ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৬ নং লাইন:
 
চামেলি হাউজে মাত্র ১২ জন নারী শিক্ষার্থী নিয়ে ১৯৩৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আবাসিক নারী শিক্ষার্থী হল হিসাবে যাত্রা শুরু হয় রোকেয়া হলের। ১৯৬৪ সালে এর নামকরণ করা হয় "রোকেয়া হল" নামে, মূলত [[বেগম রোকেয়া]] ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশ এর নারী জাগরণের অগ্রদূত। মিসেস আক্তার ইমাম ছিলেন এই হলের প্রথম প্রভোস্ট।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনা ও দালালদের হাতে নির্মম নির্যাতনের শিকার হন তৎকালীন আবাসিক ছাত্রীরা। বাংলাদেশের ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ক্রান্তিলগ্নে রোকেয়া হলের ছাত্রীরা সক্রিয় আন্দোলনের মাধ্যমে সাহসী ভূমিকা পালন করেছে।
 
বর্তমানে এই ছাত্রীহলে তিন সহস্রাধিক ছাত্রীর আবাস। স্নাতক সম্মান শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে চারটি ভবন: শাপলা (প্রধান), চামেলী(নতুন), সূর্যমুখী(বর্ধিত) এবং ৭মার্চ ভবন। স্নাতকোত্তর এবং এমফিল শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে একটি ভবন- ফয়জুন্নেসা ভবন।
 
সাত মার্চ ভবনটি ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বয়ং উদ্বোধন করেন।
 
এছাড়া হল সংলগ্ন স্থানেই রয়েছে প্রভোস্ট বাংলো এবং আবাসিক শিক্ষিকাদের বাসভবন।
৯২ নং লাইন:
 
=== বিজয় একাত্তর হল ===
 
 
৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯তম, মনোরম স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এ হলটি শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, দেশের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বৃহত্তম হল। হলটির অবস্থান মাস্টারদা সূর্যসেন হল এবং জিয়া হলের মাঝামাঝি স্থানে।