শ্রেণীহীন সমাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনির্ভরযোগ্য উৎস বাতিল
SadnanSakib (আলোচনা | অবদান)
অনেক ভুল তথ্য ছিল। অনেক বানান ভুল ছিল। কোন সোর্স ছিল না।
১ নং লাইন:
{{মার্কসবাদ}}
'''শ্রেণিহীন সমাজ''' বলতে বোঝায় যে সমাজে কেউ কোন সামাজিক শ্রেণিতে জন্মগ্রহণ করবে না। অর্থাৎ কেউ জন্মগতভাবে ধনী-গরিব, ব্রাহ্মণ শূদ্র, আশরাফ-আতরাফ হবে না।
কার্ল মার্কস তাঁর [[পুঁজি]] কিতাবে '''শ্রেণীহীন সমাজ''' প্রতিষ্ঠার বর্ণনা দিয়েছেন, যে সমাজে কোনো উচ্চ নীচ ভাব থাকবেনা,সেইটা হবে বৈজ্ঞানিক সমাজ, পুঁজিপতি আর শোষিতের মধ্যে দ্বন্দ্ব হবে। পৰিণতিত হবে এই সমাজ। এই সমাজের বৈশিষ্ট হচ্ছে ক. কোনো শ্ৰেণী থাকবে না। খ. পুঁজিপতিৰ পতন হবে। গ. ৰাষ্ট্ৰ হীন সমাজ ব্যৱস্থা। ঘ. শোষণ হীন সমাজ।
 
শ্রেণিহীন সমাজের ধারনা মূলত জার্মান দার্শনিক কার্ল মার্ক্স এর লেখা হতে পাওয়া যায়, যদিও আরও অনেকেই এই ধারনা দিয়েছেন, কিন্তু মার্ক্স প্রথম দেখিয়েছেন শ্রেণীর বিলুপ্তি কিভাবে ঘটানো যেতে পারে।
মার্কসবাদী তত্ত্বের মধ্যে, আদিম সাম্যবাদী সমাজে, আদিম কমিউনিজম শ্রেণীহীন ছিল। প্রত্যেকেরই মৌলিক অর্থে সমষ্টিগতভাবে গোষ্ঠীর একজন সদস্য হিসেবে থাকতেন এবং উৎপাদনের আদিম উপায়ের বিভিন্ন কার্যকরী কার্যসম্পাদনের ক্ষেত্রে সমান ছিলেন, স্তরবিন্যাস করা যাই হোক না কেন। কৃষি পরিবর্তনের সাথে, একটি উদ্বৃত্ত দ্রব্য তৈরির সম্ভাবনা বাড়ায়, যেমন উৎপাদনশীল শক্তির বিকাশের পথে, মানুষের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় কিছুর চেয়ে আরো উত্পাদন করা শুরু হয়। মার্কসবাদের মতে, এই প্রক্রিয়া একটি শ্রেণি সমাজের বিকাশের জন্যও পথ তৈরি করেছে, কারণ উদ্বৃত্ত দ্রব্যগুলো শাসক শ্রেণী যারা উৎপাদনের সাথে জড়িত নয় তাদেরকে পুষ্ট করার জন্য ব্যবহার করা গেছে।
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}