যিশু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২২ নং লাইন:
'''যিশু'''{{efn|গ্রিক: Ἰησοῦς, ইসৌস; হিব্রু: ישוע‎, ইএসৌউআ; আরবি: عيسى‎, ইশা}} (৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ?-৩০ খ্রিস্টাব্দ?) ছিলেন একজন [[ইহুদি]] ধর্মপ্রচারক,<ref name="Vermes 1981">{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম= Jesus the Jew: A Historian's Reading of the Gospels|সংস্করণ= |শেষাংশ= Vermes|প্রথমাংশ= Geza|বছর= 1981|প্রকাশক= First Fortress|অবস্থান= Philadelphia|আইএসবিএন= 0-8006-1443-7 |পাতাসমূহ= 20, 26, 27, 29}}</ref> যিনি [[খ্রিস্টধর্ম|খ্রিস্টধর্মের]] কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য হন।{{sfn|McGrath|2006|pp=4–6}}<ref name ="Ehrman Jesus became God">{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Ehrman |প্রথমাংশ=Bart D. |শিরোনাম=How Jesus became God: The Exaltation of a Jewish Preacher from Galilee |প্রকাশক= HarperOne |আইএসবিএন= 978-0061778186|বছর=2014 }}</ref> তিনি '''নাসরতের যিশু''' নামেও অভিহিত হন।{{efn|[[নূতন নিয়ম|নূতন নিয়মে]] [[নূতন নিয়মে যিশুর নাম ও উপাধি|যিশুর একাধিক নাম ও উপাধি]] নথিভুক্ত করা হয়েছে।}} যিশুকে প্রদত্ত উপাধি '[[খ্রিস্ট (উপাধি)|খ্রিস্ট]]' থেকে খ্রিস্টধর্মের নামকরণ করা হয়েছে। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন, যিশু ইশ্বরের পুত্র এবং বাইবেলের [[পুরাতন নিয়ম|পুরাতন নিয়মে]] পূর্বব্যক্ত [[মসিহ]] যার আগমন [[নূতন নিয়ম|নতুন নিয়মে]] পুনর্ব্যক্ত হয়েছে।{{sfn|McGrath|2006|pp=4–6}}<ref name ="Ehrman Jesus became God"/>
 
প্রাচীন ভূমধ্যসাগরীয় সভ্যতাসন্ধিৎসু প্রায় সকল গবেষকই এই ব্যাপারে একমত যে [[যিশুর ঐতিহাসিক সত্যতা|যিশু একজন ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব]] ছিলেন।{{efn |name=exist|২০১১ সালে স্টেট অফ মডার্ন স্কলারশিপের একটি পর্যালোচনায় [[বার্ট এরম্যান]] লিখেছেন, "He certainly existed, as virtually every competent scholar of antiquity, Christian or non-Christian, agrees".<ref>{{বই উদ্ধৃতি|প্রথমাংশ=Bart|শেষাংশ=Ehrman|বছর=2011|শিরোনাম=Forged: writing in the name of God – Why the Bible's Authors Are Not Who We Think They Are|আইএসবিএন=978-0-06-207863-6 |ইউআরএল=https://books.google.com/?id=MtOMO8i4GLoC |প্রকাশক=HarperCollins |পাতা=285}}</ref> [[রিচার্ড এ. বারিজ]] বলেছেন: "There are those who argue that Jesus is a figment of the Church's imagination, that there never was a Jesus at all. I have to say that I do not know any respectable critical scholar who says that any more".<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Jesus Now and Then|প্রথমাংশ১= Richard A.|শেষাংশ১= Burridge |প্রথমাংশ২= Graham |শেষাংশ২= Gould|বছর=2004| আইএসবিএন= 978-0-8028-0977-3 |পাতা=34 |প্রকাশক=Wm. B. Eerdmans Publishing}}</ref> [[রবার্ট এম. প্রাইস]] যিশুর ঐতিহাসিক সত্যতায় বিশ্বাস করেন না। তবে তিনি স্বীকার করেছেন যে, তাঁর এই মত অধিকাংশ গবেষকের মতের পরিপন্থী।<ref>{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি|প্রথমাংশ=Robert M. |শেষাংশ=Price |শিরোনাম=Jesus at the Vanishing Point|বিশ্বকোষ= The Historical Jesus: Five Views|editor-last1= Beilby|editor-last2= Eddy|বছর= 2009 |প্রকাশক= InterVarsity| আইএসবিএন= 978-0-8308-7853-6 | সম্পাদক-প্রথমাংশ= James K.|পাতাসমূহ=55, 61 |ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=O33P7xrFnLQC&pg=PA55#v=onepage&q&f=false |সম্পাদক২-প্রথমাংশ= Paul R.}}</ref> [[জেমস ডান (ধর্মতত্ত্ববিদ)|জেমস ডি. জি. ডান]] বলেছেন, যিশুর ঐতিহাসিক সত্য অস্বীকার করার তত্ত্বটি হল “একটি সম্পূর্ণ মৃত তত্ত্ব” ("a thoroughly dead thesis")।<ref>{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Paul's understanding of the death of Jesus|বিশ্বকোষ=Sacrifice and Redemption|প্রথমাংশ= Stephen W.|শেষাংশ= Sykes |বছর=2007| প্রকাশক= Cambridge University Press| আইএসবিএন= 978-0-521-04460-8|পাতাসমূহ=35–36}}</ref> ধ্রুপদি সাহিত্য বিশারদ[[মাইকেল গ্র্যান্ট (লেখক)|মাইকেল গ্র্যান্ট]] ১৯৭৭ সালে লেখেন, "In recent years, 'no serious scholar has ventured to postulate the non historicity of Jesus' or at any rate very few, and they have not succeeded in disposing of the much stronger, indeed very abundant, evidence to the contrary".<ref name=Grant1977>{{বই উদ্ধৃতি|প্রথমাংশ=Michael|শেষাংশ=Grant|শিরোনাম=Jesus: An Historian's Review of the Gospels|প্রকাশক=Scribner's|বছর=1977|আইএসবিএন=978-0-684-14889-2|পাতা=200}}</ref> [[রবার্ট ই. ফন ফুর্স্ট]] বলেছেন যে, বাইবেল বিশারদ ও ধ্রুপদি ইতিহাসবিদগণ যিশুর ঐতিহাসিক সত্যতা অস্বীকার করার তত্ত্বগুলি সফলভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন।{{sfn|Van Voorst|2000|p=16}}}} তাঁরাতারা মনে করেন, [[পর্যবেক্ষণমূলক সুসমাচার|পর্যবেক্ষণমূলক সুসমাচারগুলি]] ([[মথিলিখিত সুসমাচার|মথি]], [[মার্কলিখিত সুসমাচার|মার্ক]] ও [[লুক লিখিত সুসমাচার|লুক]]) হল যিশুর ঐতিহাসিক সত্যতা অনুসন্ধানের শ্রেষ্ঠ সূত্র।{{sfn|Sanders|1993|pp=73}}{{sfn|Theissen|Merz|1998|p=25}} যিশুকে প্রায়শই "[[রাব্বি]]" সম্বোধন করা হয়েছে।<ref name="ISBEO">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম =International Standard Bible Encyclopedia Online |সম্পাদক=James Orr|বছর=1939|প্রকাশক=Wm. B. Eerdmans Publishing Co.|ইউআরএল=http://www.internationalstandardbible.com/R/rabbi.html}}</ref> তিনি [[মৌখিক সুসমাচার প্রথা|মুখে মুখে]] তাঁরতার বাণী প্রচার করতেন।<ref name="Dunn2013">{{বই উদ্ধৃতি|প্রথমাংশ = James D. G. |শেষাংশ = Dunn |শিরোনাম= The Oral Gospel Tradition |প্রকাশক= Wm. B. Eerdmans Publishing |বছর = 2013 | পাতাসমূহ= 290–291}}</ref> বাপ্তিস্মকর্তা [[দীক্ষাদাতা যোহন|যোহন]] তাঁকেতাকে [[বাপ্তিস্ম]] করেছিলেন এবং [[রোমান গভর্নর|রোমান প্রিফেক্ট]] [[পন্টিয়াস পাইলেট|পন্টিয়াস পাইলেটের]] আদেশে তাঁকেতাকে [[যিশুর ক্রুশারোহণ|ক্রুশবিদ্ধ]] করা হয়েছিল।{{sfn|Levine|2006|p=4}} আধুনিক যুগে সাধারণভাবে মনে করা হয় যে, যিশু ছিলেন একজন [[রহস্যোদ্ঘাটনবাদ|রহস্যোদ্ঘাটনবাদী]] ধর্মপ্রচারক এবং তিনি [[ইহুদি ধর্ম|ইহুদি ধর্মের]] মধ্যেই একটি সংস্কার আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটিয়েছিলেন। যদিও কয়েকজন বিশিষ্ট গবেষক মনে করেন যে, যিশু আদৌ রহস্যোদ্ঘাটনবাদী ছিলেন না।<ref name=Britannica />{{sfn|Theissen|Merz|1998|pp=1–15}} ঈশ্বরের ইচ্ছা পালনের শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি কী, তা নিয়ে যিশু ইহুদি ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিতর্কে অংশ নিতেন, রোগীদের রোগমুক্ত করতেন, নীতিগর্ভ কাহিনির মাধ্যমে শিক্ষা দিতেন এবং শিষ্য সংগ্রহ করতেন।{{sfn|Levine|2006|p=4}} যিশুর অনুগামীরা বিশ্বাস করতেন যে, তিনি মৃত্যুর পর পুনর্জীবন লাভ করেছিলেন এবং তাঁরাতারা যে সমাজ গঠন করেছিলেন তা-ই পরবর্তীকালে [[খ্রিস্টীয় চার্চ|খ্রিস্টীয় চার্চে]] পরিণত হয়।{{sfn|Sanders|1993|pp=11, 14}} ২৫ ডিসেম্বর তারিখে (বা কয়েকটি ইস্টার্ন চার্চের মতানুসারে জানুয়ারির বিভিন্ন তারিখে) যিশুর জন্মদিন পালিত হয়। এটি একটি ছুটির দিন এবং এটি [[বড়দিন]] বা ক্রিসমাস নামে পরিচিত। যিশুর ক্রুশারোহণের তারিখটি [[গুড ফ্রাইডে]] এবং পুনর্জীবন লাভের তারিখটি [[ইস্টার]] নামে পরিচিত। বহুল ব্যবহৃত [[পঞ্জিকা যুগ]] "[[খ্রিস্টাব্দ]]" (লাতিন "Anno Domini" বা "আমাদের প্রভুর বছরে" থেকে) যিশুর জন্মতারিখের ভিত্তিতে প্রচলিত।<ref>{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.collinsdictionary.com/dictionary/english/anno-domini |শিরোনাম=anno Domini |বিশ্বকোষ=Collins English Dictionary }}</ref><ref>{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.ahdictionary.com/word/search.html?q=anno%20Domini |বিশ্বকোষ=[[American Heritage Dictionary]] |শিরোনাম=anno Domini |প্রকাশক=Houghton Mifflin Harcourt }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.bbc.co.uk/religion/religions/judaism/history/history_1.shtml#section_2 | শিরোনাম=History of Judaism 63BCE–1086CE |উক্তি=Year 1: CE – What is nowadays called the 'Current Era' traditionally begins with the birth of a Jewish teacher called Jesus. His followers came to believe he was the promised Messiah and later split away from Judaism to found Christianity. | তারিখ=8 February 2005 |লেখক=BBC Team |কর্ম=BBC Religion & Ethics |প্রকাশক=British Broadcasting Corporation | সংগ্রহের-তারিখ=2016-04-20}}</ref>
 
খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন যে, বিশ্বে যিশুর একটি “স্বতন্ত্র গুরুত্ব” রয়েছে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম= Christianity: A Very Short Introduction|সংস্করণ= |শেষাংশ= Woodhead|প্রথমাংশ= Linda |বছর= 2004|প্রকাশক= Oxford University Press |অবস্থান= Oxford|আইএসবিএন= |পাতাসমূহ= n.p.}}</ref> খ্রিস্টীয় মতবাদের অন্তর্ভুক্ত বিশ্বাসগুলির মধ্যে রয়েছে [[পবিত্র আত্মা (খ্রিস্টধর্ম)|পবিত্র আত্মার]] প্রভাবে যিশুর গর্ভে প্রবেশ এবং [[মেরি, যিশুর মা|মেরি]] নাম্নী [[যিশুর কুমারীগর্ভে জন্ম|এক কুমারীর গর্ভে জন্ম]], যিশুর বিভিন্ন [[যিশুর অলৌকিক কার্যাবলি|অলৌকিক কার্য]] সম্পাদন, চার্চ প্রতিষ্ঠা, [[খ্রিস্টধর্মে প্রতিকার|প্রতিকার]] বিধানার্থে আত্মত্যাগ স্বরূপ ক্রুশারোহণে মৃত্যু, [[যিশুর পুনর্জীবন লাভ|মৃত অবস্থা থেকে পুনর্জীবন লাভ]], সশরীরে [[স্বর্গ (খ্রিস্টধর্ম)|স্বর্গে]] [[যিশুর স্বর্গারোহণ|আরোহণ]], এবং ভবিষ্যতে তাঁরতার [[দ্বিতীয় আগমন|পুনরাগমনে]] বিশ্বাস।{{sfn|Grudem|1994|pp=568–603}} অধিকাংশ [[খ্রিস্টধর্মে যিশু|খ্রিস্টানই বিশ্বাস করেন, যে যিশু]] ঈশ্বরের সঙ্গে মানুষের পুনর্মিলন ঘটানোর শক্তি রাখেন। [[নাইসিন ধর্মমত]] অনুসারে, যিশু [[শেষ বিচার|মৃতদের বিচার করবেন]]।<ref>{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Wilhelm |প্রথমাংশ=Joseph |শিরোনাম=The Nicene Creed |বিশ্বকোষ=The Catholic Encyclopedia |খণ্ড=11 |প্রকাশক=Robert Appleton Company |তারিখ=1911 |ইউআরএল=http://www.newadvent.org/cathen/11049a.htm }}</ref> এই বিচারকার্য সম্পাদিত হবে হয় তাদের [[মৃতের পুনর্জীবন লাভ#খ্রিস্টধর্ম|শারীরিক পুনর্জীবন লাভের]] [[অন্তর্বর্তী অবস্থা|আগে]] অথবা [[খ্রিস্টীয় নশ্বরত্ব|পরে]]।<ref name = "Oxford Companion"/><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | প্রথমাংশ = James | শেষাংশ = Tabor | প্রকাশক = UNCC | ইউআরএল = https://clas-pages.uncc.edu/james-tabor/ancient-judaism/death-afterlife-future/ | শিরোনাম = What the Bible Says About Death, Afterlife, and the Future}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি| শেষাংশ = Hoekema|প্রথমাংশ= Anthony A. |বছর=1994 |শিরোনাম= The Bible and the Future | প্রকাশক= Eerdmans Publishing | পাতাসমূহ = 88–89}}</ref> এই ঘটনাটি [[খ্রিস্টীয় শেষবিচারবাদ|খ্রিস্টীয় শেষবিচারবাদে]] যিশুর দ্বিতীয় আগমনের সঙ্গে যুক্ত।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম = Systematic Theology, Volume 2, Second Edition: Biblical, Historical, and Evangelical | প্রথমাংশ= James L. |শেষাংশ= Garrett |প্রকাশক= Wipf and Stock Publishers |বছর= 2014 | ইউআরএল = https://books.google.com/books?id=WZEhBQAAQBAJ&lpg=PA766&dq=resurrection%20before%20after%20second%20coming&pg=PA766#v=onepage&q&f=false |পাতা= 766}}</ref> যদিও কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে, ত্রাণকর্তা রূপে যিশুর ভূমিকা মৃত্যুপরবর্তী জীবনের তুলনায় অনেকাংশেই [[খ্রিস্টীয় জীবনবাদ|জীবনবাদমূলক]] বা [[সামাজিক সুসমাচার|সমাজমূলক]]।<ref>{{বই উদ্ধৃতি| শিরোনাম =The Concise Dictionary of Christian Theology |প্রকাশক = Baker Books |বছর = 2001 |প্রথমাংশ= Millard J. |শেষাংশ= Erickson | পাতা= 95}}</ref> অল্প কয়েকজন উল্লেখযোগ্য ধর্মতত্ত্ববিদ বলেছেন যে, যিশু একটি [[বিশ্বজনীন পুনর্মিলন]] ঘটাবেন।<ref>[[Richard Bauckham]], [http://www.theologicalstudies.org.uk/article_universalism_bauckham.html "Universalism: a historical survey"], ''[[Themelios]]'' 4.2 (September 1978): 47–54.</ref> খ্রিস্টানদের অধিকাংশই যিশুকে [[ত্রয়ী (খ্রিস্টধর্ম)|ত্রয়ীর]] তিন জন [[ব্যক্তি (ধর্মতত্ত্ব)#খ্রিস্টীয় ধর্মতত্ত্ব|ব্যক্তির]] দ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব [[ঈশ্বরপুত্র|ঈশ্বরপুত্রের]] [[অবতার (খ্রিস্টধর্ম)|অবতার]] রূপে পূজা করেন। খ্রিস্টানদের একটি সংখ্যালঘু [[খ্রিস্টীয় সম্প্রদায়|অংশ]] [[অ-ত্রয়ীবাদ|সম্পূর্ণত বা অংশত ত্রয়ীবাদকে অশাস্ত্রীয় বলে প্রত্যাখ্যান করে]]।
 
[[ইসলামে যিশু|ইসলাম ধর্মে]] যিশুকে (ইসলামে তিনি [[ঈসা]] নামে পরিচিত) [[ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর|ঈশ্বরের]] তথা [[আল্লাহ্|আল্লাহর]] গুরুত্বপূর্ণ একজন [[ইসলামের পয়গম্বর|নবী]] ও মসিহ বলে মনে করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল =http://www.usc.edu/org/cmje/religious-texts/quran/verses/004-qmt.php#004.157|শিরোনাম =Quran 3:46-158|তারিখ =|সংগ্রহের-তারিখ =|ওয়েবসাইট =|প্রকাশক =|শেষাংশ =|প্রথমাংশ =|আর্কাইভের-ইউআরএল =https://web.archive.org/web/20150501064500/http://www.usc.edu/org/cmje/religious-texts/quran/verses/004-qmt.php#004.157#004.157|আর্কাইভের-তারিখ =১ মে ২০১৫|অকার্যকর-ইউআরএল =হ্যাঁ}}</ref><ref name="CEI"/><ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Siddiqui |প্রথমাংশ=Mona |শিরোনাম=Christians, Muslims, and Jesus |প্রকাশক=Yale University Press |বছর=2013 |লেখক-সংযোগ = Mona Siddiqui |ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=L-fRe-18OcIC&printsec=frontcover&dq=Christians,+Muslims,+and+Jesus&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwi8n4b2yZ7OAhWC6SYKHR6tBeIQ6AEIJDAB#v=onepage&q=Christians%2C%20Muslims%2C%20and%20Jesus&f=false}}</ref> [[মুসলমান|মুসলমানেরা]] বিশ্বাস করেন যে, যিশু ছিলেন শাস্ত্র আনয়নকারী নবী তথা [[রাসূল]]। তিনি কুমারীগর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তবে তাঁরাতারা যিশুকে ঈশ্বরপুত্র মনে করেন না। [[কুরআন]] অনুসারে, যিশু নিজে কোনওদিন নিজের ঈশ্বরত্ব দাবি করেননি।<ref name="Morgan" /> অধিকাংশ মুসলমানের মতে, যিশু ক্রুশবিদ্ধ হননি। ঈশ্বর তাঁকেতাকে সশরীরে স্বর্গে তুলে নিয়েছিলেন। [[ইহুদি ধর্ম]] বিশ্বাস করে না যে, যিশুই সেই মসিহ যাঁর সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল। ইহুদিদের মতে, ক্রুশে যিশুর মৃত্যুই প্রমাণ করে যে [[ঈশ্বর]] তাঁকেতাকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তাঁরাতারা যিশুর পুনর্জীবন লাভের ঘটনাটিকে একটি খ্রিস্টীয় কিংবদন্তি মনে করেন।<ref name="JE1906">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল = http://www.jewishencyclopedia.com/articles/8616-jesus-of-nazareth|শিরোনাম = Jesus of Nazareth|তারিখ = |সংগ্রহের-তারিখ = |ওয়েবসাইট = Jewish Encyclopedia|প্রকাশক = |শেষাংশ = Jacobs|প্রথমাংশ = Joseph|শেষাংশ২ = Kohler|প্রথমাংশ২ = Kaufmann|শেষাংশ৩ = Gottheil|প্রথমাংশ৩ = Richard|শেষাংশ৪ = Krauss|প্রথমাংশ৪ = Samuel}}</ref>
 
== আরও দেখুন ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/যিশু' থেকে আনীত