ফারুক আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
অপ্রয়োজনীয় বিষয়শ্রেণী
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৮ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
[[১৯৮৮ এশিয়া কাপ|২৯ অক্টোবর, ১৯৮৮]] তারিখে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]] অনুষ্ঠিত [[এশিয়া কাপ]] [[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতার]] ৪র্থ খেলায় [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে [[ওয়াহিদুল গণি]] ও [[আকরাম খান|আকরাম খানের]] সাথে তাঁরওতারও একযোগে [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অভিষেক ঘটে। খেলায় তাঁরতার দল ১৭৩ রানে পরাজিত হয়েছিল।<ref>[http://www.espncricinfo.com/series/8532/scorecard/65677/Bangladesh-vs-Pakistan-4th-Match-Wills-Asia-Cup-1988-89 Cricinfo Scorecard] (Retrieved on 2017-7-23)</ref>
 
১৯৯০ সালে চন্ডিগড়ে তিনি তাঁরতার সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেন [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বিরুদ্ধে। এ খেলায় তৃতীয় উইকেট জুটিতে [[আতহার আলী খান|আতহার আলী খানের]] সাথে ১০৮ রান করেন।<ref>[http://content-ind.cricinfo.com/ci/engine/match/65681.html Cricinfo Scorecard] (1990-12-25) (Retrieved on 2007-12-25)</ref>
 
খেলোয়াড়ী জীবনের প্রথমদিকে ঘরোয়া পর্যায়ের ক্রিকেট খেলায় ফারুক নিজেকে সফলতম [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়ক]] হিসেবে গড়ে তোলেন। এরফলে ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে দল নির্বাচকমণ্ডলী তাঁকেতাকে [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা#আইসিসি ট্রফি|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক]] মনোনীত করে। কিন্তু তাঁরতার অধিনায়কত্বে [[কেনিয়া|কেনিয়ায়]] অনুষ্ঠিত [[১৯৯৪ আইসিসি ট্রফি|১৯৯৪]] সালের আইসিসি ট্রফিতে বাংলাদেশ দল সেমি-ফাইনালে পৌঁছতে পারেনি; যদিও বাংলাদেশ দলকে প্রতিযোগিতার পূর্বেই শ্রেষ্ঠতর দল হিসেবে গণ্য করা হয়েছিল। এ প্রতিযোগিতার পর অধিনায়কত্বসহ দল থেকে বাইরে চলে যেতে হয় তাঁকে।তাকে। এরপর তিনি নবোদ্দ্যমে দলে ফিরে আসেন ও শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে অন্তর্ভুক্ত হন। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত [[১৯৯৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৯৯]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।
 
== অবসর ==