নলিনী দাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২১ নং লাইন:
{{অনুশীলন সমিতি}}
 
'''নলিনী দাস''' ({{lang-en|Nalini Das}}) ([[জানুয়ারি ১|১ জানুয়ারি]] [[১৯১০]] - [[জুন ১৯|১৯ জুন]], [[১৯৮২]]) ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী। ১৯২৯ সনে মেছুয়াবাজার বোমার মামলায় তাঁরতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলে তিনি আত্মগোপন করেন। পলাতক অবস্থায় ১৯৩০ সনে কলকাতার পুলিস কমিশনার [[চার্লস টেগার্ট]] সাহেবকে হত্যা-প্রচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার হন। তাঁরতার রচিত ''স্বাধীনতা সংগ্রামে দ্বীপান্তরের বন্দী'' গ্রন্থে তাঁরতার দীর্ঘ ২৩ বছরের কারাবাস এবং ২০-২১ বছরের পলাতক জীবনের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার কিছু পরিচয় পাওয়া যায়।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, দ্বিতীয় সংস্করণ, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৩৪৯-৩৫০, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
 
==জন্ম==
নলিনী দাসের জন্ম [[ভোলা জেলা|ভোলা জেলার]] সাহবাজপুরে। তাঁরতার পিতার নাম দুর্গামোহন দাস। শিক্ষাজীবন ভোলাতে শুরু। পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময় হরতাল ধর্মঘটে যোগ দিয়ে কারাবরণ করেন। ১৯২৮ সালে [[ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়]] থেকে ম্যাট্রিক পাশ করে বরিশাল [[ব্রজমোহন কলেজ|বি. এম. কলেজে]] আই.এস.সি. ক্লাসে ভর্তি হন। বরিশালে সে সময় তিনি একজন ভালো ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন। পরীক্ষার আগেই মামলা পড়ায় আর পরীক্ষা দিতে পারেননি।<ref name="সংসদ"/>
 
==তথ্যসূত্র==