স্বেচ্ছাসেবী কাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Farah Firdous Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Farah Firdous Islam (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
২০২ নং লাইন:
চীনের একটি গবেষণার উপর ভিত্তি করে, এক্সিও এবং নাগই (২০১১) পেয়েছেন যে স্বেচ্ছাসেবার তৃণমূল হচ্ছে বিভিন্ন সংস্থার জন্য ছিটমহল এবং এটি উন্নয়নশীল দেশের নাগরিক সমাজ গড়ে তুলতে এটি কাজ করে। গবেষকরা "নৈতিক সম্পদ আর রাজনৈতিক মূলধন" একটি পদ্ধতি গড়ে তুলেছেন নাগরিক সমাজের প্রতি স্বেচ্ছাসেবার অবদানগুলো পরীক্ষা করতে। নৈতিক সম্পদ বলতে বোঝায় যেসকল নৈতিকতা এনজিওগুলো পছন্দ করবে। রাজনৈতিক মূলধন বলতে বোঝায় যে মূলধনগুলো এনজিওগুলোর মর্যাদা, অধিকার বা বিদ্যমান রাজনৈতিক ব্যবস্থায় প্রবেশে সহায়তা করবে।[৪০]
 
সেই সাথে, এক্সিও এবং নাগই (২০১১) দুই ধরণের নৈতিক সম্পদ পেয়েছেন: নৈতিক সম্পদ-I আর নৈতিক সম্পদ-II (ibid). <blockquote>১। নৈতিক সম্পদ-I: "আমার ঠিক কি করা উচিত", ইমানুয়েল কান্ট্ এর (১৯৯৮ [১৭৮৭]) যুক্তি দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে নৈতিক সম্পদ-I এনজিওগুলোর সাহসিকতা বাড়িয়ে দিবে আর সমস্যার সময় কাজ করার এবং জয় করার জন্য শক্তি দিবে এই প্রশ্নের উত্তর দেবার মাধ্যমে যে "আমার ঠিক কি করা উচিত"।[৪১]
 
২। নৈতিক সম্পদ-II: আদরনো (২০০০) পেয়েছেন যে নৈতিক বা অনৈতিক বিষয়গুলো সমাজের দ্বারা ঠিক করা হয়, নৈতিক সম্পদ-II বলতে বোঝাচ্ছে সেই নৈতিকতাগুলো যেগুলো সমাজের দ্বারা ভালোভাবে গৃহীত হয়।[৪২]</blockquote>ধন্যবাদ ব্লাউ এবং ডানকানের বুদ্ধিগত উত্তরাধিকারের জন্য (১৯৬৭),দুই ধরণের রাজনৈতিক মূলধন লক্ষ করা যায়:<blockquote>১। রাজনৈতিক মূলধন-I বোঝায় সেই রাজনৈতিক মূলধনকে যা হচ্ছে আরোপিত মর্যাদা যা এনজিওগুলো সম্পূর্ণরূপে ঐতিহাসিকভাবে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত (যেমন, সিওয়াইএল)।
১। নৈতিক সম্পদ-I: "আমার ঠিক কি করা উচিত", ইমানুয়েল কান্ট্ এর (১৯৯৮ [১৭৮৭]) যুক্তি দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে নৈতিক সম্পদ-I এনজিওগুলোর সাহসিকতা বাড়িয়ে দিবে আর সমস্যার সময় কাজ করার এবং জয় করার জন্য শক্তি দিবে এই প্রশ্নের উত্তর দেবার মাধ্যমে যে "আমার ঠিক কি করা উচিত"।[৪১]
 
২। রাজনৈতিক মূলধন-II বোঝায় সেই রাজনৈতিক মূলধনকে যা এনজিওগুলো তাদের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে পায়।[৪৩]  </blockquote>স্পষ্টত, "নৈতিক সম্পদ-I ধারণ করে আত্মনির্ধারণ, যে নৈতিক বিশ্বাস অংশগ্রহণকারীরা পছন্দ করেছে, যা তাদের সাহসিকতা দেয়",[৪৪] প্রায় সব সংস্থাতেই নৈতিক সম্পদ-I আছে, যদিও তাদের অনেকের কাছেই সমাজের স্বীকৃতি প্রাপ্ত নৈতিক সম্পদ-II নেই। যদিও, স্বেচ্ছাসেবার সংস্থাগুলো প্রধানত নৈতিক সম্পদ-II দ্বারা চালিত কারণ একটি নৈতিক আধিপত্যের ধারণা এটাকে সম্ভব করেছে পক্ষগুলোর জন্য, যেখানে স্বেচ্ছাসেবী কাজের প্রচার করার জন্য বিভিন্ন মূল্যবোধ, লক্ষ্য এবং সংস্কৃতির একসাথে কাজ করতে হয়। তাই স্বেচ্ছাসেবার সংস্থাগুলো জনসাধারণ আর সরকারের বিশ্বাস আর সহযোগিতা খুব সহজেই জয় করবে তাদের থেকে যে সংস্থাগুলোর নৈতিকতা সমাজের মূলপ্রবাহ দ্বারা গৃহীত হয় না। অন্যভাবে বলতে গেলে, নৈতিক সম্পদ-II তৃণমূলের সংস্থাগুলোকে সাহায্য করে রাজনৈতিক মূলধন-I দ্বারা রাজনৈতিক মূলধন-II কে জয় করতে, যেটা উন্নয়নশীল দেশগুলো যেমন চীনে তাদের টিকে থাকা আর বেড়ে উঠার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অতএব, এই স্বেচ্ছাসেবার রাজ্যগুলো নাগরিক সমাজের বেড়ে উঠার জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে একটি ছিটমহল হতে পারে।[৪০]
২। নৈতিক সম্পদ-II: আদরনো (২০০০) পেয়েছেন যে নৈতিক বা অনৈতিক বিষয়গুলো সমাজের দ্বারা ঠিক করা হয়, নৈতিক সম্পদ-II বলতে বোঝাচ্ছে সেই নৈতিকতাগুলো যেগুলো সমাজের দ্বারা ভালোভাবে গৃহীত হয়।[৪২]
 
ধন্যবাদ ব্লাউ এবং ডানকানের বুদ্ধিগত উত্তরাধিকারের জন্য (১৯৬৭),দুই ধরণের রাজনৈতিক মূলধন লক্ষ করা যায়:
 
১। রাজনৈতিক মূলধন-I বোঝায় সেই রাজনৈতিক মূলধনকে যা হচ্ছে আরোপিত মর্যাদা যা এনজিওগুলো সম্পূর্ণরূপে ঐতিহাসিকভাবে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত (যেমন, সিওয়াইএল)।
 
২। রাজনৈতিক মূলধন-II বোঝায় সেই রাজনৈতিক মূলধনকে যা এনজিওগুলো তাদের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে পায়।[৪৩] 
 
স্পষ্টত, "নৈতিক সম্পদ-I ধারণ করে আত্মনির্ধারণ, যে নৈতিক বিশ্বাস অংশগ্রহণকারীরা পছন্দ করেছে, যা তাদের সাহসিকতা দেয়",[৪৪] প্রায় সব সংস্থাতেই নৈতিক সম্পদ-I আছে, যদিও তাদের অনেকের কাছেই সমাজের স্বীকৃতি প্রাপ্ত নৈতিক সম্পদ-II নেই। যদিও, স্বেচ্ছাসেবার সংস্থাগুলো প্রধানত নৈতিক সম্পদ-II দ্বারা চালিত কারণ একটি নৈতিক আধিপত্যের ধারণা এটাকে সম্ভব করেছে পক্ষগুলোর জন্য, যেখানে স্বেচ্ছাসেবী কাজের প্রচার করার জন্য বিভিন্ন মূল্যবোধ, লক্ষ্য এবং সংস্কৃতির একসাথে কাজ করতে হয়। তাই স্বেচ্ছাসেবার সংস্থাগুলো জনসাধারণ আর সরকারের বিশ্বাস আর সহযোগিতা খুব সহজেই জয় করবে তাদের থেকে যে সংস্থাগুলোর নৈতিকতা সমাজের মূলপ্রবাহ দ্বারা গৃহীত হয় না। অন্যভাবে বলতে গেলে, নৈতিক সম্পদ-II তৃণমূলের সংস্থাগুলোকে সাহায্য করে রাজনৈতিক মূলধন-I দ্বারা রাজনৈতিক মূলধন-II কে জয় করতে, যেটা উন্নয়নশীল দেশগুলো যেমন চীনে তাদের টিকে থাকা আর বেড়ে উঠার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অতএব, এই স্বেচ্ছাসেবার রাজ্যগুলো নাগরিক সমাজের বেড়ে উঠার জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে একটি ছিটমহল হতে পারে।[৪০]
 
== স্বাস্থ্য সুবিধাসমূহ ==