সানফয়েল সিরিজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
হালনাগাদকরণ!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
পরিমার্জিত রূপ!
১০ নং লাইন:
| participants = ৬
| champions = লায়ন্স
| most successful = [[Gauteng cricket team|হাইভেল্ড লায়ন্স]] (২৫ শিরোপা)
| most runs = [[গ্রেইম পোলক]] (১২,৪০৯)
| most wickets = [[ভিন্টসেন্ট ফন দার বিল]] (৫৭২)
৩০ নং লাইন:
|| [[Knights (cricket team)|নাইটস]]* || [[Free State (South African province)|ফ্রি স্টেট]]
|-
|| [[Highveldহাইভেল্ড Lions cricket teamলায়ন্স|লায়ন্স]] || [[Johannesburg, Gauteng|জোহেন্সবার্গ, গটেং]]
|-
|| [[Titans cricket team|টাইটান্স]] || [[Centurion, Gauteng|সেঞ্চুরিয়ন, গটেং]]
৫৬ নং লাইন:
ব্রিটিশ শাসনামলে দক্ষিণ আফ্রিকায় [[ক্রিকেট]] খেলার প্রচলন ঘটে। ১৮৮৮-৮৯ মৌসুমে ইংল্যান্ড থেকে একটি দল প্রথমবারের মতো সফর করে। পরের গ্রীষ্মে ঘরোয়া [[প্রতিযোগিতা]] হিসেবে কারি কাপের প্রচলন ঘটে। [[Donald Currie|স্যার ডোনাল্ড কারি’র]] নাম অনুসরণে [[ট্রফি|ট্রফির]] নামকরণ হয়। এর পূর্বেকার প্রতিযোগিতা [[Champion Bat Tournament|চ্যাম্পিয়ন ব্যাট প্রতিযোগিতা]] ১৮৭৬ সালে শুরু হয় ও পাঁচবার অনুষ্ঠিত হয়। মূলতঃ কেপের শহরগুলোর বৃহৎ বসতিস্থাপনকারী এলাকা থেকে গঠিত দলগুলো এতে অংশ নিতো। কেবলমাত্র চ্যাম্পিয়ন ব্যাটের সর্বশেষ আসরটি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের মর্যাদা পায়। ১৮৯০-৯১ মৌসুমে ইস্টার্ন প্রভিন্স, গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট ও ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
 
১৮৮৯-৯০ মৌসুমে প্রথমবারের মতো উদ্বোধনী প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। কিম্বার্লী ও ট্রান্সভালের মধ্যে একটিমাত্র খেলার আয়োজন করা হয়েছিল। ঐ খেলায় ট্রান্সভালের পক্ষে দ্বিতীয় [[ইনিংস|ইনিংসে]] কিম্বার্লীর পক্ষে [[বার্নার্ড ট্যানক্রেড]] (১০৬) ও ট্রান্সভালের পক্ষে [[মন্টি বাউডেন]] (১২৬*) সেঞ্চুরি করেন যা কারি কাপ ক্রিকেটে প্রথম [[শতক (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] ঘটনা ছিল। একই খেলায় প্রথম ইনিংসে কিম্বার্লীর পক্ষে [[জর্জ গ্লোভার]] ৬/৫০ লাভ করেছিলেন। পরের মৌসুমেও উভয় দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। কিম্বার্লীর পক্ষে [[চার্লি ফিনল্যাসন]] ১৫৪* ও ট্রান্সভালের পক্ষে [[জন পিটন]] ১৩/২০৪ পেয়েছিলেন। প্রত্যেক দলই শুরুর দিকের খেলায় জয় পায়।
 
এরপর থেকে ও প্রথম বিশ্বযুদ্ধকালে প্রতিযোগিতার বিস্তৃতি ঘটানো হয়। ১৮৯২-৯৩ মৌসুম থেকে গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট নামে পরিচিত কিম্বার্লী, ১৮৯২-৯৩ মৌসুমে ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স থেকে ট্রান্সভাল, ১৮৯৩-৯৪ মৌসুমে নাটাল ও ইস্টার্ন প্রভিন্স, ১৮৯৭-৯৮ মৌসুমে বর্ডার এবং ১৯০৩-০৪ মৌসুমে অরেঞ্জ ফ্রি স্টেট যোগ দেয়। তবে প্রতিষ্ঠার পর থেকে সবগুলো দল কোন মৌসুমেই একযোগে খেলেনি। ১৯০৪-০৫ মৌসুমে একবার করে রোডেশিয়া ও সাউথ ওয়েস্টার্ন ডিস্ট্রিক্টস প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়েছিল।
 
প্রতি বছর এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি। প্রচলিত হবার পর [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] মাঝখানে সর্বমোট চৌদ্দ মৌসুম খেলা হয়নি। এছাড়াও, [[Boer War|বোর যুদ্ধসহ]] সফরকারী [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংরেজ দলের]] আগমনের কারণও এর সাথে জড়িত। প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের নিয়ম-কানুন অন্তর্ভূক্ত হয়েছে। তন্মধ্যে [[একক-বিদায় প্রতিযোগিতা|নক-আউট প্রতিযোগিতা]] ও পূর্ববর্তী বছরের বিজয়ী দলের বিপক্ষে আহুত দলের অংশগ্রহণে [[রাউন্ড-রবিন প্রতিযোগিতা]] অন্যতম। কিন্তু, ১৯০৬-০৭ মৌসুমে রাউন্ড-রবিন লীগ পদ্ধতির প্রচলন হলে তা ১৯৮২-৮৩ মৌসুম পর্যন্ত চলমান ছিল।
 
=== যুদ্ধের মধ্যবর্তী বছর ===
৪৫৪ নং লাইন:
* [[William Henderson (cricketer)|উইলিয়াম হেন্ডারসন]] ১৯৩৭-৩৮
'''উপর্যুপরী বলে চার উইকেট'''
* [[Albert Borland|আলবার্ট বোরল্যান্ড]] ১৯২৬-২৭
* [[বব ক্রিস্প]] ১৯৩১-৩২
* [[বব ক্রিস্প]] ১৯৩৩-৩৪
৪৬৩ নং লাইন:
* [[Mario Olivier|মারিও অলিভিয়ের]] ১০/৬৫ ২০০৭-০৮
'''খেলায় পনেরো উইকেট'''
* [[George Glover (cricketer)|জর্জ গ্লোভার]] ১৫/৬৮ ১৮৯৩-৯৪
* [[বার্ট ভগলার]] ১৬/৩৮ ১৯০৬-০৭
* [[বুস্টার নুপেন]] ১৬/১৩৬ ১৯৩১-৩২
* [[Jackie Botten|জ্যাকি বটেন]] ১৫/৪৯ ১৯৫৮-৫৯
'''খেলায় ১০০ রান ও ১০ উইকেট'''
* [[অব্রে ফকনার]] ১৯০৮-০৯
* [[জেন বালাস্কাস|জেনোফোন বালাস্কাস]], দুইবার ১৯২৯-৩০
* [[Lennox Brown|লেনক্স ব্রাউন]] ১৯৩৭-৩৮
* [[James Liddle|জেমস লিডল]] ১৯৫১-৫২
* [[Percy Mansell|পার্সি ম্যানসেল]] ১৯৫১-৫২
৫৬০ নং লাইন:
|| ২০০৬-০৭ || ৮২৮ || [[Vaughn van Jaarsveld|ভন ফন জারসভেল্ড]] || ১০
|-
|| ২০০৬-০৭ || ৮১৭ || [[Henry Davids|হেনরি ডেভিডস]] || ১০
|-
|| ২০০৮-০৯ || ৮৩৫ || [[Imraan Khan|ইমরান খান]]|| ১০