অ্যালান ওয়াটকিন্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারিত রূপ!
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬১ নং লাইন:
== প্রারম্ভিক জীবন ==
মন্মাউথশায়ারের আস্ক এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ওয়াটকিন্স তাঁরতার সপ্তদশ [[জন্মদিন|জন্মদিনের]] তিন সপ্তাহ পর ১৯৩৯ সালে [[গ্ল্যামারগন কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|গ্ল্যামারগনের]] পক্ষে অভিষিক্ত হন। এরপরই শুরু হয় [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] ঘনঘটা। গ্ল্যামারগনের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ইংল্যান্ডের পক্ষে টেস্ট [[শতক (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] করার গৌরব অর্জন করেন। কাউন্টি দলটির পক্ষ ১৯৬১ সাল পর্যন্ত ৩৯ বছর বয়সে খেলেছেন তিনি। ১৯৪৮ সালে গ্ল্যামারগন দল তাদের ইতিহাসে [[আনুষ্ঠানিক কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী দলের তালিকা|প্রথমবারের মতো কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে শিরোপা জয়]] করে। ঐ দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।
 
কার্ডিফ সিটি ও প্লাইমাউথ আর্জিল দলের পক্ষে [[ফুটবল]] খেলায় অংশ নেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Plymouth Argyle : 1946/47 - 2008/09 ; at Newcastlefans.com |ইউআরএল=http://www.neilbrown.newcastlefans.com/plymouth/plymouth.html |সংগ্রহের-তারিখ=২০১৭-০৫-২৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://www.webcitation.org/5v4YfVF7a?url=http://www.neilbrown.newcastlefans.com/plymouth/plymouth.htm# |আর্কাইভের-তারিখ=২০১০-১২-১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৪৮ সালের গ্রীষ্মকালে [[অ্যাশেজ সিরিজের তালিকা|অ্যাশেজ সিরিজে]] অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। এরফলে গ্ল্যামারগনের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] টেস্টে অংশগ্রহণের গৌরব অর্জন করেন তিনি। তবে, সফরটি সুখকর হয়নি তাঁর।তার। ১৪ আগস্ট, ১৯৪৮ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] অভিষেক ঘটে অ্যালান ওয়াটকিন্সের। ঐ টেস্টে [[শূন্য রান|০]] ও ৭ রান তুলেন তিনি। [[রে লিন্ডওয়াল|রে লিন্ডওয়ালের]] বলে কাঁধে গুরুতর আঘাত পান ও কেবলমাত্র চার ওভার বোলিং করতে পেরেছিলেন অ্যালান ওয়াটকিন্স।
 
১৯৫১-৫২ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি দলের]] সদস্যরূপে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত]] ও [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান]] এবং ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে [[ইংল্যান্ড লায়ন্স (ক্রিকেট দল)|‘এ’ দলের সদস্যরূপে]] পাকিস্তান গমন করেন। এরপর ১৯৫৩-৫৪ মৌসুমে [[কমনওয়েলথ একাদশ ক্রিকেট দল|কমনওয়েলথ দলের]] সদস্য হিসেবে ভারত ও পাকিস্তান সফর করলেও আঘাতের কারণে শুরুরদিকেই দেশে ফিরে আসতে হয়েছিল।
 
== মূল্যায়ন ==
এমসিসি দলের সাথে সফল সফরের প্রেক্ষিত তাঁকেতাকে ‘বর্ষসেরা ভারতীয় ক্রিকেটাররূপে’ নামাঙ্কিত করা হয়। তন্মধ্যে দিল্লি টেস্টে দীর্ঘ নয় ঘন্টা ক্রিজে অবস্থান করে ১৩৭* রানে [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] থাকেন যা তাঁরতার সর্বোচ্চ টেস্ট রান ছিল।
 
নিজ দেশের তুলনায় বিদেশেই অধিক সফলতা পেয়েছেন তিনি। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১৫ টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছেন অ্যালান ওয়াটকিন্স। তন্মধ্যে, তেরো টেস্টই বিদেশের মাটিতে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত]] ও [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে খেলেছেন। দুইটি সেঞ্চুরি করেছেন। ১৯৪৮-৪৯ মৌসুমে জোহেন্সবার্গে ১১১ ও এর তিন বছর পর দিল্লিতে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৩৭ রান তুলেন। দেশে পাঁচ টেস্টে অংশ নিলেও পঞ্চার্ধ্ব কোন [[ইনিংস]] উপহার দিতে পারেননি।
৮০ নং লাইন:
হাঁপানি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে ১৯৬২ মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট]] ছেড়ে দেন। বিদ্যালয় পর্যায়ের ক্রিকেটে সফলতম [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচের]] মর্যাদা পান। তন্মধ্যে আউন্ডল স্কুল ও ফ্রামলিংহাম কলেজ অন্যতম। এছাড়াও কার্ডিফ সিটি ও প্লাইমাউথ আর্জিলের পক্ষ ফুটবল খেলায় অংশ নিয়েছেন তিনি।
 
৩ আগস্ট, ২০১১ তারিখে ৮৯ বছর বয়সে ওরচেস্টারশায়ারের কিডমিনস্টার এলাকায় স্বল্পকালীন অসুস্থতায় আক্রান্ত হয়ে তাঁরতার দেহাবসান ঘটে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/england/content/current/story/525932.html|শিরোনাম=Allan Watkins dies aged 89|তারিখ=4 August 2011|প্রকাশক=ESPNcricinfo|সংগ্রহের-তারিখ=4 August 2011}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==