খ্রিস্টধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
অনুসারী সংখ্যা সংশোধন, সম্প্রসারণ
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
৯ নং লাইন:
 
==ধর্মগ্রন্থ==
খ্রিস্টধর্মের অনুসারীরা একটি ধর্মীয় পুস্তকসমগ্র অনুসরণ করে, যার সামগ্রিক নাম [[বাইবেল]]। বাইবেলের পুস্তকগুলিকে দুইটি বড় অংশে ভাগ করা হয়েছে: [[পুরাতন নিয়ম]] ও [[নতুন নিয়ম]]। খ্রিস্টানেরা বাইবেলের পুরাতন ও নতুন নিয়মের সমস্ত পুস্তককে ঈশ্বরের পবিত্র বাণী হিসেবে গণ্য করেন। পুরাতন নিয়ম অংশটি [[হিব্রু বাইবেল]] (বা [[তানাখ]]) এবং অব্রাহামের পৌত্র [[যাকব]] তথা ইসরায়েলের বংশধরদের লেখা অনেকগুলি ধর্মীয় পুস্তক নিয়ে গঠিত। খ্রিস্টধর্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় শাখা [[ক্যাথলিক]] শাখাতেমন্ডলীতে অনুমোদিত পুস্তকতালিকা অনুযায়ী বাইবেলের পুরাতন নিয়ম অংশে ৪৬টি পুস্তক আছে। এই পুস্তকগুলি বহু শতাব্দী ধরে বিভিন্ন সময়ে খ্রিস্টপূর্ব ৮ম শতক থেকে খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতক পর্যন্ত মূলত [[হিব্রু ভাষা]]তে রচিত হয়।
 
বাইবেলের দ্বিতীয় অংশটির নাম [[নতুন নিয়ম]], যা ২৭টি পুস্তক নিয়ে গঠিত। এই পুস্তকমালাতে যিশুর জীবন, শিক্ষা ও খ্রিস্টীয় ১ম শতকে তাঁর অনুসারীদের কাহিনী লিপিবদ্ধ আছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.bbc.co.uk/religion/religions/christianity/ |শিরোনাম=''BBC - Religion & Ethics - 566, Christianity'' |সংগ্রহের-তারিখ=2008-10-01 |কর্ম=[[BBC]] }}</ref> নতুন নিয়মের বিভিন্ন পুস্তক খ্রিস্টীয় ১ম শতকেই পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে সেসময়ে অতি প্রচলিত [[গ্রিক ভাষা]]তে রচিত হয়, পরে খ্রিস্টীয় ৪র্থ শতকে এসে ৩৯৭ খ্রিস্টাব্দে ক্যাথলিক মন্ডলীর ধর্মীয় নেতারা [[উত্তর আফ্রিকা]]র [[কার্থেজ]] শহরে আয়োজিত একটি সম্মেলনে নতুন নিয়মের পুস্তকগুলির একটি সঠিক তালিকা অনুমোদন ও প্রণয়ন করেন। নতুন নিয়মের প্রথম চারটি পুস্তককে একত্রে [[সুসমাচার]] নামে ডাকা হয়; এগুলিতে যিশুর জীবন, তাঁর মৃত্যু এবং মৃত অবস্থা থেকে তাঁর পুনরুত্থানের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে।
 
==খ্রিস্টানদের বিশ্বাস==