ক্লোরিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tahia Tasneem (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Tahia Tasneem (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
উচ্চ সক্রিয় মৌল হওয়ায় প্রকৃতিতে প্রচুর পরিমাণে ক্লোরিন আয়নিক ক্লোরাইড যৌগ রূপে পাওয়া যায়, যার একটি হলো খাদ্য লবণ। হ্যালোজেন হিসেবে ফ্লোরিনের পরে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ক্লোরিনই পাওয়া যায়। এমনকি প্রকৃতিতে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পাওয়া যৌগের মাঝে ক্লোরিনের অবস্থান 21 তম। সমুদ্রের পানিতে পাওয়া ক্লোরিনই মূলত মাটিতে জমা হয়।
 
কমার্শিয়ালিবানিজ্যিকভাবে ক্লোরিন মৌল ব্রাইন (সোডিয়াম ক্লোরাইডের গাড়ো জলীয় দ্রবণ) থেকে ইলেক্ট্রোলাইসিসের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। উচ্চ জারণ মান থাকার কারণে ক্লোরিন ব্লিচ এবং ডিসইনফেক্টেন্ট (এমন পদার্থ যা দেহের বাইরে ক্ষতিকর রোগ সৃস্টিকারী জীবনু ধ্বংস করে) তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। ক্লোরিন বিভিন্ন ধরনের ব্যবহারের প্রোডাক্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়, যার দুই তৃতীয়াংশই হল জৈব রাসায়নিক পদার্থ, যেমন polyvinyl chloride. এছাড়াও ক্লোরিন বিভিন্ন প্লাস্টিক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। একটি common disinfectant হিসেবে ক্লোরিন মৌল এবং ক্লোরিং উৎপন্নকারী পদার্থ সুইমিংপুলে ব্যাবহার করা হয় পানিকে পরিস্কার এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে। তবে উচ্চ ঘনত্বের ক্লোরিন পরমাণু সকল জীবের জন্য খুবই বিপদজনক এবং বিষাক্ত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে রাসায়নিক (chemical walefare agent) হিসেবে প্রথম গ্যাস ক্লোরিন ব্যবহৃত হয়েছিল।
ক্লোরিং আয়ন হিসেবে সকল জীবের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।