আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
→বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী দিবস উদযাপন: বাংলাদেশ সংসদের এক আইনে বলা হয়েছে আদিবাসীদের নামের স্তন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ব্যবহার করতে হবে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৩৫ নং লাইন:
২৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৪ সালে [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] সাধারণ পরিষদে [[বিশ্ব ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী দিবস|আন্তর্জাতিক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী দিবস]] [[International Day of the World's Indigenous Peoples]] বা [[আর্ন্তজাতিক দিবস]]<nowiki/>টি পালনে ৪৯/২১৪ বিধিমালায় স্বীকৃতি পায়। আর্ন্তজাতিক দিবসটি বিশ্বের ৯০টি দেশে ৩৭০ বিলিয়ন ক্ষুদ্র জাতিসত্ত্বা ও আদিবাসী প্রতিবছর ৯ আগস্ট উদযাপন করে থাকেন। উল্লেখ্য, জাতিসংঘ কর্তৃক ১৯৯৩ সালকে আদিবাসী বর্ষদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। বিশ্বব্যাপী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠি ও আদিবাসী জনগণ তাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক পরিচয়, ভূমির অধিকার, অঞ্চল বা টেরিটরির অধিকার, প্রাকৃতিক সম্পদের অধিকার ও নাগরিক মর্যাদার স্বীকৃতি দাবীতে দিবসটি পালিত হয়। কানাডার [[অস্ট্রেলিয়া]]য় ৫২টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠি(আমাটা, বামাগা, কয়েন প্রভৃতি) বা আদিবাসী বসবাস করছে। আমেরিকায় ক্রো জাতি, আর্জেন্টিনায় কাসি জাতি।<ref>[[http://www.un.org/en/events/indigenousday/background.shtml International Day of the World's Indigenous Peoples 9 August]]</ref>
==বাংলাদেশে
প্রতি বছর ৯ আগস্ট [[আর্ন্তজাতিক দিবস]]টি বিশ্বব্যাপী পালিত হলেও বাংলাদেশে ২০০৪ থেকে পালিত হয়ে আসছে। মূলত, ২০০১ সালে বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম গঠিত হবার পরে বেসরকারীভাবে বৃহৎকারে আর্ন্তজাতিক দিবসটি পালিত হচ্ছে। দেশের সমতলে
৯ আগস্ট, ২০১৭]]</ref>
== মূল উপপাদ্য ==
|