বেনিতো মুসোলিনি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arefin Mahbub (আলোচনা | অবদান)
বেনিতো মুসোলিন ইতালির ৪০ তম প্রধান মন্ত্রী
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সৌমেন মান্না (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: ইমোজি মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১০২ নং লাইন:
 
'''বেনিতো আমিল্কারে আন্দ্রেয়া মুসোলিনি''' ([[ইতালীয় ভাষা]]: Benito Amilcare Andrea Mussolini ''বেনিতো আমিল্‌কারে আন্দ্রেয়া মুস্‌সোলিনি'') ([[জুলাই ২৯]] , [[১৮৮৩]]- [[এপ্রিল ২৮]], [[১৯৪৫]]) ছিলেন [[দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ]] কালে [[ইতালি|ইতালির]] সর্বাধিনায়ক। ইতালির এই একনায়ক ১৯২২ সাল থেকে ১৯৪৩ সালে তার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পুর্ব পর্যন্ত সমগ্র রাষ্ট্রের ক্ষমতাধর ছিলেন। মুসোলিনি দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে জার্মান একনায়ক [[এডল্‌ফ হিটলার]]- এর একান্ত বন্ধুতে পরিনত হন আর তাকে প্রভাবিত করেন। মুসোলিনি ১৯৪০ সালে [[অক্ষশক্তির]] পক্ষে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে যোগদান করেন । তিন বছর পর [[মিত্রবাহিনী]] [[ইতালী]] আক্রমণ করে। ১৯৪৫ সালে সুইজারল্যান্ডে পালাবার সময় তিনি [[কম্যুনিস্ট প্রতিরোধ বাহিনী]]র হাতে ধরা পরেন এবং পরে তাকে হত্যা করা হয়।
 
== জীবনী ==
পড়াতে গিয়ে একটু মুসোলিনির জীবনী পড়ছিলাম! এমনিই আরকি ‚ পরীক্ষার জন্যে অংক প্র্যাকটিস করাচ্ছিলাম ‚ নতুন কিছু শেখানোর নেই। তাই ওকে অঙ্ক করতে দিয়ে মোবাইলে এটা ওটা পড়ছিলাম! ফ্রি টাইম পেলেই যা করি আরকি!
 
তো যাই হোক ‚একটা মজার জিনিস নজরে আসলো! হয়তো আগেও দেখেছিলাম ‚ হয়তো কেন ? অবশ্যই দেখেছিলাম! নিশ্চয়ই এভাবে খেয়াল করিনি। তাছাড়া আগে মানে যখন চটক ভালো লাগতো ‚ তখন মুসোলিনির থেকে হিটলার অনেক বেশি করে টানতো।
আস্তে আস্তে দেখছি হিটলারের থেকে মুসোলিনির প্রতিই আকর্ষণটা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছি।
হিটলারের মতো জনমোহিনী ইমেজ হয়তো ভদ্রলোকের ছিলোনা ‚
বাট অ্যাকাডেমিক এবং তাত্ত্বিক দিক থেকে মুসোলিনি রীতিমতো মাস্টারপিস ছিলো! এটা অস্বীকার করা যায়না। নেতাজী সুভাষের ঐ কথাটা যে কিন্তু মারাত্মক ভাবেই সত্যি -
# "Hitler is a third class dictator of first class people; but Mussolini is a first class dictator of third class people "
 
যাকগে আসল কথায় আসি। মুসোলিনি একসময় রীতিমতো দাঙ্গা করে জেল খেটেছিলেন। কেন জানেন?
তখন মুসোলিনি কমিউনিস্ট পার্টির মেম্বার ছিলেন আর কমিউনিস্ট পার্টির উদ্যোগে দাঙ্গা করানো হচ্ছিলো যাতে ইটালি লিবিয়াতে যুদ্ধ বন্ধ করে।
 
না মানে জাস্ট ইম্যাজিন ‚ যে ছেলেটা কম বয়সে কমিউনিস্ট পার্টির হয়ে নিজের দেশের বিরুদ্ধেই লড়তে চলে গেছিলো! শুধু তাইনা ‚ জেলে ঢুকে নিজের ভবিষ্যতেরও বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিল পুলিশের খাতায় নাম তুলে ! সেই ছেলেটাই ভবিষ্যতে কমিউনিস্ট পার্টিকে ল্যাং মেরে ‚ ফ্যাসিস্ট পার্টি প্রতিষ্ঠা করে নিজেরই এককালীন কমরেড দের আরং ধোলাই দেবে! এমনকি ‚ ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্যে নতুন একটা রাজনৈতিক দর্শনও রেখে যাবে।! বলতে বাঁধা নেই ‚ যদি মেগালোম্যানিয়াক হিটলারের পাল্লায় না পড়ে মুসোলিনি তখন ধৈর্য ধরে থাকতো ‚ তাহলে হয়তো সাংসদীয় গণতন্ত্র নামের শূয়রের খোঁয়ার কে বাদ দিয়ে বর্তমানে অধিকাংশ তৃতীয় বিশ্বের দেশেই রাজনৈতিক আদর্শ হতো ফ্যাসিবাদ!
 
যাকগে সেসব ভেবে লাভ নেই। কথা হলো এই যে ‚ কমিউনিস্ট পার্টির দ্বারা ব্রেনওয়াশ হওয়া ছেলে যদি পরবর্তীতে ফ্যাসিবাদের আদর্শ হয়ে উঠতে পারে তাহলে আমাদের চারপাশে এদিক ওদিকে দেখতে পাওয়া অনেক লালু-কালু -ভুলু কমরেডও একদিন তাদের কমিউনিস্ট জীবন ছেড়ে মানুষের জীবনে ফিরে আসতে পারে! নিজের আশেপাশে এমন কমবয়সী ব্রেন ওয়াশ হওয়া যদি কাউকে দেখেন কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতার সমর্থনে বা জঙ্গীদের সমর্থনে বা নিজেরই সম্প্রদায়ের উপাস্য -সম্মানীয় দের নিয়ে অশ্লীল ন্যারেটিভ নামাচ্ছে ; প্লিজ রাগের মাথায় এমন কিছু করবেন না যাতে ওর লাইফ নষ্ট হয়ে যায়। পারলে বোঝান ‚ না পারলে ইগ্নোর করুন। দেখবেন ঠিক একদিন শুধরে যাবে।
কে বলতে পারে এদের ভেতর থেকেই একদিন উঠে আসলো মাকুদের কালাপাহাড় !
 
# আফটার অল ‚ ঘুমিয়ে আছে বেনিটো মুসোলিনি সব কমিউনিস্টেরই অন্তরে! এটা ভুলবেন না যেন! 😃
 
==অপারেশন এইচে ==
'''গ্রান সস্সো অভিযান''' যা '''অপারেশন এইচে''' ( " ওক" জন্য জার্মান শব্দ ) নামে পরিচিত , ১৯৪৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মেজর অটো - হারাল্ড মোর্স এবং ওয়াফেন-এসএস কমান্ডোর নেতৃত্বে জার্মান প্যারা ট্রুপার্স দ্বারা ইতালীয় একনায়ক বেনিতো মুসোলিনিকে উদ্ধার অভিযানকে বোঝায় । বায়ুবাহিত এই অপারেশন হিটলারের ব্যক্তিগত নির্দেশে , হারাল্ড মোর্স-এর পরিকল্পনায় এবং জেনারেল কার্ট স্টুডেন্ট-এর অনুমোদনে সংগঠিত হয় ।
 
{{অসম্পূর্ণ}}