ইট্রিয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
১ নং লাইন:
</small>{{কাজ চলছে/২০১৯}}
 
 
<big>'''ইট্রিয়াম'''</big> একটি [[রাসায়নিক মৌল]], এর প্রতীক Y ও পারমাণবিক সংখ্যা ৩৯। এটি রুপার মত দেখতে একটি [[অবস্থান্তর ধাতু]] যার রাসয়নিকধর্ম [[ল্যান্থানাইড]] মৌলগুলোর মত এবং এটি একটি [[বিরল মৃত্তিকা ধাতু]] । এটি প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় না কিন্তু খনিতে অন্যান্য [[ল্যান্থানাইড]] মৌলের সাথে আকরিক অবস্থায় পাওয়া যায় <ref>IUPAC contributors (2005). Connelly N G; Damhus T; Hartshorn R M; Hutton A T (eds.). ''Nomenclature of Inorganic Chemistry: IUPAC Recommendations 2005'' (PDF). RSC Publishing. p. 51. ISBN <bdi>978-0-85404-438-2</bdi>. Archived from the original on 2009-03-04. Retrieved 2007-12-17</ref> । এর একমাত্র সক্রিয় [[আইসোটোপ]] <sup><big>89</big></sup><big>Y,</big> যা ভুগর্ভে পাওয়া যায়।
 
১৭৮৭ সালে সুইডিশ রসায়নবিদ, কার্ল আক্সেল এরিনাস সুইডেনের ইট্রারবায়ে একটি নতুন [[খনিজ]] আকরিকের সন্ধান পান। তিনি গ্রামের নামানুসারে এর নাম দেন ইটারবাইট <ref>van der Krogt, Peter (2005-05-05). "39 Yttrium". ''Elementymology & Elements Multidict''. Retrieved 2008-08-06</ref>। পরবর্তিতে ১৭৮৯ সালে জন গাডোলিন আবিস্কার মরেন আকরিকটি মূলত ইট্রিয়াম অক্সাইড। ১৮২৮ সালে ইট্রিয়াম ধাতু প্রথম পৃথকিকরণ করেন [[ফ্রেডরিখ ভোলার]] <ref>CRC contributors (2007–2008). "Yttrium". In Lide, David R. (ed.). ''CRC Handbook of Chemistry and Physics''. '''4'''. New York: CRC Press. p. 41. ISBN <bdi>978-0-8493-0488-0</bdi></ref> ।
 
যদিও ইট্রিয়ামের সংস্পর্শে [[ফুসফুসের ক্যান্সার]] আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কিন্তু এর [[জীবতাত্বিক|জীবতাত্ত্বিক]] ভূমিকা এখনো অজানা <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1201/9781315269603-43|শিরোনাম=Occupational Safety and Health|তারিখ=2017-05-09|প্রকাশক=Routledge|পাতাসমূহ=227–234|আইএসবিএন=9781138035058}}</ref>।
 
 
{{ইট্রিয়াম}}
== তথ্যসূত্র ==