পশ্চিমবঙ্গের জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15)
NAWAR HOSSAIN (আলোচনা | অবদান)
add link
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১০ নং লাইন:
পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে তিনটি রাষ্ট্র নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশ এবং পাঁচটি ভারতীয় রাজ্য সিক্কিম, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা ও অসম অবস্থিত। সিক্কিম ও ভুটান রাজ্যের উত্তরে, নেপাল উত্তর-পশ্চিমে, বিহার ও ঝাড়খণ্ড পশ্চিমে, ওড়িশা দক্ষিণ-পশ্চিমে, বঙ্গোপসাগর দক্ষিণে, এবং বাংলাদেশ ও অসম পূর্বে অবস্থিত। পশ্চিমবঙ্গই ভারতের একমাত্র রাজ্য যার উত্তরে হিমালয় ও দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। এই দুইয়ের মধ্যে পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে গঙ্গা রাজ্যে প্রবেশ করে [[পদ্মা নদী|পদ্মা]] নাম ধারণ করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তবে বাংলাদেশে প্রবেশের পূর্বে এর প্রধান শাখানদী [[হুগলি নদী|হুগলি]] বিচ্ছিন্ন হয়ে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে।
 
[[দার্জিলিং জেলা|দার্জিলিং]], [[জলপাইগুড়ি জেলা|জলপাইগুড়ি]], [[আলিপুরদুয়ার জেলা|আলিপুরদুয়ার]][[কোচবিহার জেলা|, কোচবিহার]], [[উত্তর দিনাজপুর জেলা|উত্তর দিনাজপুর]], [[দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা|দক্ষিণ দিনাজপুর]] ও [[মালদহ জেলা|মালদহ]] — গঙ্গার উত্তরে অবস্থিত এই জেলাগুলি একসঙ্গে [[উত্তরবঙ্গ (পশ্চিমবঙ্গ)|উত্তরবঙ্গ]] নামে পরিচিত।<ref name=swhydro>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল = http://www.swhydro.arizona.edu/07symposium/presentationpdf/ChristianaD_pro.pdf | বিন্যাস = PDF | শিরোনাম = Arsenic Mitigation in West Bengal, India: New Hope for Millions | লেখক = David Christiana | প্রকাশক = Southwest Hydrology | পাতা = 32 | তারিখ = 2007-09-01 | সংগ্রহের-তারিখ = 2008-12-20 | ভাষা = ইংরেজি | আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20160305124232/http://www.swhydro.arizona.edu/07symposium/presentationpdf/ChristianaD_pro.pdf | আর্কাইভের-তারিখ = ২০১৬-০৩-০৫ | অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ }}</ref> উত্তরবঙ্গ তিনটি প্রধান ভৌগোলিক অঞ্চলে বিভক্ত। যথা, দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল, তরাই ও ডুয়ার্স অঞ্চল এবং উত্তরবঙ্গ সমভূমি।<ref name=swhydro/> শিলিগুড়ি করিডর (যা ‘চিকেনস নেক’ নামেও পরিচিত) উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে দেশের মূল ভূখণ্ডের সংযোগ রক্ষা করছে। জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলায় কয়েকটি ভারত-বাংলাদেশ "[[ছিটমহল]]" অবস্থিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল = http://www.vinokurov.info/downloads/ch6enclavecasestudies.pdf | বিন্যাস = PDF | শিরোনাম = Theory of Enclaves, Chapter 6: Enclave stories and case studies | লেখক = Evgeny Vinokurov | প্রকাশক = Evgeny Vinokurov's website | বছর = 2005 | পাতা = 17 | সংগ্রহের-তারিখ = 2008-12-20 | ভাষা = ইংরেজি | আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20070928140007/http://www.vinokurov.info/downloads/ch6enclavecasestudies.pdf | আর্কাইভের-তারিখ = ২০০৭-০৯-২৮ | অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ }}</ref>
 
গঙ্গার দক্ষিণে অবস্থিত জেলাগুলি হল: [[বাঁকুড়া জেলা|বাঁকুড়া]], [[বর্ধমান জেলা|বর্ধমান]], [[বীরভূম জেলা|বীরভূম]], [[পুরুলিয়া জেলা|পুরুলিয়া]], [[মুর্শিদাবাদ জেলা|মুর্শিদাবাদ]], [[নদিয়া জেলা|নদিয়া]], [[পশ্চিম মেদিনীপুর]], [[পূর্ব মেদিনীপুর]], [[হুগলি জেলা|হুগলি]], [[হাওড়া জেলা|হাওড়া]], [[কলকাতা জেলা|কলকাতা]], [[উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা|উত্তর চব্বিশ পরগনা]] ও [[দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা|দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা]]। এই অঞ্চলটি দক্ষিণবঙ্গ নামে পরিচিত। [[দক্ষিণবঙ্গ]] পাঁচটি প্রধান ভৌগোলিক অঞ্চলে বিভাজিত। যথা, রাঢ় অঞ্চল, পশ্চিমের মালভূমি ও উচ্চভূমি অঞ্চল, উপকূলীয় সমভূমি অঞ্চল, সুন্দরবন ও গাঙ্গেয় বদ্বীপ অঞ্চল।<ref name=swhydro/> রাজ্যের রাজধানী [[কলকাতা]] কলকাতা জেলা নিয়ে গঠিত।
 
১৯৭০-এর দশকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে ওঠা [[দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ|দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপটি]] ভারত ও বাংলাদেশ উভয় রাষ্ট্রই নিজের বলে দাবি করে থাকে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল = http://www.hinduonnet.com/fline/fl1817/18170730.htm | শিরোনাম = Of Indo-Bangladesh distrust | লেখক = A.G. Noorani | প্রকাশক = [[Frontline (magazine)|Frontline magazine]] | তারিখ = 2001-08-31 | সংগ্রহের-তারিখ = 2008-12-29 | ভাষা = ইংরেজি | আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20090326124740/http://www.hinduonnet.com/fline/fl1817/18170730.htm | আর্কাইভের-তারিখ = ২০০৯-০৩-২৬ | অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ }}</ref>