জিমি মাহের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১২০ নং লাইন:
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ছাব্বিশটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন জিমি মাহের। ১৪ জানুয়ারি, ১৯৯৮ তারিখে সিডনিতে সফরকারী [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে ওডিআই অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। এরপর একই দলের বিপক্ষে ৯ নভেম্বর, ২০০৩ তারিখে গুয়াহাটিতে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন। তবে, [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটে]] অংশগ্রহণের সৌভাগ্য ঘটেনি তার। কভার অঞ্চল দিয়ে বল পাঠানোর ক্ষেত্রে তিনি অত্যন্ত আকর্ষণীয় বামহাতি ব্যাটসম্যানের স্বীকৃতি পেয়েছিলেন।<ref name="Cricinfo">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/6462.html| শিরোনাম=Jimmy Maher | সংগ্রহের-তারিখ=16 January 2007 | তারিখ=June 2006 | প্রকাশক=[[Cricinfo]]}}</ref>
 
১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে দুইটি একদিনের খেলায় অংশগ্রহণের জন্যে জিমি মাহেরকে মনোনীত করা হয়। তখন [[মার্ক ওয়াহ]] অসুস্থ ও [[স্টিভ ওয়াহ]] আঘাতের কবলে পড়েছিলেন। তবে, খেলায় তাঁরতার অংশগ্রহণ তেমন আকর্ষণীয় ছিল না।
 
২০০২ সালে পুণরায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে ফিরে আসেন। ত্রি-দেশীয় ওডিআই সিরিজের চূড়ান্ত খেলায় অস্ট্রেলিয়া দল পৌঁছতে না পারায় ওয়াহ ভ্রাতৃদ্বয়কে দল থেকে বাদ দেয়ার কারণেই তার এ অংশগ্রহণ। তিনিও নিজেকে মেলে ধরার চেষ্টা চালান। ২০০৩ সালে সেঞ্চুরিয়নে সিরিজের দ্বিতীয় খেলায় [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে ৯৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন। এরপর পচেফস্ট্রুমে [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ৪৩ রানের ইনিংসের কল্যাণে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ঐ খেলাটি টাইয়ে পরিণত হয়েছিল।