প্রথমাংশ১= মোমিন |শেষাংশ২= হোসেন |প্রথমাংশ২= নবীন |বছর= ১৯৯৮ |শিরোনাম= বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে তারকা নায়িকাঃ পপি থেকে পপি |সাময়িকী= অন্যদিন ,ঈদ সংখ্যা |খণ্ড=২ |সংখ্যা নং=২৫ |পাতাসমূহ= ৩৫০ |প্রকাশক= মাজহারুল ইসলাম|ডিওআই= |ইউআরএল= |সংগ্রহের-তারিখ=জানুয়ারি,২০১১ }}</ref> তার সর্বশেষ ছবি ছিল 'দুশমনি' যা মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৫ সালে।<ref name="oliviaaa"/>