ভূত চতুর্দশী (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সূত্র
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২ নং লাইন:
 
==কাহিনী==
[[কলকাতা|কলকাতার]] তরুণ রানো সিনেমা বানাতে আগ্রহী গ্রামীণ অঞ্চলে। তার প্রেমিকা শ্রেয়া, বন্ধু পৃথা ও দেবুকে নিয়ে রণো শহর থেকে দূরে চলে যায়। পৌঁছয় বোলপুরের কাছে [[অজয় নদ|অজয় নদে]]<nowiki/>র ধারে এক সাঁওতালি গ্রামে। ভূত চতুর্দশীর দিন তারা তথ্যচিত্র বানাতে ঢোকে এক পরিত্যক্ত পোড়ো বাড়িতে। যা গ্রামের মানুষের কাছে লক্ষীবাড়ী নামে পরিচিত। এখানে লক্ষী নাম্নী এক মেয়েকে সূদূর অতীতে ডাইনী বলে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। গ্রামের লোকেদের বারণ না শুনে তারা সেখানে আশ্রয় নেয়। বাড়ীটির ভেতর একের পর এক অলৌকিক ও ভূতুড়ে ঘটনা ঘটতে থাকে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bengali.oneindia.com/movies/reviews/bhoot-chaturdashi-movie-review-something-different-in-the-story-054402.html|শিরোনাম=ভূত চতুর্দশী মুভি রিভিউ : মৈনাকের কলমে গল্পের বুনন টানটান|শেষাংশ=Ghosh|প্রথমাংশ=Sambit|তারিখ=2019-05-17|ওয়েবসাইট=https://bengali.oneindia.com|ভাষা=bn|সংগ্রহেরআর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=2019|সংগ্রহের-08-17তারিখ=আগস্ট ১৭, ২০১৯}}</ref>
 
==অভিনয়==