পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৭ নং লাইন:
}}
 
'''পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি''', যেটি '''বাংলা একাডেমী''' নামে জনপ্রিয়, [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গে]] প্রতিষ্ঠিত [[বাংলা]] ভাষার সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বাংলা ভাষা ও [[বাংলা সাহিত্য|সাহিত্যের]] বিকাশ ও ঐতিহ্যরক্ষার লক্ষ্যে [[ফ্রান্স|ফ্রান্সের]] [[আকাদেমিঁয়েআকাদেমি ফ্রঁসেজ]]-এর আদলে [[পশ্চিমবঙ্গ সরকার|পশ্চিমবঙ্গ সরকারের]] তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের একটি অঙ্গ হিসাবে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে এটি একটি স্বশাসিত সংস্থার মর্যাদা পায়। যদিও বাংলা একাডেমি কর্তৃক প্রচলিত ভাষাসংক্রান্ত সংস্কারগুলি আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক নয়, তবু পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই সংস্কারগুলির প্রচারে সচেষ্ট থাকেন। [[ত্রিপুরা সরকার|ত্রিপুরা সরকারও]] সম্প্রতি এই সংস্কারগুলি বিদ্যালয়স্তরে চালু করেছেন। [[অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস]] বা [[রামকৃষ্ণ মিশন|রামকৃষ্ণ মিশনের]] মতো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা পশ্চিমবঙ্গে বাংলা প্রকাশনার ক্ষেত্রে বাংলা একাডেমির নিয়মাবলি মেনে চলেন।
 
আকাদেমি দুটি পৃথক ভবন নিয়ে গঠিত, একটি [[দক্ষিণ কলকাতা]]র [[নন্দন (কলকাতা)|নন্দন]]-[[রবীন্দ্র সদন]] কমপ্লেক্সে (এছাড়াও বাংলা একাডেমী-[[রবীন্দ্র সদন]] বা নন্দন-বাংলা একাডেমী কমপ্লেক্স হিসাবে উল্লেখ করা হয়) এবং অন্যটি [[বিধাননগর|বিধানানগরের]] (সল্ট লেক) রবীন্দ্র-ওকাকুরা ভবন। [[অন্নদাশঙ্কর রায়]] আকাদেমি প্রথম সভাপতি এবং [[সনৎ কুমার চট্টোপাধ্যায়]] আকাদেমি প্রথম সম্পাদক ছিলেন।