মির্জা জাফর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

১৮৭৬ সালে তিনি [[নাটোর জেলা|নাটোরের]] [[মীর্জা মহল, নাটোর|মির্জা মহল]] প্রাসাদের উত্তরাধিকারী [[সিংড়ানাটোর পরিবার|সিংড়া নাটোর পরিবারের]] অধ্যক্ষ মুহম্মদ জহির শাহ মির্জা সাহেবের প্রথম সন্তান এবং প্রথম পুত্র হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন এবং [[রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল|রাজশাহীতে]] প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে [[ফার্সি ভাষা|ফার্সি]], [[আরবি ভাষা|আরবি]], [[হিন্দি ভাষা|হিন্দি]], [[উর্দু ভাষা|উর্দু]] ও [[বাংলা ভাষা|বাঙালি]] [[উর্দু ভাষা|ভাষায়]] ব্যক্তিগতভাবে শিক্ষিত হন। তিনি [[রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল|কলেজিয়েট স্কুলে]] পড়েছেন। তিনি দুবার বিয়ে করেন, হুমাইরা বেগম ও আবেদা সুলতানা তার স্ত্রী এবং তাঁরতার তিন পুত্র ও এক মেয়ে ছিল।

তাঁরতার পিতা ১৮৭১ সালে পাবনা কৃষক ''আন্দোলনকে'' ভেস্তে দিয়েছিলেন, যার জন্য তাকে ''জমিভিত্তিক'' জমি দান করা হয়েছিল, যা ''মধ্যস্বত্ত্ব'' হিসাবে বংশগত ''হয়েছিল'' । তাঁরতার পিতার মৃত্যুর পর, তিনি ''[[জমিদার]]'' হিসাবে তার অবস্থান ও অধিকারে আরোহণ করেন। তাঁরতার পিতা [[নাটোর জেলা|নাটোরের]] মহারাজা চন্দ্রনাথ রায়ের অধীনে কাজ করেছিলেন এবং ৩০ লাঠিয়াল ( পদাতিক সৈন্য ) এবং তিন [[হাতি|হাতির]] জন্য ২৫ টি [[ঘোড়া]] রেখেছিলেন।

তিনি উত্তরাধিকারসূত্রে উত্তরাধিকার বর্ধিত ছিলেন এবং [[রাজশাহী রাজ পরিবার|রাজশাহী রাজ পরিবারের]] পতনশীল [[রাজশাহী রাজ পরিবার|পরিবারের]] পতিত জমি নিয়ে গঠিত ছিল, যা বর্ধমানের মহারাজের পরে [[বঙ্গ|বাংলার]] সর্ববৃহৎ বৃহত্তম সম্পত্তি ছিল। তাঁরতার পুত্র, জালালুদ্দীন মির্জা বাংলায় তাঁরতার মৃত্যুর পর স্থান পেয়েছিলেন।