ইমাম বুখারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
৮৩ নং লাইন:
 
১) হাদীসের রাবী (হাদিস বর্ণনাকারী ) তার উপরের রাবীর সমসাময়িক হতে হবে এবং উভয়ের মাঝে সাক্ষাত হওয়া প্রমাণিত হতে হবে। অর্থাৎ সাক্ষাৎ করা এবং হাদীসগুলো শুনা প্রমাণিত হওয়া জরুরী। এই শর্তে তিনি অন্যান্য মুহদ্দিসদের বাদ দিয়েছেন। এই ক্ষেত্রে [[ইমাম মুসলিম|ইমাম মুসলিমের]] মর্ত হচ্ছে উভয়ের মাঝে সাক্ষাৎ সম্ভব হলেই চলবে। জীবনে কমপক্ষে একবার সাক্ষাত হয়েছে বলে প্রমাণিত হওয়া এবং নির্দিষ্ট কোন হাদীস শুনা জরুরী নয়।
 
২) রাবী ছিকাহ মানে নির্ভরযোগ্য হতে হবে।
 
৩) ন্যায়পরায়ন তথা মানুষের সাথে কথা-বার্তায় ও লেনদেনে সত্যবাদী হতে হবে।
 
৪) রাবী পূর্ণ ম্মরণশক্তি সম্পন্ন হওয়া।
 
৫) হাদীছের সনদ মুত্তাসিল হওয়া। অর্থাৎ মাঝখান থেকে কোন রাবী (হাদিস বর্ণনাকারী ) বাদ না পড়া।
 
১১৮ ⟶ ১২২ নং লাইন:
==ইমাম বুখারী সম্পর্কে আলেমদের কিছু অভিমত:==
 
১) ইমাম ফাল্লাস (র:রহঃ) বলেনঃ যে হাদীস সম্পর্কে ইমাম বুখারী জানেন না, সেটি হাদীস নয়।
 
২) ইমাম আবু নুআইম আহমাদ বিন হাম্মাদ (র:রহঃ) বলেনঃ ইমাম বুখারী হচ্ছেন এই উম্মতের ফকীহ। ইয়াকুব বিন ইবরাহীমও অনুরূপ বলেছেন।
৩) কোন কোন বিদ্যান ফিকহ ও হাদিস শাস্ত্রে ইমাম বুখারীকে আহমাদ বিন হাম্বাল এবং ইসহাক বিন রাহওয়াইয়ের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন।
 
১০) আলী বিন হাজার বলেনঃ তাঁর মত আর কেউ আছে বলে আমার জানা নেই।
 
৪) কুতাইবা বলেনঃ পৃতিবীর পূর্ব ও পশ্চিম হতে আমার নিকট অনেক লোক এসেছে কিন্তু মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল আল বুখারী যতবার এসেছে আর কেউ এত বেশীবার আগমণ করে নি।
 
৫) ইমাম আবু হাতিম রাযী বলেনঃ যে সমস্ত মুহাদ্দিছ বাগদাদে আগমণ করেছেন তাদের মধ্যে সবচেয়ে অধিক জ্ঞানী হলেন ইমাম বুখারী।
 
৬) ইমাম তিরমিজী (উর:রহঃ) বলেনঃ হাদীছের ইল্লত, ইতহিাস এবং সনদ সম্পর্কে বুখারীর চেয়ে অধিক জ্ঞানী ইরাক এবং খোরাসানের যমীনে আর কাউকে দেখি নি।
৭) ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল (র:) বলেনঃ খোরাসানের যমীনে ইমাম বুখারীর অনুরূপ আর কেউ জন্ম গ্রহণ করে নি।
 
৮) ইমাম আলী ইবনুল মাদীনী (র:) বলেনঃ ইমাম বুখারীর সমকক্ষ আর কেউ ছিল না।
৭) ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল (র:রহঃ) বলেনঃ খোরাসানের যমীনে ইমাম বুখারীর অনুরূপ আর কেউ জন্ম গ্রহণ করে নি।
৯) মুহাম্মাদ বিন আব্দুল্লাহ বিন নুমাইর ও আবু বকর ইবনে আবী শায়বা বলেনঃ তাঁর মত আর কাউকে দেখি নি।
 
১০) আলী বিন হাজার বলেনঃ তাঁর মত আর কেউ আছে বলে আমার জানা নেই।
৮) ইমাম আলী ইবনুল মাদীনী (র:রহঃ) বলেনঃ ইমাম বুখারীর সমকক্ষ আর কেউ ছিল না।
 
 
 
==তাঁর এবাদত-বন্দেী ও পরহেজগারীতার কিছু বিবরণ==