সূচিপ্রয়োগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন (সূচ--> সুচ)
১ নং লাইন:
[[File:Needle-insertion-angles-1.png|thumb|৪ ধরনের সূচিপ্রয়োগের জন্য সূচসুচ যে কোণে প্রবেশ করাতে হয়: অন্তঃপেশী, ত্বকনিম্নস্থ, অন্তঃশিরা ও অন্তঃত্বক সূচিপ্রয়োগ]]
'''সূচিপ্রয়োগ''', '''সূচসুচ দেওয়া''' বা ইংরেজি পরিভাষায় '''ইনজেকশন''' (ইংরেজি Injection) বলতে সিরিঞ্জ তথা ছোট একটি পিচকিরির শেষপ্রান্তে অবস্থিত সূচেরসুচ বা সুঁইয়ের (সাধারণত [[অধস্তাচ সূচসুচ]]) সাহায্যে কোনও তরল, বিশেষ করে তরল [[ঔষধ]] কোনও ব্যক্তির দেহের অভ্যন্তরে প্রবিষ্ট করাকে বোঝায়।<ref>{{cite web|url=http://dictionary.cambridge.org/dictionary/english/injection|title=injection|website=Cambridge dictionary|accessdate=2017-07-30}}</ref> অন্ননালী পথ দিয়ে করা হয় না, ঔষধ প্রয়োগের এমন একটি পদ্ধতি হল সূচিপ্রয়োগ। সাধারণত যেসব ঔষধ ধীরে ধীরে শোষিত হয়, সেগুলিকে ত্বকের ভেতরে ([[অন্তঃত্বকীয় সূচিপ্রয়োগ|অন্তঃত্বকীয়]]) বা ত্বকের ঠিক নিচে ([[ত্বকনিম্নস্থ সূচিপ্রয়োগ]]) কিংবা পেশীর অভ্যন্তরে ([[অন্তঃপেশী সূচিপ্রয়োগ]]) প্রবিষ্ট করা হয়। অন্যদিকে যেসমস্ত ঔষধ দ্রুত শোষিত হওয়া প্রয়োজন, সেগুলিকে সরাসরি শিরার অভ্যন্তরে ([[অন্তঃশিরা সূচিপ্রয়োগ]]) প্রবিষ্ট করা হয়। এছাড়া হৃৎপিণ্ডের অভ্যন্তরে ([[হৃদমধ্যস্থ সূচিপ্রয়োগ|হৃদমধ্যস্থ]]), ধমনীর অভ্যন্তরে ([[অন্তঃধমনী সূচিপ্রয়োগ|অন্তঃধমনী]]), দেহকন্দরের (গর্তের ন্যায় অংশ) অভ্যন্তরে ([[কন্দরমধ্যস্থ সূচিপ্রয়োগ|কন্দরমধ্যস্থ]]) এবং অন্ত্রাবরক পর্দার অভ্যন্তরে ([[উদরঝিল্লিমধ্যস্থ সূচিপ্রয়োগ|উদরঝিল্লিমধ্যস্থ]]) সূচিপ্রয়োগও প্রচলিত।<ref>{{Citation |title=Concise Medical Dictionary |editor=Elizabeth A. Martin |publisher=Oxford University Press |year=2015 |page=389}}</ref>
 
সূচিপ্রয়োগ সঠিক অবস্থানে এবং সংক্রামণ নিবারিত অবস্থায় সাধন করা আবশ্যক। ঠিক অবস্থানে সূচিপ্রয়োগ না করলে দেহকলার ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে। অন্যদিকে সূচিপ্রয়োগের স্থানটিকে সংক্রামণ নিবারক দিয়ে পরিস্কার না করলে দেহ সংক্রামক ব্যাধি যেমন যকৃৎপ্রদাহ রোগে (হেপাটাইটিস) আক্রান্ত হতে পারে।<ref>{{Citation |title=Oxford Dictionary of Sports Science and Medicine |editor=Michael Kent |publisher=Oxford University Press |year=2006 |page=281}}</ref>